মাহমুদা মনিকা
বড়রা রোজা পালন করলেও শিশুরা অর্থাৎ, ইনফ্যান্ট, টডলার ও প্রি স্কুল চাইল্ড রোজা রাখে না। তবে তারা পরিবারের সঙ্গে রমজানের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। শিশুর সঠিকভাবে যত্ন এবং পরিকল্পিত দিনযাপন নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবে এবং রমজানের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।
রমজানে শিশুর খাদ্যাভ্যাস
১ থেকে ২ বছরের শিশুরা সাধারণত বুকের দুধ খায় বলে মায়ের পর্যাপ্ত খাবার ও পুষ্টি নিশ্চিত করা জরুরি। মায়ের যেন ডিহাইড্রেশন না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখে ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত খাবারের পরিকল্পনা করতে হবে।
যেসব শিশু স্বাভাবিক খাবার খায়, তাদের খাবারের তালিকা যেমন হওয়া উচিত–
সকাল
শিশুকে পুষ্টিকর নাশতা; যেমন—ডিম, দুধ, ওটস, প্যানকেক, রুটি, ফল, বাদাম ইত্যাদি দেওয়া যেতে পারে। তবে যেসব ফল ডিহাইড্রেশন কমাবে এবং ইলেকট্রোলাইটস সাপ্লাই করবে, সেগুলো বেশি দিতে হবে; যেমন তরমুজ, আনারস, বাঙ্গি, আঙুর, কমলা ইত্যাদি।
দুপুর
সেহরিতে যে ভাত, ডাল, মাছ কিংবা মাংস এবং সবজি খাওয়া হয়, সেগুলো আলাদা করে রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া বাসায় তৈরি স্যান্ডউইচ, পাস্তা, দই, নুডলস, চিকেন আইটেম—যেকোনো কিছু দেওয়া যেতে পারে। তবে দুপুরের সময়টাতে শিশুর হাইড্রেশন নিশ্চিত করা জরুরি।
বিকেল
বিকেলে পরিবারের সদস্যরা সাধারণত ইফতারি তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এ সময় শিশুকে ইফতারির জন্য কাটা বিভিন্ন সবজি বা সালাদ দেওয়া যেতে পারে। এরপর শিশুদের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর এবং কিছুটা ভারী ইফতার করলে তাদের রাতের খাবারটাও নিশ্চিত হয়ে যাবে। ইফতারে দই-চিড়া-কলা, দুধ-সাবু দানা, ফ্রূট সালাদ, হেলদি স্যুপ, সবজি খিচুড়ি, বাসায় বানানো পাকোড়া রাখা যেতে পারে।
রাত
পরিবারের সঙ্গে ইফতারে অংশগ্রহণ করলে রাতের খাবারে শুধু দুধ কিংবা দুধের তৈরি কোনো খাবার দিলেই চলবে।
পর্যাপ্ত পানি
শিশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করানো জরুরি, যাতে তারা সুস্থ এবং ডিহাইড্রেট থাকে। এভাবে খাবারের ব্যবস্থা করা হলে শিশুর পুষ্টির চাহিদা মিটবে।
রমজানে শিশুর ঘুম
শিশুদের সুস্থ বিকাশে ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রমজান মাসে পরিবারের অন্যদের ঘুম ও জেগে ওঠার মাঝে পরিবর্তন এলেও সেটি যেন শিশুর ঘুমে কোনো প্রভাব না ফেলে, সে বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুরা সেহরির সময় জেগে উঠতে চায় বা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় জেগে থাকে। সে জন্য তাদের ঘুমের সময় ও স্বাভাবিক ছন্দ বজায় রাখতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
পরমর্শ দিয়েছেন: আর্লি চাইল্ডহুড এডুকেটর, ইকিগাই ডে কেয়ার অ্যান্ড প্রিস্কুল
বড়রা রোজা পালন করলেও শিশুরা অর্থাৎ, ইনফ্যান্ট, টডলার ও প্রি স্কুল চাইল্ড রোজা রাখে না। তবে তারা পরিবারের সঙ্গে রমজানের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। শিশুর সঠিকভাবে যত্ন এবং পরিকল্পিত দিনযাপন নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবে এবং রমজানের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।
রমজানে শিশুর খাদ্যাভ্যাস
১ থেকে ২ বছরের শিশুরা সাধারণত বুকের দুধ খায় বলে মায়ের পর্যাপ্ত খাবার ও পুষ্টি নিশ্চিত করা জরুরি। মায়ের যেন ডিহাইড্রেশন না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখে ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত খাবারের পরিকল্পনা করতে হবে।
যেসব শিশু স্বাভাবিক খাবার খায়, তাদের খাবারের তালিকা যেমন হওয়া উচিত–
সকাল
শিশুকে পুষ্টিকর নাশতা; যেমন—ডিম, দুধ, ওটস, প্যানকেক, রুটি, ফল, বাদাম ইত্যাদি দেওয়া যেতে পারে। তবে যেসব ফল ডিহাইড্রেশন কমাবে এবং ইলেকট্রোলাইটস সাপ্লাই করবে, সেগুলো বেশি দিতে হবে; যেমন তরমুজ, আনারস, বাঙ্গি, আঙুর, কমলা ইত্যাদি।
দুপুর
সেহরিতে যে ভাত, ডাল, মাছ কিংবা মাংস এবং সবজি খাওয়া হয়, সেগুলো আলাদা করে রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া বাসায় তৈরি স্যান্ডউইচ, পাস্তা, দই, নুডলস, চিকেন আইটেম—যেকোনো কিছু দেওয়া যেতে পারে। তবে দুপুরের সময়টাতে শিশুর হাইড্রেশন নিশ্চিত করা জরুরি।
বিকেল
বিকেলে পরিবারের সদস্যরা সাধারণত ইফতারি তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এ সময় শিশুকে ইফতারির জন্য কাটা বিভিন্ন সবজি বা সালাদ দেওয়া যেতে পারে। এরপর শিশুদের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর এবং কিছুটা ভারী ইফতার করলে তাদের রাতের খাবারটাও নিশ্চিত হয়ে যাবে। ইফতারে দই-চিড়া-কলা, দুধ-সাবু দানা, ফ্রূট সালাদ, হেলদি স্যুপ, সবজি খিচুড়ি, বাসায় বানানো পাকোড়া রাখা যেতে পারে।
রাত
পরিবারের সঙ্গে ইফতারে অংশগ্রহণ করলে রাতের খাবারে শুধু দুধ কিংবা দুধের তৈরি কোনো খাবার দিলেই চলবে।
পর্যাপ্ত পানি
শিশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করানো জরুরি, যাতে তারা সুস্থ এবং ডিহাইড্রেট থাকে। এভাবে খাবারের ব্যবস্থা করা হলে শিশুর পুষ্টির চাহিদা মিটবে।
রমজানে শিশুর ঘুম
শিশুদের সুস্থ বিকাশে ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রমজান মাসে পরিবারের অন্যদের ঘুম ও জেগে ওঠার মাঝে পরিবর্তন এলেও সেটি যেন শিশুর ঘুমে কোনো প্রভাব না ফেলে, সে বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুরা সেহরির সময় জেগে উঠতে চায় বা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় জেগে থাকে। সে জন্য তাদের ঘুমের সময় ও স্বাভাবিক ছন্দ বজায় রাখতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
পরমর্শ দিয়েছেন: আর্লি চাইল্ডহুড এডুকেটর, ইকিগাই ডে কেয়ার অ্যান্ড প্রিস্কুল
শরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ (১৩) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
৯ ঘণ্টা আগেহাইপোগ্লাইসিমিয়া বা রক্ত শর্করার স্বল্পতা হলো এমন একটি অবস্থা, যখন রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এ পরিমাণ হয় সাধারণত ৩ দশমিক ৯ মিলিমোলস পার লিটার বা ৭০ মিলি গ্রামস পার ডেসিলিটারের কম। এ সময় কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেবর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
২০ ঘণ্টা আগে