পুষ্টিবিদ লিনা আকতার
রমজান মাসে যাঁরা রোজা রাখবেন, তাঁদের শরীর যেন পানিশূন্য না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া উচিত। মানবদেহের প্রায় ৬০ শতাংশ পানি দিয়ে তৈরি, যা আমাদের কোষে অক্সিজেন ও গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি বহন করে। এ ছাড়া পানি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে, বিশেষ করে গরম আবহাওয়ায় রোজা রাখলে পানির চাহিদা বাড়তে পারে। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে, একবারে খুব বেশি পরিমাণে পানি পান করা যাবে না। ইফতার, সেহরি ও রাতের খাবারে অল্প করে পানির চাহিদা পূরণ করতে হবে। কারণ, আমাদের শরীর একবারে অনেক বেশি পানি শোষণ করতে সক্ষম নয়।
রোজা রাখলে হালকা পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, পেট ফাঁপা, ক্লান্তি, মনোযোগের ঘাটতিসহ নানান অসুবিধা দেখা দিতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের প্রতিদিন
৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। তবে রমজানের দিনে অল্প সময়ে পানির চাহিদা পূরণ করতে শুধু পানি পান করা কঠিন হতে পারে। এ জন্য পানির পরিমাণ বেশি থাকে, তেমন খাবার গ্রহণ করা উচিত। তাতে সহজে পানির ঘাটতি পূরণ হতে পারে।
পানিশূন্যতার লক্ষণ
প্রস্রাব হলুদ হওয়া, প্রস্রাবে ঘনত্ব বা প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা—এগুলো পানিশূন্যতার সাধারণ লক্ষণ। যদি কেউ মাথা ঘোরার কারণে দাঁড়াতে না পারে বা দিশেহারা হয়ে পড়েন, তাহলে রোজা ভেঙে ফেলতে হবে এবং পরিমিত পরিমাণে ও লবণ মেশানো পানি পান করতে হবে। এ ছাড়া শিশুরা রোজা রাখলে তাদের পর্যাপ্ত তরল গ্রহণ এবং পানি পানের পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পানির ভারসাম্য ঠিক রাখতে যা খেতে পারেন
পানির ভারসাম্য ঠিক রাখার ভালো উপায় হলো পানি ও পানিজাতীয় ফল বা শাকসবজি খাওয়া। এগুলো পানির ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করবে। এতে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি পূরণ হবে। পাশাপাশি পানিশূন্যতা দূর করতে পটাশিয়ামযুক্ত খাবার; যেমন খেজুর, ডাবের পানি, কলা ইত্যাদি খেতে হবে। এ ছাড়া জেলি, কাস্টার্ড, দই, স্যুপ ইত্যাদির মতো কিছু খাবার শরীরে আর্দ্রতা বাড়ায়।
যেসব খাবার এড়িয়ে চলা দরকার
রমজান মাসে যাঁরা রোজা রাখবেন, তাঁদের শরীর যেন পানিশূন্য না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া উচিত। মানবদেহের প্রায় ৬০ শতাংশ পানি দিয়ে তৈরি, যা আমাদের কোষে অক্সিজেন ও গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি বহন করে। এ ছাড়া পানি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে, বিশেষ করে গরম আবহাওয়ায় রোজা রাখলে পানির চাহিদা বাড়তে পারে। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে, একবারে খুব বেশি পরিমাণে পানি পান করা যাবে না। ইফতার, সেহরি ও রাতের খাবারে অল্প করে পানির চাহিদা পূরণ করতে হবে। কারণ, আমাদের শরীর একবারে অনেক বেশি পানি শোষণ করতে সক্ষম নয়।
রোজা রাখলে হালকা পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, পেট ফাঁপা, ক্লান্তি, মনোযোগের ঘাটতিসহ নানান অসুবিধা দেখা দিতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের প্রতিদিন
৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। তবে রমজানের দিনে অল্প সময়ে পানির চাহিদা পূরণ করতে শুধু পানি পান করা কঠিন হতে পারে। এ জন্য পানির পরিমাণ বেশি থাকে, তেমন খাবার গ্রহণ করা উচিত। তাতে সহজে পানির ঘাটতি পূরণ হতে পারে।
পানিশূন্যতার লক্ষণ
প্রস্রাব হলুদ হওয়া, প্রস্রাবে ঘনত্ব বা প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা—এগুলো পানিশূন্যতার সাধারণ লক্ষণ। যদি কেউ মাথা ঘোরার কারণে দাঁড়াতে না পারে বা দিশেহারা হয়ে পড়েন, তাহলে রোজা ভেঙে ফেলতে হবে এবং পরিমিত পরিমাণে ও লবণ মেশানো পানি পান করতে হবে। এ ছাড়া শিশুরা রোজা রাখলে তাদের পর্যাপ্ত তরল গ্রহণ এবং পানি পানের পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পানির ভারসাম্য ঠিক রাখতে যা খেতে পারেন
পানির ভারসাম্য ঠিক রাখার ভালো উপায় হলো পানি ও পানিজাতীয় ফল বা শাকসবজি খাওয়া। এগুলো পানির ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করবে। এতে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি পূরণ হবে। পাশাপাশি পানিশূন্যতা দূর করতে পটাশিয়ামযুক্ত খাবার; যেমন খেজুর, ডাবের পানি, কলা ইত্যাদি খেতে হবে। এ ছাড়া জেলি, কাস্টার্ড, দই, স্যুপ ইত্যাদির মতো কিছু খাবার শরীরে আর্দ্রতা বাড়ায়।
যেসব খাবার এড়িয়ে চলা দরকার
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
২১ মিনিট আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে