ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদলের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ থেকে ৪৫ জন আহত হওয়ার তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে। সংঘর্ষের পর কুয়েট ক্যাম্পাসে সেনা সদস্য ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মারামারির দৃশ্য—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটিতে রাতের বেলায় একটি রাস্তায় দুইজন তরুণকে হাতাহাতি করতে দেখা যায়। পরবর্তীতে দুজন নারী থামাতে এলে তাঁদেরও আঘত করতে দেখা যায়।
‘Hazrat M. Hasan’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টা ৯ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘কুয়েটে ছাত্রদল সমন্বয়ক রেসলিং দেখে মজা পাইলাম’। (বানান অপরিবর্তিত)
আজ বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ভিডিওটি ২৫ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং পোস্টটিতে ১ হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটিতে ৩০টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৪৪৫। পোস্টে অনেকে এটিকে ভারতের ঘটনা উল্লেখ করে কমেন্ট করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। ‘Firoz Mohammad’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘এগুলি কি মানুষ না জানোয়ার শিক্ষিত নামের জানোয়ার এগুলি’ (বানান অপরিবর্তিত)। ‘Tapos Sarkar’ নামে লেখা হয়েছে, ‘খুব সুন্দর বাংলাদেশের মেধাবী বলে কথা’ (বানান অপরিবর্তিত)।
‘Amir Hossain’, ‘Jewel Rana’ এবং ‘Md Jamal’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওর কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই–এর এক্স অ্যাকাউন্টে একটি ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০১৮ সালের ১৮ জুন তারিখে প্রকাশিত।
ভিডিওর ক্যাপশন থেকে জানা যায়, সে সময় ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের উজ্জ্বয়িনীতে মহাকাল মন্দিরের কাছে ফুল বিক্রেতাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
একই ভাবে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজের ইউটিউব চ্যানেলে এবং টাইমস অব ইন্ডিয়ার ফেসবুক পেজে ২০১৮ সালের ১৮ জুন প্রকাশিত প্রতিবেদনেও একই তথ্য সংবলিত ভিডিওটি পাওয়া যায়।
সুতরাং, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের হাতাহাতির দৃশ্য দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি ভিন্ন ঘটনার। প্রকৃতপক্ষে, ২০১৮ সালের জুনে ভারতের মধ্যপ্রদেশে ফুল বিক্রেতাদের মধ্যে হাতাহাতির ভিডিওকে কুয়েটে সংঘর্ষের বলে প্রচার করা হচ্ছে।
ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদলের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ থেকে ৪৫ জন আহত হওয়ার তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে। সংঘর্ষের পর কুয়েট ক্যাম্পাসে সেনা সদস্য ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মারামারির দৃশ্য—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটিতে রাতের বেলায় একটি রাস্তায় দুইজন তরুণকে হাতাহাতি করতে দেখা যায়। পরবর্তীতে দুজন নারী থামাতে এলে তাঁদেরও আঘত করতে দেখা যায়।
‘Hazrat M. Hasan’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টা ৯ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘কুয়েটে ছাত্রদল সমন্বয়ক রেসলিং দেখে মজা পাইলাম’। (বানান অপরিবর্তিত)
আজ বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ভিডিওটি ২৫ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং পোস্টটিতে ১ হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটিতে ৩০টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৪৪৫। পোস্টে অনেকে এটিকে ভারতের ঘটনা উল্লেখ করে কমেন্ট করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। ‘Firoz Mohammad’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘এগুলি কি মানুষ না জানোয়ার শিক্ষিত নামের জানোয়ার এগুলি’ (বানান অপরিবর্তিত)। ‘Tapos Sarkar’ নামে লেখা হয়েছে, ‘খুব সুন্দর বাংলাদেশের মেধাবী বলে কথা’ (বানান অপরিবর্তিত)।
‘Amir Hossain’, ‘Jewel Rana’ এবং ‘Md Jamal’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওর কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই–এর এক্স অ্যাকাউন্টে একটি ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০১৮ সালের ১৮ জুন তারিখে প্রকাশিত।
ভিডিওর ক্যাপশন থেকে জানা যায়, সে সময় ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের উজ্জ্বয়িনীতে মহাকাল মন্দিরের কাছে ফুল বিক্রেতাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
একই ভাবে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজের ইউটিউব চ্যানেলে এবং টাইমস অব ইন্ডিয়ার ফেসবুক পেজে ২০১৮ সালের ১৮ জুন প্রকাশিত প্রতিবেদনেও একই তথ্য সংবলিত ভিডিওটি পাওয়া যায়।
সুতরাং, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের হাতাহাতির দৃশ্য দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি ভিন্ন ঘটনার। প্রকৃতপক্ষে, ২০১৮ সালের জুনে ভারতের মধ্যপ্রদেশে ফুল বিক্রেতাদের মধ্যে হাতাহাতির ভিডিওকে কুয়েটে সংঘর্ষের বলে প্রচার করা হচ্ছে।
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
১৭ জুলাই ২০২৫রাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
১৪ জুলাই ২০২৫বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নে এক তরুণীকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবেও ছড়িয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের বেলা একজন তরুণীকে তিন থেকে চারজন পুরুষ মিলে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে। ওই তরুণী...
২৯ জুন ২০২৫