ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রাজেনেকা অবশেষে স্বীকার করেছে, কোভিশিল্ড নামে তাদের কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণের ফলে ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ (টিটিএস) নামে পরিচিত একটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। সম্প্রতি অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলার সূত্র ধরে কোম্পানিটি এমন স্বীকারোক্তি দিয়েছে। মামলাটিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণের ফলে গুরুতর ক্ষতি এবং মৃত্যুর অভিযোগও রয়েছে।
আদালতের নথির বরাত দিয়ে এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার এনডিটিভি জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আবিষ্কৃত কোভিশিল্ড টিকাটি উৎপাদন করা হতো ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে। এই টিকা কিছু বিরল ক্ষেত্রে টিটিএস পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দিকে নিয়ে যেতে পারে। মহামারির সময় বাংলাদেশ ও ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা হয়েছিল এই টিকা।
টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম হলো এমন একটি বিরল অবস্থা, যার ফলে শরীরের অস্বাভাবিক কোনো জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধে এবং রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। প্লাটিলেট হলো ছোট ছোট কোষ যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। তাই রক্তের এই উপাদানটি কমে গেলে কোনো মানুষের শারীরিক পরিস্থিতি বিপজ্জনক দিকে মোড় নিতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—অ্যাডিনোভাইরাল ভেক্টর কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন হিসেবে পরিচিত ভ্যাক্সজেভরিয়া, কোভিশিল্ড এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা গ্রহণ করা মানুষদের মধ্যে এই এই ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এ ক্ষেত্রে শরীরের রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম ওই টিকাগুলোর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করে প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করে। এর ফলে অ্যান্টিবডিগুলো রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে জড়িত প্রোটিনকে আক্রমণ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) জানিয়েছে, টিটিএসের ফলে বিরল ক্ষেত্রে এটি মস্তিষ্ক বা অন্ত্রে, কখনো কখনো পা বা ফুসফুসেও রক্ত জমাট বাঁধায়। এর ফলে রক্তে প্লাটিলেট সংখ্যা প্রতি মাইক্রো লিটারে ১ লাখ ৫০ হাজারের নিচে নেমে যেতে পারে। অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যেই এটি বেশি দেখা যায়।
টিটিএসের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, পায়ে ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট এবং খিঁচুনির মতো সমস্যা। যদি কেউ টিকা নেওয়ার পর এই লক্ষণগুলো দেখতে পায় তবে তাদের দ্রুত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা উচিত।
ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রাজেনেকা অবশেষে স্বীকার করেছে, কোভিশিল্ড নামে তাদের কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণের ফলে ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ (টিটিএস) নামে পরিচিত একটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। সম্প্রতি অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলার সূত্র ধরে কোম্পানিটি এমন স্বীকারোক্তি দিয়েছে। মামলাটিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণের ফলে গুরুতর ক্ষতি এবং মৃত্যুর অভিযোগও রয়েছে।
আদালতের নথির বরাত দিয়ে এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার এনডিটিভি জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আবিষ্কৃত কোভিশিল্ড টিকাটি উৎপাদন করা হতো ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে। এই টিকা কিছু বিরল ক্ষেত্রে টিটিএস পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দিকে নিয়ে যেতে পারে। মহামারির সময় বাংলাদেশ ও ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা হয়েছিল এই টিকা।
টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম হলো এমন একটি বিরল অবস্থা, যার ফলে শরীরের অস্বাভাবিক কোনো জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধে এবং রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। প্লাটিলেট হলো ছোট ছোট কোষ যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। তাই রক্তের এই উপাদানটি কমে গেলে কোনো মানুষের শারীরিক পরিস্থিতি বিপজ্জনক দিকে মোড় নিতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—অ্যাডিনোভাইরাল ভেক্টর কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন হিসেবে পরিচিত ভ্যাক্সজেভরিয়া, কোভিশিল্ড এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা গ্রহণ করা মানুষদের মধ্যে এই এই ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এ ক্ষেত্রে শরীরের রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম ওই টিকাগুলোর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করে প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করে। এর ফলে অ্যান্টিবডিগুলো রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে জড়িত প্রোটিনকে আক্রমণ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) জানিয়েছে, টিটিএসের ফলে বিরল ক্ষেত্রে এটি মস্তিষ্ক বা অন্ত্রে, কখনো কখনো পা বা ফুসফুসেও রক্ত জমাট বাঁধায়। এর ফলে রক্তে প্লাটিলেট সংখ্যা প্রতি মাইক্রো লিটারে ১ লাখ ৫০ হাজারের নিচে নেমে যেতে পারে। অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যেই এটি বেশি দেখা যায়।
টিটিএসের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, পায়ে ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট এবং খিঁচুনির মতো সমস্যা। যদি কেউ টিকা নেওয়ার পর এই লক্ষণগুলো দেখতে পায় তবে তাদের দ্রুত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা উচিত।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
৩ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে