ফিচার ডেস্ক
পনির বা চিজ অনেকের পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকে। তাঁদের জন্য গবেষকেরা জারি করেছেন একটি নিষেধাজ্ঞা। গবেষণা বলছে, চিজ অন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের বেইলর কলেজ অব মেডিসিনের একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, পনির বেশি খেলে অন্ত্রে পরিবর্তন ঘটে। এই অবস্থা কোলন ক্যানসারের দিকেও নিয়ে যেতে পারে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, অতিরিক্ত পনির বা চিজ খাওয়ার ফলে অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায়, প্রদাহের ঝুঁকি বাড়ে, পেটব্যথা, ডায়রিয়া ও ফাঁপা ভাব হতে পারে। অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার এই ভারসাম্যহীন অবস্থা দীর্ঘ মেয়াদে কোলন ক্যানসারের আশঙ্কা বাড়াতে পারে।
তবে ‘ফ্রন্টিয়ার্স ইন অনকোলজি’র একটি পর্যালোচনা বলেছে, চিজ খেলে কোলোরেকটাল ক্যানসারের ঝুঁকি ৮৯ শতাংশ কমে যেতে পারে। তবে প্রতিদিন চিজ খাওয়ার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। যেমন অন্ত্রের সমস্যা, হরমোন ও ত্বকের সমস্যা, হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট, ইনসুলিন প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দেওয়া এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। এমনকি চিজ খাওয়া আসক্তির কারণ হতে পারে। পুরোনো চিজে হাই হিস্টামিন থাকে, যাতে মাথাব্যথা ও র্যাশের কারণ।
পনির বা চিজ একদম খাওয়া উচিত নয়, এমন নয়। পরিমিত খাওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত চিজ খাওয়া অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতা, প্রদাহ এবং দীর্ঘমেয়াদি ক্যানসারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
সূত্র: হেলথ শটস
পনির বা চিজ অনেকের পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকে। তাঁদের জন্য গবেষকেরা জারি করেছেন একটি নিষেধাজ্ঞা। গবেষণা বলছে, চিজ অন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের বেইলর কলেজ অব মেডিসিনের একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, পনির বেশি খেলে অন্ত্রে পরিবর্তন ঘটে। এই অবস্থা কোলন ক্যানসারের দিকেও নিয়ে যেতে পারে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, অতিরিক্ত পনির বা চিজ খাওয়ার ফলে অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায়, প্রদাহের ঝুঁকি বাড়ে, পেটব্যথা, ডায়রিয়া ও ফাঁপা ভাব হতে পারে। অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার এই ভারসাম্যহীন অবস্থা দীর্ঘ মেয়াদে কোলন ক্যানসারের আশঙ্কা বাড়াতে পারে।
তবে ‘ফ্রন্টিয়ার্স ইন অনকোলজি’র একটি পর্যালোচনা বলেছে, চিজ খেলে কোলোরেকটাল ক্যানসারের ঝুঁকি ৮৯ শতাংশ কমে যেতে পারে। তবে প্রতিদিন চিজ খাওয়ার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। যেমন অন্ত্রের সমস্যা, হরমোন ও ত্বকের সমস্যা, হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট, ইনসুলিন প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দেওয়া এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। এমনকি চিজ খাওয়া আসক্তির কারণ হতে পারে। পুরোনো চিজে হাই হিস্টামিন থাকে, যাতে মাথাব্যথা ও র্যাশের কারণ।
পনির বা চিজ একদম খাওয়া উচিত নয়, এমন নয়। পরিমিত খাওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত চিজ খাওয়া অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতা, প্রদাহ এবং দীর্ঘমেয়াদি ক্যানসারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
সূত্র: হেলথ শটস
ওষুধ প্রতিরোধী গনোরিয়া ও এমআরএসএ (মেথিসিলিন-প্রতিরোধী স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস) মোকাবিলায় দুটি নতুন অ্যান্টিবায়োটিক উদ্ভাবন করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই ওষুধগুলোর ‘পরমাণু থেকে পরমাণু’ সম্পূর্ণভাবে এআই দিয়ে নকশা করা হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৫২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে চিকিৎসাধীন কোনো রোগীর মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসচেতনতার অভাবে নবজাতককে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা কমার কারণে নবজাতক মৃত্যুর হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলছেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকেরা মিলে কৌটা দুধের বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে তারা এসব দুধ নবজাতককে খাওয়ানোর জন্য প্ররোচিত করে। ফলে নবজাতককে বুকের দু
১ দিন আগেগরমে স্বস্তির অপর নাম এসি। বাইরে যখন তাপমাত্রা অসহনীয়, তখন ঘরের মধ্যে শীতল বাতাস যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি। শুধু আরামই নয়, এসি ব্যবহারে ঘরের আর্দ্রতাও নিয়ন্ত্রিত থাকে। তবে অনেকেই আছেন যারা গরমে গরমে কষ্ট করেও এসি ব্যবহার করেন না। তাঁদের বিশ্বাস, এসি থেকে অসুস্থ হওয়া যায়। এটি অনেকের কাছে অবাস্তব মনে...
২ দিন আগে