যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক পরিমাণে বাড়ছে কোলন বা মলাশয়ের ক্যানসারের রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সী তরুণেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বায়ু এবং খাদ্যের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হওয়া মাইক্রোপ্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণা এই রোগের বিস্তার ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। নতুন এক গবেষণায় এই তথ্য জানা যায়।
অন্যান্য দিক দিয়ে শারীরিকভাবে সুস্থ হলেও গত দুই দশকে আমেরিকায় কোলন ক্যানসারের রোগী সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। অতিরিক্ত ওজন, অত্যাধুনিক প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারকে এই সমস্যার জন্য দায়ী করা হলেও বিজ্ঞানীরা এখন আরেকটি কারণ নিয়ে পর্যালোচনা করছেন।
এবার ৩ হাজারেরও বেশি গবেষণার তথ্য বিস্তৃত পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চাল বা চিনি কণার চেয়েও ছোট আকারের ক্ষুদ্র কণাগুলো এ সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
মাইক্রোপ্লাস্টিক কী?
মাইক্রোপ্লাস্টিক হলো–ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা, যা সাধারণত এক মিলিমিটার (মিমি) বা তার চেয়ে ছোট হয়ে থাকে। এই কণাগুলো আমাদের পরিবেশে প্রায় সর্বত্রই রয়েছে। বায়ু, পানি, মাটি এবং এমনকি খাদ্যদ্রব্যেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্পে উৎপাদন প্রক্রিয়া, প্লাস্টিকের পণ্য এবং এমনকি ব্যবহৃত প্রসাধনী থেকে এই কণাগুলো বেরিয়ে আসে এবং পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া সান ফ্রান্সেসকো (ইউসিএসএফ)-এর গবেষকেরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। তারা জানিয়েছিলেন, এই ক্ষুদ্র কণাগুলো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে জমে গিয়ে ডিএনএ–এর ক্ষতি করতে পারে।
এই ক্ষতি একসময় দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের সৃষ্টি করে, যা স্বাভাবিক কোষগুলোকে ধ্বংস করে এবং ক্যানসারের কোষগুলোকে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি দ্রুত বাড়ছে। এটি মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী এবং পরিবেশের জন্য বড় ধরনের হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে প্রতি মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সীমিত করতে আইনপ্রণেতাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন গবেষকেরা।
তবে বাংলাদেশের তরুণেরাও এই ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবকেরা একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ৬৮ শতাংশ ব্যবহার করছে। বিশেষত, যেসব খাবার প্লাস্টিক পণ্যে পরিবেশন করা হয়, সেই ধরনের খাবারই খাচ্ছেন তরুণেরা। দেশে প্রতি বছর প্রায় ৮৭ হাজার টন সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক উৎপন্ন হয়, যা রিসাইকেল হয় না এবং বছরের পর বছর নালা, খাল-বিল, নদী বা প্রকৃতিতে পড়ে থেকে যায়। এর ফলে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্যের ওপর বাড়ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক পরিমাণে বাড়ছে কোলন বা মলাশয়ের ক্যানসারের রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সী তরুণেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বায়ু এবং খাদ্যের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হওয়া মাইক্রোপ্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণা এই রোগের বিস্তার ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। নতুন এক গবেষণায় এই তথ্য জানা যায়।
অন্যান্য দিক দিয়ে শারীরিকভাবে সুস্থ হলেও গত দুই দশকে আমেরিকায় কোলন ক্যানসারের রোগী সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। অতিরিক্ত ওজন, অত্যাধুনিক প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারকে এই সমস্যার জন্য দায়ী করা হলেও বিজ্ঞানীরা এখন আরেকটি কারণ নিয়ে পর্যালোচনা করছেন।
এবার ৩ হাজারেরও বেশি গবেষণার তথ্য বিস্তৃত পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চাল বা চিনি কণার চেয়েও ছোট আকারের ক্ষুদ্র কণাগুলো এ সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
মাইক্রোপ্লাস্টিক কী?
মাইক্রোপ্লাস্টিক হলো–ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা, যা সাধারণত এক মিলিমিটার (মিমি) বা তার চেয়ে ছোট হয়ে থাকে। এই কণাগুলো আমাদের পরিবেশে প্রায় সর্বত্রই রয়েছে। বায়ু, পানি, মাটি এবং এমনকি খাদ্যদ্রব্যেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্পে উৎপাদন প্রক্রিয়া, প্লাস্টিকের পণ্য এবং এমনকি ব্যবহৃত প্রসাধনী থেকে এই কণাগুলো বেরিয়ে আসে এবং পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া সান ফ্রান্সেসকো (ইউসিএসএফ)-এর গবেষকেরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। তারা জানিয়েছিলেন, এই ক্ষুদ্র কণাগুলো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে জমে গিয়ে ডিএনএ–এর ক্ষতি করতে পারে।
এই ক্ষতি একসময় দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের সৃষ্টি করে, যা স্বাভাবিক কোষগুলোকে ধ্বংস করে এবং ক্যানসারের কোষগুলোকে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি দ্রুত বাড়ছে। এটি মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী এবং পরিবেশের জন্য বড় ধরনের হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে প্রতি মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সীমিত করতে আইনপ্রণেতাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন গবেষকেরা।
তবে বাংলাদেশের তরুণেরাও এই ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবকেরা একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ৬৮ শতাংশ ব্যবহার করছে। বিশেষত, যেসব খাবার প্লাস্টিক পণ্যে পরিবেশন করা হয়, সেই ধরনের খাবারই খাচ্ছেন তরুণেরা। দেশে প্রতি বছর প্রায় ৮৭ হাজার টন সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক উৎপন্ন হয়, যা রিসাইকেল হয় না এবং বছরের পর বছর নালা, খাল-বিল, নদী বা প্রকৃতিতে পড়ে থেকে যায়। এর ফলে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্যের ওপর বাড়ছে।
বাংলাদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী। ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা এ তথ্য আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
৯ ঘণ্টা আগেঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) নামের সমস্যায় ভোগেন বিশ্বের বহু মানুষ। তবে নিয়মিত শঙ্খ বাজালে এ সমস্যা কমে যেতে পারে বলে দাবি করছেন গবেষকেরা।
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কাউন্সিলে সভাপতি, মহাসচিবসহ পূর্ণ প্যানেলে জয় পেয়েছেন হারুন-শাকিল প্যানেল। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে মধ্যরাতে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
১ দিন আগেচিকিৎসাবিজ্ঞানে নতুন এক দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। অস্ত্রোপচারের পর ক্ষত সারাতে সেলাই বা স্ট্যাপলারের ব্যবহারের বদলে এবার আলোর মাধ্যমে সক্রিয় হওয়া বডি গ্লু বা শরীরবান্ধব আঠা ব্যবহার করার পথে এগোচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
২ দিন আগে