কুমিল্লা প্রতিনিধি
লাকসাম উপজেলার বিজরা বাজারে হাড় ভাঙার চিকিৎসালয় খুলে বসেছেন মো. মোরশেদ নামের এক ব্যক্তি। তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসার সনদ নেই। তিনি ও তাঁর স্ত্রী মিলে করেন চিকিৎসা। নিজেরাই তৈরি করেন ওষুধ।
মো. মোরশেদের চিকিৎসালয়ের নাম মৈশাদী হাড় ভাঙা চিকিৎসালয়। ভাড়া বাসায় চলছে এ কার্যক্রম। এখানে রোগীদের জন্য ছয় শয্যার ব্যবস্থাও রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করছেন, তাঁর চিকিৎসায় মানুষ ভালো হচ্ছে। এ জন্যই তাঁর কাছে আসছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের রয়েছে অপচিকিৎসায় প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ।
এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় বরুড়া উপজেলার ওড্ডা গ্রামের মো. মামুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, চার দিন চেম্বারে রেখে ছেলের হাতের হাড় ভাঙা চিকিৎসা করান। তখন ভালো হয়ে গেছে মনে করে খুশি মনে ছেলেকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। বাড়ি ফেরার সাত-আট মাস পর আবার ব্যথা শুরু হলে তিনি মো. মোরশেদের কাছে যান। তখন তাঁকে কুমিল্লা বা ঢাকার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
চৌদ্দগ্রামের হাঁড়ি সর্দার এলাকার মইন উদ্দিন লোক-মুখে শুনে তাঁর ছেলেকে নিয়ে আসেন এখানে। তিনিও পড়েছেন একই অবস্থায়। প্রথমে ভালো হলেও পরে আবার সমস্যা দেখা দেয়। অবশেষে বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ছেলের চিকিৎসা করান।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মো. মোরশেদ বলেন, ‘চিকিৎসার সনদ নেই তো কী হয়েছে। ট্রেড লাইসেন্স তো আছে। নিজেরা ওষুধ তৈরি করি। আমার ওষুধ বাজারে পাওয়া যায় না। কবিরাজি চিকিৎসার কোনো সনদ হয় না। আমার বাবা থেকে আমি শিখেছি। আমি স্ত্রী-ভাগনেকে শিখিয়েছি। আমি আর আমার স্ত্রী এ চেম্বার চালাই।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মীর মোবারক হোসাইন বলেন, ‘হাড় ভাঙা চিকিৎসার জন্য সরকারি সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক রয়েছেন। এসব কবিরাজ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। জেলা-জরিমানা করার পর তাঁরা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আস্তানা তৈরি করেন। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লাকসাম উপজেলার বিজরা বাজারে হাড় ভাঙার চিকিৎসালয় খুলে বসেছেন মো. মোরশেদ নামের এক ব্যক্তি। তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসার সনদ নেই। তিনি ও তাঁর স্ত্রী মিলে করেন চিকিৎসা। নিজেরাই তৈরি করেন ওষুধ।
মো. মোরশেদের চিকিৎসালয়ের নাম মৈশাদী হাড় ভাঙা চিকিৎসালয়। ভাড়া বাসায় চলছে এ কার্যক্রম। এখানে রোগীদের জন্য ছয় শয্যার ব্যবস্থাও রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করছেন, তাঁর চিকিৎসায় মানুষ ভালো হচ্ছে। এ জন্যই তাঁর কাছে আসছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের রয়েছে অপচিকিৎসায় প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ।
এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় বরুড়া উপজেলার ওড্ডা গ্রামের মো. মামুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, চার দিন চেম্বারে রেখে ছেলের হাতের হাড় ভাঙা চিকিৎসা করান। তখন ভালো হয়ে গেছে মনে করে খুশি মনে ছেলেকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। বাড়ি ফেরার সাত-আট মাস পর আবার ব্যথা শুরু হলে তিনি মো. মোরশেদের কাছে যান। তখন তাঁকে কুমিল্লা বা ঢাকার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
চৌদ্দগ্রামের হাঁড়ি সর্দার এলাকার মইন উদ্দিন লোক-মুখে শুনে তাঁর ছেলেকে নিয়ে আসেন এখানে। তিনিও পড়েছেন একই অবস্থায়। প্রথমে ভালো হলেও পরে আবার সমস্যা দেখা দেয়। অবশেষে বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ছেলের চিকিৎসা করান।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মো. মোরশেদ বলেন, ‘চিকিৎসার সনদ নেই তো কী হয়েছে। ট্রেড লাইসেন্স তো আছে। নিজেরা ওষুধ তৈরি করি। আমার ওষুধ বাজারে পাওয়া যায় না। কবিরাজি চিকিৎসার কোনো সনদ হয় না। আমার বাবা থেকে আমি শিখেছি। আমি স্ত্রী-ভাগনেকে শিখিয়েছি। আমি আর আমার স্ত্রী এ চেম্বার চালাই।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মীর মোবারক হোসাইন বলেন, ‘হাড় ভাঙা চিকিৎসার জন্য সরকারি সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক রয়েছেন। এসব কবিরাজ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। জেলা-জরিমানা করার পর তাঁরা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আস্তানা তৈরি করেন। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫