তানোর প্রতিনিধি
তানোর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে নিম্নমানের কয়েল। অতি মুনাফার লোভে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অবাধে বিক্রি করছেন অনুমোদনহীন এসব কয়েল। এতে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
স্থানীয় চিকিৎসকেরা বলছেন, নিম্নমানের কয়েলের ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্টসহ কিডনি, লিভার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কয়েলের বিষক্রিয়ায় ক্যানসার, শ্বাসনালির প্রদাহসহ দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগের দেখা দেয়। এমনকি গর্ভের শিশুর বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
এদিকে, বাজারগুলোতে নিম্নমানের কয়েলের ব্যবসা ছড়িয়ে পড়লেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই। ভুয়া পিএইচপি নম্বর ও বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করে আকর্ষণীয় মোড়কে বিভিন্ন কোম্পানির নামে বাজারে ছাড়া হচ্ছে এসব কয়েল।
বিদ্যমান বালাইনাশক অধ্যাদেশ অনুসারে, মশার কয়েল উৎপাদন, বাজারজাত ও সংরক্ষণে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অনুমোদন বাধ্যতামূলক। অনুমোদন পাওয়ার পর পাবলিক হেলথ প্রোডাক্ট (পিএইচপি) নম্বর ও বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিয়েই সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে বালাইনাশক পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মশার কয়েলে সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৩ মাত্রার ‘অ্যাকটিভ ইনটিগ্রেডিয়েন্ট’ ব্যবহার নির্ধারণ করেছে। এ মাত্রা শুধু মশা তাড়াতে কার্যকর, মারতে নয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, অনুমোদনহীন এসব কয়েলে শুধু মশাই নয়, বিভিন্ন পোকামাকড়, তেলাপোকা এমনকি টিকটিকি পর্যন্ত মারা যায়!
উপজেলার গোল্লাপাড়া, তালন্দ, কামারগাঁ, চাঁন্দুড়িয়া, কালিগঞ্জ, কৃষ্ণপুর, মুন্ডুমালা, কলমা-বিল্লিসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন নামে বেনামে অনুমোদনহীন কয়েলে বাজার সয়লাব।
তানোর পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, এখন বাজারে বাহারি কয়েল রয়েছে। প্রায় সব কয়েলই মশা মারার কাজ করে। কয়েলগুলো তৈরি করা হয় মানবদেহের স্বাস্থ্যের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেই দিক খেয়াল রেখেই।
বাজারে কয়েল কিনতে আসা আল আমিন বলেন, ‘এখন একদিকে মশার উৎপাত, অন্যদিকে প্রচণ্ড গরম। মশারি দিলে ফ্যানের বাতাস মশারির ভেতর ঢুকে না। আবার মশার কয়েল জ্বালালে ধোঁয়ায় সমস্যা হয়।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. বানাবাস হাঁসদাক বলেন, ‘মশার কয়েল এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অনুমোদনহীন মশার কয়েল আরও বেশি ক্ষতিকর। অতিমাত্রায় রাসায়নিক কীটনাশক মিশ্রিত কয়েল দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করলে শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি লিভার, কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।’
অনুমোদনহীন নিম্নমানের কয়েল বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ।
তানোর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে নিম্নমানের কয়েল। অতি মুনাফার লোভে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অবাধে বিক্রি করছেন অনুমোদনহীন এসব কয়েল। এতে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
স্থানীয় চিকিৎসকেরা বলছেন, নিম্নমানের কয়েলের ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্টসহ কিডনি, লিভার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কয়েলের বিষক্রিয়ায় ক্যানসার, শ্বাসনালির প্রদাহসহ দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগের দেখা দেয়। এমনকি গর্ভের শিশুর বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
এদিকে, বাজারগুলোতে নিম্নমানের কয়েলের ব্যবসা ছড়িয়ে পড়লেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই। ভুয়া পিএইচপি নম্বর ও বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করে আকর্ষণীয় মোড়কে বিভিন্ন কোম্পানির নামে বাজারে ছাড়া হচ্ছে এসব কয়েল।
বিদ্যমান বালাইনাশক অধ্যাদেশ অনুসারে, মশার কয়েল উৎপাদন, বাজারজাত ও সংরক্ষণে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অনুমোদন বাধ্যতামূলক। অনুমোদন পাওয়ার পর পাবলিক হেলথ প্রোডাক্ট (পিএইচপি) নম্বর ও বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিয়েই সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে বালাইনাশক পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মশার কয়েলে সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৩ মাত্রার ‘অ্যাকটিভ ইনটিগ্রেডিয়েন্ট’ ব্যবহার নির্ধারণ করেছে। এ মাত্রা শুধু মশা তাড়াতে কার্যকর, মারতে নয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, অনুমোদনহীন এসব কয়েলে শুধু মশাই নয়, বিভিন্ন পোকামাকড়, তেলাপোকা এমনকি টিকটিকি পর্যন্ত মারা যায়!
উপজেলার গোল্লাপাড়া, তালন্দ, কামারগাঁ, চাঁন্দুড়িয়া, কালিগঞ্জ, কৃষ্ণপুর, মুন্ডুমালা, কলমা-বিল্লিসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন নামে বেনামে অনুমোদনহীন কয়েলে বাজার সয়লাব।
তানোর পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, এখন বাজারে বাহারি কয়েল রয়েছে। প্রায় সব কয়েলই মশা মারার কাজ করে। কয়েলগুলো তৈরি করা হয় মানবদেহের স্বাস্থ্যের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেই দিক খেয়াল রেখেই।
বাজারে কয়েল কিনতে আসা আল আমিন বলেন, ‘এখন একদিকে মশার উৎপাত, অন্যদিকে প্রচণ্ড গরম। মশারি দিলে ফ্যানের বাতাস মশারির ভেতর ঢুকে না। আবার মশার কয়েল জ্বালালে ধোঁয়ায় সমস্যা হয়।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. বানাবাস হাঁসদাক বলেন, ‘মশার কয়েল এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অনুমোদনহীন মশার কয়েল আরও বেশি ক্ষতিকর। অতিমাত্রায় রাসায়নিক কীটনাশক মিশ্রিত কয়েল দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করলে শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি লিভার, কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।’
অনুমোদনহীন নিম্নমানের কয়েল বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪