ফিচার ডেস্ক
আসছে শীতকাল। আবহাওয়াগত কারণে এ সময় গ্রীষ্মের মতো পিপাসা লাগে না বলে মানুষের পানি পানের প্রবণতা কমে যায়। এতে শরীরে পানির ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়।
দিনে কী পরিমাণ পানি পান করা উচিত, তা নির্ভর করে বয়স, কার্যকলাপের মাত্রা, খাদ্য এবং জলবায়ুর ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলেন, গড়ে একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে আট আউন্স বা প্রায় দুই লিটার পানি পান করা উচিত। এর কম পানি পানে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিছু উপসর্গ দেখে এটি বোঝা যায়।
প্রস্রাবের রং ও মাত্রা
প্রস্রাবের রং এবং কতবার প্রস্রাব করছে, তা দেখে একজন মানুষ পর্যাপ্ত পানি পান করছে কি না, তা বোঝা যায়। প্রতি দুই ঘণ্টায় একবার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক। তবে প্রতি ছয় ঘণ্টায় একবার প্রস্রাব হলে বুঝতে হবে পর্যাপ্ত পানি পানে ঘাটতি আছে। প্রতি ৩০ মিনিটে প্রস্রাব করার মানে পানি পানের পরিমাণ বেশি হচ্ছে।
যদি প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হয়, তবে বুঝতে হবে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাচ্ছে। প্রস্রাবের রং হালকা হলুদ বা পরিষ্কার হলে বুঝতে হবে, পানি পানের পরিমাণ ঠিক আছে।
ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা
প্রতিদিন নির্দিষ্ট পানি পান করছেন কি না, তা পরীক্ষা করার আরেকটি উপায় হলো ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা পরীক্ষা করা। এটি পরীক্ষা করার উপায় হলো, হাতের পেছনের ত্বক কয়েক সেকেন্ডের জন্য খামচে ধরে ছেড়ে দিন। এরপর দেখুন ত্বক কত দ্রুত আগের জায়গায় ফিরে যায়। যদি ত্বক আগের জায়গায় দ্রুত ফিরে যায়, তবে বুঝতে হবে, শরীরে পানির ঘাটতি নেই। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে যদি কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে, তাহলে বুঝতে হবে, শরীরে পানির ঘাটতি আছে।
অন্যান্য লক্ষণ
ডিহাইড্রেশনের অন্য লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মাথা ঘোরা এবং ক্লান্তি।
সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখেন, মাথা ব্যথা করছে বা মাথা ঘুরছে কিংবা দাঁড়াতে গিয়ে শরীর টলে উঠছে, তাহলে বুঝবেন শরীরে পানির ঘাটতি আছে। দ্রুত পানি পান করলে এ অবস্থা থেকে মুক্তি মিলবে।
সূত্র: এমএসএন
আসছে শীতকাল। আবহাওয়াগত কারণে এ সময় গ্রীষ্মের মতো পিপাসা লাগে না বলে মানুষের পানি পানের প্রবণতা কমে যায়। এতে শরীরে পানির ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়।
দিনে কী পরিমাণ পানি পান করা উচিত, তা নির্ভর করে বয়স, কার্যকলাপের মাত্রা, খাদ্য এবং জলবায়ুর ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলেন, গড়ে একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে আট আউন্স বা প্রায় দুই লিটার পানি পান করা উচিত। এর কম পানি পানে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিছু উপসর্গ দেখে এটি বোঝা যায়।
প্রস্রাবের রং ও মাত্রা
প্রস্রাবের রং এবং কতবার প্রস্রাব করছে, তা দেখে একজন মানুষ পর্যাপ্ত পানি পান করছে কি না, তা বোঝা যায়। প্রতি দুই ঘণ্টায় একবার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক। তবে প্রতি ছয় ঘণ্টায় একবার প্রস্রাব হলে বুঝতে হবে পর্যাপ্ত পানি পানে ঘাটতি আছে। প্রতি ৩০ মিনিটে প্রস্রাব করার মানে পানি পানের পরিমাণ বেশি হচ্ছে।
যদি প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হয়, তবে বুঝতে হবে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাচ্ছে। প্রস্রাবের রং হালকা হলুদ বা পরিষ্কার হলে বুঝতে হবে, পানি পানের পরিমাণ ঠিক আছে।
ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা
প্রতিদিন নির্দিষ্ট পানি পান করছেন কি না, তা পরীক্ষা করার আরেকটি উপায় হলো ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা পরীক্ষা করা। এটি পরীক্ষা করার উপায় হলো, হাতের পেছনের ত্বক কয়েক সেকেন্ডের জন্য খামচে ধরে ছেড়ে দিন। এরপর দেখুন ত্বক কত দ্রুত আগের জায়গায় ফিরে যায়। যদি ত্বক আগের জায়গায় দ্রুত ফিরে যায়, তবে বুঝতে হবে, শরীরে পানির ঘাটতি নেই। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে যদি কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে, তাহলে বুঝতে হবে, শরীরে পানির ঘাটতি আছে।
অন্যান্য লক্ষণ
ডিহাইড্রেশনের অন্য লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মাথা ঘোরা এবং ক্লান্তি।
সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখেন, মাথা ব্যথা করছে বা মাথা ঘুরছে কিংবা দাঁড়াতে গিয়ে শরীর টলে উঠছে, তাহলে বুঝবেন শরীরে পানির ঘাটতি আছে। দ্রুত পানি পান করলে এ অবস্থা থেকে মুক্তি মিলবে।
সূত্র: এমএসএন
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
৫ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে