ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রতিদিন নিয়ম করে একটি আপেলখেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন ধারণা অনেকের। এটি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময়ে পোস্ট হয়েছে। কিন্তু আসলেই কি নিয়মিত আপেল খেলে কোনো অসুখ বিসুখ হয় না; চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় না? এই দাবির সত্যতা কতটুকু। চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
এই বিষয়ে সার্চ করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের ওয়েবসাইটে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের স্কুল অব নার্সিং এবং হোয়াইট রিভারের ভেটেরান অ্যাফেয়ার্স মেডিকেল সেন্টারের প্যারোডিস্টদের একটি যৌথ গবেষণাপত্রের তথ্য উল্লেখ করা আছে। গবেষণায় ৮ হাজার ৪০০ মানুষের ওপর জরিপ করে তাঁরা জানতে পারেন, এর মধ্যে ৭৫৩ জন মানুষ নিয়মিত প্রতিদিন একটি করে আপেল খেয়েছিলেন।
দৈনিক একটি করে আপেল খেলে কাউকে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন দাবির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে যারা নিয়মিত আপেল খেয়েছেন, তাঁরা ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী খুব কম ওষুধ খেয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
একই বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের ইউএস লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটেও একটি গবেষণা নিবন্ধ পাওয়া যায়।
নিবন্ধটি থেকে জান যায়, দৈনিক একটি আপেল খেলে একজনকে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন দাবিকে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণে সমর্থিত নয়।
একই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের একটি ক্রীড়া পুষ্টি বিষয়ক কোম্পানি ইউএসএনের ওয়েবসাইটে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাঁরা জানায়, বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধের তথ্যসূত্রে জানায়, এই দাবি মিথ্যা।
স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনের তথ্যমতে, আপেল অতি উপকারী ফল। এটি মানুষের শরীরে পুষ্টি যোগায়, ওজন কমায়, হার্টের জন্য ভালো, ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমায়, অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবাবনা কমায় ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার তথ্যমতে বেশি পরিমাণে আপেল খেলে কিছু পার্শ-প্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেমন: হজমজনিত সমস্যা, রক্তে শর্করার মাতা বেড়ে যেতে পারে, ওজন বাড়তে পারে, দাতের ক্ষয়সহ এটি শরীরের অন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আবার অনেকে আপেল খেলে অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হন। সেক্ষত্রে তাদের আপেল খাওয়া থেকে বিরত থকতে হয়।
সুতরাং, কেউ দৈনিক একটি আপেল খেলে তাকে কোনোদিন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না, এমন ধারণা পুরোপুরি সঠিক নয়। এটি ঠিক আপেল একটি উপকারী ফল। তবে এটি খেলেই যে কাওকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না, তা চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রমাণিত নয়।
প্রতিদিন নিয়ম করে একটি আপেলখেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন ধারণা অনেকের। এটি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময়ে পোস্ট হয়েছে। কিন্তু আসলেই কি নিয়মিত আপেল খেলে কোনো অসুখ বিসুখ হয় না; চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় না? এই দাবির সত্যতা কতটুকু। চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
এই বিষয়ে সার্চ করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের ওয়েবসাইটে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের স্কুল অব নার্সিং এবং হোয়াইট রিভারের ভেটেরান অ্যাফেয়ার্স মেডিকেল সেন্টারের প্যারোডিস্টদের একটি যৌথ গবেষণাপত্রের তথ্য উল্লেখ করা আছে। গবেষণায় ৮ হাজার ৪০০ মানুষের ওপর জরিপ করে তাঁরা জানতে পারেন, এর মধ্যে ৭৫৩ জন মানুষ নিয়মিত প্রতিদিন একটি করে আপেল খেয়েছিলেন।
দৈনিক একটি করে আপেল খেলে কাউকে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন দাবির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে যারা নিয়মিত আপেল খেয়েছেন, তাঁরা ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী খুব কম ওষুধ খেয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
একই বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের ইউএস লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটেও একটি গবেষণা নিবন্ধ পাওয়া যায়।
নিবন্ধটি থেকে জান যায়, দৈনিক একটি আপেল খেলে একজনকে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না— এমন দাবিকে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণে সমর্থিত নয়।
একই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের একটি ক্রীড়া পুষ্টি বিষয়ক কোম্পানি ইউএসএনের ওয়েবসাইটে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাঁরা জানায়, বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধের তথ্যসূত্রে জানায়, এই দাবি মিথ্যা।
স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনের তথ্যমতে, আপেল অতি উপকারী ফল। এটি মানুষের শরীরে পুষ্টি যোগায়, ওজন কমায়, হার্টের জন্য ভালো, ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমায়, অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবাবনা কমায় ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার তথ্যমতে বেশি পরিমাণে আপেল খেলে কিছু পার্শ-প্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেমন: হজমজনিত সমস্যা, রক্তে শর্করার মাতা বেড়ে যেতে পারে, ওজন বাড়তে পারে, দাতের ক্ষয়সহ এটি শরীরের অন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আবার অনেকে আপেল খেলে অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হন। সেক্ষত্রে তাদের আপেল খাওয়া থেকে বিরত থকতে হয়।
সুতরাং, কেউ দৈনিক একটি আপেল খেলে তাকে কোনোদিন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না, এমন ধারণা পুরোপুরি সঠিক নয়। এটি ঠিক আপেল একটি উপকারী ফল। তবে এটি খেলেই যে কাওকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না, তা চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রমাণিত নয়।
ইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৪ দিন আগেইরান-ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইরানের নাগরিকদের জন্য পাকিস্তান তাদের সীমান্তের ফটক খুলে দিয়েছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৫ দিন আগে