অনলাইন ডেস্ক
দেশে চলতি বছর হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে (এইচএমপিভি) আক্রান্ত একমাত্র রোগীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. ফাহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘এইচএমপিভির একটা কেসই আমরা এ বছর পেয়েছি। এই রোগী গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মারা যান। শুধু এইচএমপিভির কারণে মারা গেছেন, তা মনে হচ্ছে না। এর সঙ্গে আরও একটি অর্গানিজম পেয়েছি। এ ছাড়া তাঁর অনেকগুলো জটিলতা ছিল। শুধু এইচএমপিভি ভাইরাসের কারণে তিনি মারা গেছেন এমনটি বলা যাবে না। এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
চিকিৎসকেরা আরও জানান, ওই নারীর একাধিক জটিলতা ছিল। শ্বাসকষ্ট, হৃদযন্ত্রের জটিলতা, স্থূলতাসহ বহু জটিলতা তাঁর অসুস্থতাকে আরও কঠিন করে তোলে। গত বুধবার তাঁর মৃত্যু ঘোষণা করা হয়। তিনি শুধু এইচএমপিভি ভাইরাসের কারণেই মারা গেছেন, তা বলা যাচ্ছে না। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
এর আগে গত ১২ জানুয়ারি রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) ওই নারীর এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে। সে সময় আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. আহমেদ নওশের আলম বলেন, আক্রান্ত নারী একজন গৃহিণী। তাঁর বিদেশ ভ্রমণের কোনো ইতিহাস নেই। তাঁর স্বামী বিদেশে থাকেন। অতি সম্প্রতি তিনি দেশে আসেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, মারা যাওয়া ওই নারীর বয়স ৩০ বছর। গত ১১ জানুয়ারি তাঁকে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর তিন দিন আগে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে রাজধানীর গ্রিন রোডের সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।
আইইডিসিআর সূত্রে জানা যায়, গত বছর এইচএমপিভি আক্রান্ত দুজন শনাক্ত হয়েছিলেন। ২০১৭ সালে দেশে প্রথমবারের মতো ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। সেই থেকে ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং আছে।
এইচএমপিভির উপসর্গের বিষয়ে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এই ভাইরাসে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে।
দেশে চলতি বছর হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে (এইচএমপিভি) আক্রান্ত একমাত্র রোগীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. ফাহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘এইচএমপিভির একটা কেসই আমরা এ বছর পেয়েছি। এই রোগী গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মারা যান। শুধু এইচএমপিভির কারণে মারা গেছেন, তা মনে হচ্ছে না। এর সঙ্গে আরও একটি অর্গানিজম পেয়েছি। এ ছাড়া তাঁর অনেকগুলো জটিলতা ছিল। শুধু এইচএমপিভি ভাইরাসের কারণে তিনি মারা গেছেন এমনটি বলা যাবে না। এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
চিকিৎসকেরা আরও জানান, ওই নারীর একাধিক জটিলতা ছিল। শ্বাসকষ্ট, হৃদযন্ত্রের জটিলতা, স্থূলতাসহ বহু জটিলতা তাঁর অসুস্থতাকে আরও কঠিন করে তোলে। গত বুধবার তাঁর মৃত্যু ঘোষণা করা হয়। তিনি শুধু এইচএমপিভি ভাইরাসের কারণেই মারা গেছেন, তা বলা যাচ্ছে না। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
এর আগে গত ১২ জানুয়ারি রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) ওই নারীর এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে। সে সময় আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. আহমেদ নওশের আলম বলেন, আক্রান্ত নারী একজন গৃহিণী। তাঁর বিদেশ ভ্রমণের কোনো ইতিহাস নেই। তাঁর স্বামী বিদেশে থাকেন। অতি সম্প্রতি তিনি দেশে আসেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, মারা যাওয়া ওই নারীর বয়স ৩০ বছর। গত ১১ জানুয়ারি তাঁকে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর তিন দিন আগে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে রাজধানীর গ্রিন রোডের সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।
আইইডিসিআর সূত্রে জানা যায়, গত বছর এইচএমপিভি আক্রান্ত দুজন শনাক্ত হয়েছিলেন। ২০১৭ সালে দেশে প্রথমবারের মতো ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। সেই থেকে ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং আছে।
এইচএমপিভির উপসর্গের বিষয়ে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এই ভাইরাসে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে।
আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে