নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সারা দেশে হাসপাতালগুলোয় জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমার্জেন্সি ওটি, ল্যাব সার্বক্ষণিক চালু রাখাসহ ১৬ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নির্দেশনায় জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে অতিরিক্ত চিকিৎসক পদায়ন করে হলেও সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ঈদুল ফিতরের ছুটির সময়ে হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাসেবা ব্যবস্থাপনার জন্য জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে অতিরিক্ত চিকিৎসক পদায়নসহ সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া আরও ১৫ নির্দেশনায় বলা হয়েছে—জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমার্জেন্সি ওটি, ল্যাব সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে কর্মীদের পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান নিরবচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করবেন।
সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালককে অবহিত করে শুধু ঈদের ছুটির সময়ে নিজ জেলার মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জনবল সমন্বয় করতে পারবেন।
হাসপাতালের আন্তবিভাগ ইউনিটের প্রধানেরা প্রতিদিন বিভাগীয় কার্যক্রম তদারকি করবেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসমূহে জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনকল সেবা চালু রাখতে হবে।
ছুটি শুরু হওয়ার আগেই ছুটির সময়ের জন্য পর্যাপ্ত ওষুধ, আইভি ফ্লুইড, কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুত ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্টোরকিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলায় অবস্থান করবেন।
অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটিকালীন হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগামপত্র দিতে হবে। ছুটির সময়ে সব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিনির্বাপণ-বিষয়ক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানেরা ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন এবং ঈদের দিন কুশল বিনিময় করবেন।
প্রতিষ্ঠানপ্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই বিধি মোতাবেক কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকর্তা সব দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল ফোন নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
বহির্বিভাগ একাধারে ৭২ ঘণ্টার অধিক বন্ধ রাখা যাবে না। এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেবেন। সব বেসরকারি ক্লিনিক/হাসপাতাল রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের অধীনে সার্বক্ষণিক জরুরি ও প্রসূতি বিভাগ খোলা রাখবে। কোনো রোগী রেফার (অন্যত্র পাঠানো) করার আগে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক চিকিৎসা এবং যাত্রাপথের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। রেফার্ড রোগীদের ক্ষেত্রে অ্যাম্বুলেন্সপ্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে হবে। যে কোনো দুর্যোগ, অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে হবে।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সারা দেশে হাসপাতালগুলোয় জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমার্জেন্সি ওটি, ল্যাব সার্বক্ষণিক চালু রাখাসহ ১৬ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নির্দেশনায় জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে অতিরিক্ত চিকিৎসক পদায়ন করে হলেও সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ঈদুল ফিতরের ছুটির সময়ে হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাসেবা ব্যবস্থাপনার জন্য জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে অতিরিক্ত চিকিৎসক পদায়নসহ সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া আরও ১৫ নির্দেশনায় বলা হয়েছে—জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমার্জেন্সি ওটি, ল্যাব সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে কর্মীদের পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান নিরবচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করবেন।
সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালককে অবহিত করে শুধু ঈদের ছুটির সময়ে নিজ জেলার মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জনবল সমন্বয় করতে পারবেন।
হাসপাতালের আন্তবিভাগ ইউনিটের প্রধানেরা প্রতিদিন বিভাগীয় কার্যক্রম তদারকি করবেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসমূহে জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনকল সেবা চালু রাখতে হবে।
ছুটি শুরু হওয়ার আগেই ছুটির সময়ের জন্য পর্যাপ্ত ওষুধ, আইভি ফ্লুইড, কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুত ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্টোরকিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলায় অবস্থান করবেন।
অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটিকালীন হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগামপত্র দিতে হবে। ছুটির সময়ে সব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিনির্বাপণ-বিষয়ক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানেরা ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন এবং ঈদের দিন কুশল বিনিময় করবেন।
প্রতিষ্ঠানপ্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই বিধি মোতাবেক কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকর্তা সব দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল ফোন নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
বহির্বিভাগ একাধারে ৭২ ঘণ্টার অধিক বন্ধ রাখা যাবে না। এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেবেন। সব বেসরকারি ক্লিনিক/হাসপাতাল রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের অধীনে সার্বক্ষণিক জরুরি ও প্রসূতি বিভাগ খোলা রাখবে। কোনো রোগী রেফার (অন্যত্র পাঠানো) করার আগে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক চিকিৎসা এবং যাত্রাপথের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। রেফার্ড রোগীদের ক্ষেত্রে অ্যাম্বুলেন্সপ্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে হবে। যে কোনো দুর্যোগ, অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে হবে।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো বিষণ্নতা। এই সমস্যার জন্য জিনগত ও পরিবেশগত বিভিন্ন বিষয়কে দায়ী করা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় মুখের অণুজীব বৈচিত্র্য এবং বিষণ্নতার লক্ষণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। আর ঘন ঘন বা অতিরিক্ত মুখ পরিষ্কারের অভ্যাস এই অণুজীব বৈচিত্র্য নষ্ট করতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেদেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৫২ রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) এই হিসাব পাওয়া গেছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি তাদের ভ্যারিয়েন্ট আন্ডার মনিটরিং বা ভিইউএম তালিকায় এনবি ১.৮.১ যুক্ত করেছে। এটি মূলত ওমিক্রন উপধরন, যা ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়া এবং বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে। এনবি ১.৮.১ বেশ দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। তবে এই ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণে গুরুতর অসুস্থতা, হাসপাতালে ভর্তি বৃদ্ধির...
১ দিন আগে