হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ সদর ও নবীগঞ্জ উপজেলার ২১টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৯৩ প্রার্থী। এর মধ্যে ৩০ জন প্রার্থীই তাঁদের জামানত হারিয়েছেন। জামানত বাজেয়াপ্তের তালিকায় রয়েছেন নৌকার দুই প্রার্থী। আর লাঙল প্রতীকে নির্বাচন করা প্রার্থীরা একটি ইউপিতেও জামানত টেকাতে পারেননি।
নিয়ম অনুযায়ী মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রার্থীদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে থাকে। হবিগঞ্জ সদর ও নবীগঞ্জ উপজেলার ২১ ইউপিতে এক-তৃতীয়াংশ প্রার্থীই জামানত টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ভোট পাননি।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নবীগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বড় ভাকৈর ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দিদার আহমেদ। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৪১০টি। ইনাতগঞ্জ ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত শাহিন আহমেদ ১৯৭ ভোট, মোস্তফা কামাল ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত আছাবুর রহমান জামানত হারান।
দীঘলবাক ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত হান্নান চৌধুরী চান মিয়া ও এলাউর মিয়া জামানত হারান। আউশকান্দি ইউপিতে আব্দুল হামিদ নিক্সন, কুর্শি ইউপিতে শেখ আব্দুল গফুর, আবু তালিম এবং শামছুল হুদা চৌধুরীও জামানত হারান।
এ ছাড়া করগাঁও ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত সাইফুল ইসলাম, ইসাক মিয়া এবং আওয়ামী লীগ মনোনীত বজলুর রহমান মোট কাস্টিং ভোটের এক-অষ্টমাংশের কম ভোট পান।
নবীগঞ্জ সদর ইউপিতে খাজা শফী ওসমানী ৭০, আতাউর রহমান চৌধুরী ৯৩, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন মনোনীত কাজী রোহামা-উর-রশিদ চৌধুরী ২৫৯ এবং জাতীয় পার্টি মনোনীত মুফতি মিয়া ৬৮৮ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
দেবপাড়া ইউপিতে কুহিনুর মিয়া ও ফখরুল ইসলাম জামানত রক্ষা করতে পারেননি। গজনাইপুর ইউপিতে হাফিজ আইয়ুব আলী ও আবুল খায়ের কায়েদ জামানত টিকিয়ে রাখতে পারেননি। কালিয়ারভাঙ্গা ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত হাফিজুর রহমান চৌধুরীও জামানত হারিয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার লোকড়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন কয়সর আহমেদ, আজমান আলী ও মীর জালাল। রিচি ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত কাজল আহমেদ, তেঘরিয়া ইউপিতে নজরুল ইসলাম, গোপায়া ইউপিতে চৌধুরী মিছবাহুল বারী এবং জহিরুল ইসলাম সেলিম জামানত হারিয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর ও নবীগঞ্জ উপজেলার ২১টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৯৩ প্রার্থী। এর মধ্যে ৩০ জন প্রার্থীই তাঁদের জামানত হারিয়েছেন। জামানত বাজেয়াপ্তের তালিকায় রয়েছেন নৌকার দুই প্রার্থী। আর লাঙল প্রতীকে নির্বাচন করা প্রার্থীরা একটি ইউপিতেও জামানত টেকাতে পারেননি।
নিয়ম অনুযায়ী মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রার্থীদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে থাকে। হবিগঞ্জ সদর ও নবীগঞ্জ উপজেলার ২১ ইউপিতে এক-তৃতীয়াংশ প্রার্থীই জামানত টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ভোট পাননি।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নবীগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বড় ভাকৈর ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দিদার আহমেদ। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৪১০টি। ইনাতগঞ্জ ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত শাহিন আহমেদ ১৯৭ ভোট, মোস্তফা কামাল ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত আছাবুর রহমান জামানত হারান।
দীঘলবাক ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত হান্নান চৌধুরী চান মিয়া ও এলাউর মিয়া জামানত হারান। আউশকান্দি ইউপিতে আব্দুল হামিদ নিক্সন, কুর্শি ইউপিতে শেখ আব্দুল গফুর, আবু তালিম এবং শামছুল হুদা চৌধুরীও জামানত হারান।
এ ছাড়া করগাঁও ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত সাইফুল ইসলাম, ইসাক মিয়া এবং আওয়ামী লীগ মনোনীত বজলুর রহমান মোট কাস্টিং ভোটের এক-অষ্টমাংশের কম ভোট পান।
নবীগঞ্জ সদর ইউপিতে খাজা শফী ওসমানী ৭০, আতাউর রহমান চৌধুরী ৯৩, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন মনোনীত কাজী রোহামা-উর-রশিদ চৌধুরী ২৫৯ এবং জাতীয় পার্টি মনোনীত মুফতি মিয়া ৬৮৮ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
দেবপাড়া ইউপিতে কুহিনুর মিয়া ও ফখরুল ইসলাম জামানত রক্ষা করতে পারেননি। গজনাইপুর ইউপিতে হাফিজ আইয়ুব আলী ও আবুল খায়ের কায়েদ জামানত টিকিয়ে রাখতে পারেননি। কালিয়ারভাঙ্গা ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত হাফিজুর রহমান চৌধুরীও জামানত হারিয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার লোকড়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন কয়সর আহমেদ, আজমান আলী ও মীর জালাল। রিচি ইউপিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত কাজল আহমেদ, তেঘরিয়া ইউপিতে নজরুল ইসলাম, গোপায়া ইউপিতে চৌধুরী মিছবাহুল বারী এবং জহিরুল ইসলাম সেলিম জামানত হারিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪