দেশে শিশু মৃত্যুর হার অনেক কমে এসেছে। কিন্তু এসডিজি অর্জন করতে শিশু মৃত্যুহার আরও নামাতে হবে। মাতৃমৃত্যু এখন লাখে ১৬৩ জন। শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমিয়ে আমরা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জন করেছি। এখন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করতে চাই, কিন্তু এসডিজি টার্গেট থেকে দেশ অনেক দূরে।
আজ সোমবার নিপসম মিলনায়তনে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালিক এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর সরকার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি শুরু করে। তখন দেশে রাতকানা রোগীর সংখ্যা চার ভাগেরও বেশি ছিল। অনেক শিশুরা পলিও আক্রান্ত হতো। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা ও অন্ধত্বসহ নানা রোগ হয়। কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বেড়ে যায় মৃত্যুর ঝুঁকি। ভিটামিন-‘এ’ এর অভাবে মৃত্যুর হার বেড়ে যায় প্রায় ২৪ শতাংশ।
একদিন ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ালে সারা বছর শিশু ভালো থাকবে, এটা মনে করার কারণ নেই মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সুস্থ থাকতে শিশুকে নিয়মিত পুষ্টি সম্পন্ন খাবার খাওয়াতে হবে। এই কর্মসূচির আওতায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। অন্যদিকে ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে লাল রঙের ক্যাপসুল। দেশে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী এবং ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ভিটামিন ‘এ’ প্লাস কর্মসূচিতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজে যুক্ত রয়েছে।
এ ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নে মায়েদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে জাহিদ মালিক বলেন, ‘শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন বাস্তবায়ন আপনারা (শিশুর মা) এগিয়ে আসবেন। শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমাতে দেশের প্রতিটি জেলা ৩০-৫০ বেডের মা ও শিশু হাসপাতালে নির্মাণকাজ শুরু হবে বলেও তিনি জানান।
মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব মুজিবুল হক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পুষ্টিসেবা কার্যক্রমের লাইন ডাইরেক্টর আবদুল মান্নান।
দেশে শিশু মৃত্যুর হার অনেক কমে এসেছে। কিন্তু এসডিজি অর্জন করতে শিশু মৃত্যুহার আরও নামাতে হবে। মাতৃমৃত্যু এখন লাখে ১৬৩ জন। শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমিয়ে আমরা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জন করেছি। এখন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করতে চাই, কিন্তু এসডিজি টার্গেট থেকে দেশ অনেক দূরে।
আজ সোমবার নিপসম মিলনায়তনে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালিক এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর সরকার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি শুরু করে। তখন দেশে রাতকানা রোগীর সংখ্যা চার ভাগেরও বেশি ছিল। অনেক শিশুরা পলিও আক্রান্ত হতো। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা ও অন্ধত্বসহ নানা রোগ হয়। কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বেড়ে যায় মৃত্যুর ঝুঁকি। ভিটামিন-‘এ’ এর অভাবে মৃত্যুর হার বেড়ে যায় প্রায় ২৪ শতাংশ।
একদিন ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ালে সারা বছর শিশু ভালো থাকবে, এটা মনে করার কারণ নেই মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সুস্থ থাকতে শিশুকে নিয়মিত পুষ্টি সম্পন্ন খাবার খাওয়াতে হবে। এই কর্মসূচির আওতায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। অন্যদিকে ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে লাল রঙের ক্যাপসুল। দেশে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী এবং ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ভিটামিন ‘এ’ প্লাস কর্মসূচিতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজে যুক্ত রয়েছে।
এ ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নে মায়েদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে জাহিদ মালিক বলেন, ‘শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন বাস্তবায়ন আপনারা (শিশুর মা) এগিয়ে আসবেন। শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমাতে দেশের প্রতিটি জেলা ৩০-৫০ বেডের মা ও শিশু হাসপাতালে নির্মাণকাজ শুরু হবে বলেও তিনি জানান।
মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব মুজিবুল হক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পুষ্টিসেবা কার্যক্রমের লাইন ডাইরেক্টর আবদুল মান্নান।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
৪ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে