নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিরোধক পণ্যের বিক্রি ১০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রবণতার চেয়ে এ বৃদ্ধি বেশ কম। গবেষণা বলছে, দেশটিতে অন্য যেকোনো ছুটির তুলনায় নতুন বছরের সময়টাতে অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের হার বেড়ে যায়।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল সাময়িকীতে বড়দিন উপলক্ষে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা নতুন বছর উদ্যাপনের সময়টাতে জরুরি জন্ম নিরোধক ওষুধের বিক্রি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা বিশেষ করে জন্ম নিরোধক পিল লেভোনোরগেস্ট্রেলের বিক্রির ডেটা, প্ল্যান বি–এর সক্রিয় উপাদান ও ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই সহজলভ্য অন্যান্য জন্ম নিরোধক ওষুধের বিক্রি ডেটা বিশ্লেষণ করেছেন।
লেভোনোরগেস্ট্রেল ডিম্বাণু নিষিক্তকরণে বাধা দেয় বা ডিম্বাণু পতন বিলম্বিত করে। এটি সারভিক্সের চারপাশের মিউকাসকে ঘন করে ফেলে, যার কারণে শুক্রাণু তা ভেদ করে যেতে পারে না। তবে এটি দিয়ে গর্ভপাত করা যায় না। প্ল্যান বি–ও সেরকমই। কোনো ধরনের জন্মনিরোধক ব্যবহার ছাড়াই শারীরিক সম্পর্কের পর জরুরি ব্যবস্থা হিসেবে এ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। এটিও এক ধরনের পিল।
অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পরদিন সকালেই লেভোনোরগেস্ট্রেল সেবন করতে বলা হলেও লেভোনোরগেস্ট্রেল ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত কার্যকর থাকে। যদিও এটা যত দ্রুত সেবন করা যায় তত বেশি কার্যকর হবে। ইউলিপ্রিস্টল অ্যাসিটেট ভিত্তিক অন্যান্য জন্ম নিরোধক ওষুধগুলো ৫ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
গবেষণা দলটি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন খুচরা দোকানে ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত নতুন বছরের প্রথম এক সপ্তাহে লেভোনোরগেস্ট্রেল বিক্রির তথ্য সংগ্রহ করেছে। তাঁরা দেখেছেন, ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১ হাজার নারীর মধ্যে শূন্য দশমিক ৬৩ ইউনিট হারে এ ওষুধের বিক্রি বেড়ে যায়। সে হিসাবে এ সময় অতিরিক্ত ৪১ হাজার পিল বিক্রি হয়।
অরক্ষিত শারীরিক কর্মকাণ্ডের জন্য গবেষকেরা ভ্যালেনটাইন্স ডে, স্বাধীনতা দিবস ও সেন্ট প্যাট্রিক ডের মতো অন্য ছুটির দিনগুলোও বিবেচনায় নিয়েছেন। এ দিনগুলোতেও অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের হার বেড়ে গেলেও তা নতুন বছরের সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
তবে, মা দিবস, বাবা দিবস ও ইস্টার ডে–তে এ ধরনের কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়নি।
গবেষকেরা বলছেন, এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে গর্ভপাত করানোর হারও বেড়ে যায়।
নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিরোধক পণ্যের বিক্রি ১০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রবণতার চেয়ে এ বৃদ্ধি বেশ কম। গবেষণা বলছে, দেশটিতে অন্য যেকোনো ছুটির তুলনায় নতুন বছরের সময়টাতে অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের হার বেড়ে যায়।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল সাময়িকীতে বড়দিন উপলক্ষে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা নতুন বছর উদ্যাপনের সময়টাতে জরুরি জন্ম নিরোধক ওষুধের বিক্রি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা বিশেষ করে জন্ম নিরোধক পিল লেভোনোরগেস্ট্রেলের বিক্রির ডেটা, প্ল্যান বি–এর সক্রিয় উপাদান ও ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই সহজলভ্য অন্যান্য জন্ম নিরোধক ওষুধের বিক্রি ডেটা বিশ্লেষণ করেছেন।
লেভোনোরগেস্ট্রেল ডিম্বাণু নিষিক্তকরণে বাধা দেয় বা ডিম্বাণু পতন বিলম্বিত করে। এটি সারভিক্সের চারপাশের মিউকাসকে ঘন করে ফেলে, যার কারণে শুক্রাণু তা ভেদ করে যেতে পারে না। তবে এটি দিয়ে গর্ভপাত করা যায় না। প্ল্যান বি–ও সেরকমই। কোনো ধরনের জন্মনিরোধক ব্যবহার ছাড়াই শারীরিক সম্পর্কের পর জরুরি ব্যবস্থা হিসেবে এ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। এটিও এক ধরনের পিল।
অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পরদিন সকালেই লেভোনোরগেস্ট্রেল সেবন করতে বলা হলেও লেভোনোরগেস্ট্রেল ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত কার্যকর থাকে। যদিও এটা যত দ্রুত সেবন করা যায় তত বেশি কার্যকর হবে। ইউলিপ্রিস্টল অ্যাসিটেট ভিত্তিক অন্যান্য জন্ম নিরোধক ওষুধগুলো ৫ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
গবেষণা দলটি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন খুচরা দোকানে ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত নতুন বছরের প্রথম এক সপ্তাহে লেভোনোরগেস্ট্রেল বিক্রির তথ্য সংগ্রহ করেছে। তাঁরা দেখেছেন, ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১ হাজার নারীর মধ্যে শূন্য দশমিক ৬৩ ইউনিট হারে এ ওষুধের বিক্রি বেড়ে যায়। সে হিসাবে এ সময় অতিরিক্ত ৪১ হাজার পিল বিক্রি হয়।
অরক্ষিত শারীরিক কর্মকাণ্ডের জন্য গবেষকেরা ভ্যালেনটাইন্স ডে, স্বাধীনতা দিবস ও সেন্ট প্যাট্রিক ডের মতো অন্য ছুটির দিনগুলোও বিবেচনায় নিয়েছেন। এ দিনগুলোতেও অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের হার বেড়ে গেলেও তা নতুন বছরের সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
তবে, মা দিবস, বাবা দিবস ও ইস্টার ডে–তে এ ধরনের কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়নি।
গবেষকেরা বলছেন, এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে গর্ভপাত করানোর হারও বেড়ে যায়।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
২ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
৩ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে