কিছু কিছু মানুষের ঝালযুক্ত খাবার খাওয়ার পর বুক জ্বালাপোড়া করে। পেটের খাবার আবার অন্ননালীতে ফিরে এলে বুকে জ্বালাপোড়া ভাব সৃষ্টি হয়। একে ইংরেজিতে অ্যাসিড রিফ্লাক্স বলে।
যাদের ঘন ঘন অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা রয়েছে তাঁরা গ্যাস্ট্রো–ওসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজে (জিওআরডি) আক্রান্ত হন। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জিওআরডির মাত্রা সর্বোচ্চ ও এশিয়ায় সর্বনিম্ন।
যদিও অনেক মানুষ বলে থাকে, মসলাদার খাবার খেলে তাঁদের অ্যাসিডিটি হয়। তবে এর পেছনে কোনো শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এই অ্যাসিডিটির জন্য ক্যাপসাইসিন নামের একটি উপাদান দায়ী। এই উপাদানের জন্য মরিচ ঝাল হয়। ক্যাপসাইসিন অন্ননালীর টিআরপিভি ১ রিসেপ্টরকে সক্রিয় করে জ্বালাপোড়ার অনুভূতি সৃষ্টি করে।
মেক্সিকোর এক গবেষণায় জানা যায়, ক্যাপসাইসিন গ্রহণে জিওআরডি আক্রান্তদের ৩১ জনের মধ্যে ২৮ জনের বুক জ্বালাপোড়ার লক্ষণ দেখা দেয় এবং ‘সুস্থ’ ব্যক্তিদের ১৭ জনের মধ্যে ৬ জনের এই লক্ষণ দেখা যায়।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের আরেক গবেষণায় জানা যায়, ক্যাপসাইসিন যুক্ত খাবার খাওয়ার পরপর ‘তীব্র বুক জ্বালাপোড়া’ হয়। গবেষণায় বলা হয়, মরিচ খেলে জিওআরডি রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এই লক্ষণ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তবে সুস্থ–স্বাভাবিক মানুষের ওপর এটি তেমন প্রভাব ফেলে না।
অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা জিওআরডির জন্য কয়েকটি কারণ দায়ী। বিশেষ করে স্থূলতা। চর্বিযুক্ত খাবার খেলেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। কারণ এসব খাবার মুখ থেকে পাকস্থলীতে পৌঁছাতে বেশি সময় লাগে। তাই শ্বাসনালী ও খাদ্যনালীর মধ্যবর্তী ভালভের ওপর চাপ বৃদ্ধি হয়ে খাবার খাদ্যনালীর দিকে ফিরে আসে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক গবেষণায় দেখা যায়, গরম ঝাল স্যুপ, নুডলস ও তেলে ভাজা খাবার বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। গবেষকেরা দেখেন, খুব দ্রুত খেলে ও পেট ভরার পরও খেতে থাকলে এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।
তবে মজার বিষয় হলো, নিয়মিত মরিচ খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। তাইওয়ানের একটি গবেষণায় জানা যায়, যদিও ক্যাপসাইসিন খেলে একবার বুক জ্বালাপোড়া করবে, কিন্তু নিয়মিত খেলে এই সমস্যা ধীরে ধীরে কমতে পারে। উচ্চ মাত্রার ক্যাপসাইসিন ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। কিছু মানুষ দাবি করে, নিয়মিত মরিচ ও গোলমরিচ খাওয়ার ফলে তাদের জিওআরডি এর লক্ষণ কমে গেছে।
কিছু কিছু মানুষের ঝালযুক্ত খাবার খাওয়ার পর বুক জ্বালাপোড়া করে। পেটের খাবার আবার অন্ননালীতে ফিরে এলে বুকে জ্বালাপোড়া ভাব সৃষ্টি হয়। একে ইংরেজিতে অ্যাসিড রিফ্লাক্স বলে।
যাদের ঘন ঘন অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা রয়েছে তাঁরা গ্যাস্ট্রো–ওসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজে (জিওআরডি) আক্রান্ত হন। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জিওআরডির মাত্রা সর্বোচ্চ ও এশিয়ায় সর্বনিম্ন।
যদিও অনেক মানুষ বলে থাকে, মসলাদার খাবার খেলে তাঁদের অ্যাসিডিটি হয়। তবে এর পেছনে কোনো শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এই অ্যাসিডিটির জন্য ক্যাপসাইসিন নামের একটি উপাদান দায়ী। এই উপাদানের জন্য মরিচ ঝাল হয়। ক্যাপসাইসিন অন্ননালীর টিআরপিভি ১ রিসেপ্টরকে সক্রিয় করে জ্বালাপোড়ার অনুভূতি সৃষ্টি করে।
মেক্সিকোর এক গবেষণায় জানা যায়, ক্যাপসাইসিন গ্রহণে জিওআরডি আক্রান্তদের ৩১ জনের মধ্যে ২৮ জনের বুক জ্বালাপোড়ার লক্ষণ দেখা দেয় এবং ‘সুস্থ’ ব্যক্তিদের ১৭ জনের মধ্যে ৬ জনের এই লক্ষণ দেখা যায়।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের আরেক গবেষণায় জানা যায়, ক্যাপসাইসিন যুক্ত খাবার খাওয়ার পরপর ‘তীব্র বুক জ্বালাপোড়া’ হয়। গবেষণায় বলা হয়, মরিচ খেলে জিওআরডি রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এই লক্ষণ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তবে সুস্থ–স্বাভাবিক মানুষের ওপর এটি তেমন প্রভাব ফেলে না।
অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা জিওআরডির জন্য কয়েকটি কারণ দায়ী। বিশেষ করে স্থূলতা। চর্বিযুক্ত খাবার খেলেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। কারণ এসব খাবার মুখ থেকে পাকস্থলীতে পৌঁছাতে বেশি সময় লাগে। তাই শ্বাসনালী ও খাদ্যনালীর মধ্যবর্তী ভালভের ওপর চাপ বৃদ্ধি হয়ে খাবার খাদ্যনালীর দিকে ফিরে আসে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক গবেষণায় দেখা যায়, গরম ঝাল স্যুপ, নুডলস ও তেলে ভাজা খাবার বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। গবেষকেরা দেখেন, খুব দ্রুত খেলে ও পেট ভরার পরও খেতে থাকলে এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।
তবে মজার বিষয় হলো, নিয়মিত মরিচ খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। তাইওয়ানের একটি গবেষণায় জানা যায়, যদিও ক্যাপসাইসিন খেলে একবার বুক জ্বালাপোড়া করবে, কিন্তু নিয়মিত খেলে এই সমস্যা ধীরে ধীরে কমতে পারে। উচ্চ মাত্রার ক্যাপসাইসিন ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। কিছু মানুষ দাবি করে, নিয়মিত মরিচ ও গোলমরিচ খাওয়ার ফলে তাদের জিওআরডি এর লক্ষণ কমে গেছে।
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১৭ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
২ দিন আগে