বব মার্লে সারা জীবন ছিলেন সংগ্রামী এক শিল্পী। তিনি ছিলেন একজন সুরকার, গীতিকার, কণ্ঠশিল্পী, গিটারবাদক ও প্রযোজক। তাঁর জন্ম ১৯৪৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জ্যামাইকার সেন্ট অ্যানের নাইন মাইলের এক বস্তিতে। পারিবারিক নাম ছিল রবার্ট নেস্তা মার্লে।
কৃষ্ণাঙ্গ মা ও শ্বেতাঙ্গ বাবার কারণে ছোটবেলা থেকেই তিনি সাদা-কালো দ্বন্দ্বের ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। সেই বোধ থেকেই তিনি বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কালোদের ওপর চলতে থাকা বর্ণবাদী নির্যাতনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন গানের কথা ও সুরের মাধ্যমে। রাজনৈতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা করতেন গানের মাধ্যমে।
জীবনঘনিষ্ঠ গান গাওয়ার কারণে তিনি পেয়েছিলেন আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। ‘বব মার্লে অ্যান্ড দ্য ওয়েইলার্স’ অ্যালবামকে ১৯৯৯ সালে ‘বিশ শতকের সেরা অ্যালবাম’ নির্বাচিত করে টাইম ম্যাগাজিন। ‘গেট আপ অ্যান্ড স্ট্যান্ড আপ’ ষাট ও সত্তরের দশকে বিভিন্ন দেশে উত্তাল জাতীয়তাবাদী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনে বিদ্রোহী মানুষদের বুকে সাহস জুগিয়েছে।
বব মার্লে গানে জনগণের নানা ক্ষোভ ও সমস্যার কথা বলে মন জয় করেছিলেন অসংখ্য তরুণের। তাঁর গানে এমন কিছু ছিল, যা শ্রোতাদের দুঃখ-কষ্ট ভুলিয়ে দিয়ে সুরের তালে নেচে উঠতে বাধ্য করত। তিনি বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন, গানও হতে পারে প্রতিবাদের ভাষা।
বব মার্লের অনবদ্য সৃষ্টি ‘নো উইমেন, নো ক্রাই’, ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’, ‘বাফেলো সোলজার’, ‘ওয়ান লাভ’, ‘ব্ল্যাক প্রোগ্রেস’ দখল করে নিয়েছে সবার মন। আর গানে গানে বলতেন—ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে বব মার্লে গান ব্যবহার করলেও মানুষকে উজ্জীবিত করতে তাঁর কিছু বিখ্যাত উক্তিও ছিল—‘ওঠো, দাঁড়াও, দাঁড়াও তোমার অধিকারের জন্য’, ‘কেউ না, আমাদের মানসিকতাকে আমরাই মুক্তি দিতে পারি’, ‘তোমার স্বপ্নগুলোর কবর দিয়ো না, দাঁড়াও, যুদ্ধ করো, বাঁচো।’ গান ছাড়াও তিনি ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন।
ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ১৯৮১ সালের ১১ মে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে থেমে যায় মার্লের কণ্ঠ।
বব মার্লে সারা জীবন ছিলেন সংগ্রামী এক শিল্পী। তিনি ছিলেন একজন সুরকার, গীতিকার, কণ্ঠশিল্পী, গিটারবাদক ও প্রযোজক। তাঁর জন্ম ১৯৪৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জ্যামাইকার সেন্ট অ্যানের নাইন মাইলের এক বস্তিতে। পারিবারিক নাম ছিল রবার্ট নেস্তা মার্লে।
কৃষ্ণাঙ্গ মা ও শ্বেতাঙ্গ বাবার কারণে ছোটবেলা থেকেই তিনি সাদা-কালো দ্বন্দ্বের ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। সেই বোধ থেকেই তিনি বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কালোদের ওপর চলতে থাকা বর্ণবাদী নির্যাতনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন গানের কথা ও সুরের মাধ্যমে। রাজনৈতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা করতেন গানের মাধ্যমে।
জীবনঘনিষ্ঠ গান গাওয়ার কারণে তিনি পেয়েছিলেন আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। ‘বব মার্লে অ্যান্ড দ্য ওয়েইলার্স’ অ্যালবামকে ১৯৯৯ সালে ‘বিশ শতকের সেরা অ্যালবাম’ নির্বাচিত করে টাইম ম্যাগাজিন। ‘গেট আপ অ্যান্ড স্ট্যান্ড আপ’ ষাট ও সত্তরের দশকে বিভিন্ন দেশে উত্তাল জাতীয়তাবাদী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনে বিদ্রোহী মানুষদের বুকে সাহস জুগিয়েছে।
বব মার্লে গানে জনগণের নানা ক্ষোভ ও সমস্যার কথা বলে মন জয় করেছিলেন অসংখ্য তরুণের। তাঁর গানে এমন কিছু ছিল, যা শ্রোতাদের দুঃখ-কষ্ট ভুলিয়ে দিয়ে সুরের তালে নেচে উঠতে বাধ্য করত। তিনি বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন, গানও হতে পারে প্রতিবাদের ভাষা।
বব মার্লের অনবদ্য সৃষ্টি ‘নো উইমেন, নো ক্রাই’, ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’, ‘বাফেলো সোলজার’, ‘ওয়ান লাভ’, ‘ব্ল্যাক প্রোগ্রেস’ দখল করে নিয়েছে সবার মন। আর গানে গানে বলতেন—ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে বব মার্লে গান ব্যবহার করলেও মানুষকে উজ্জীবিত করতে তাঁর কিছু বিখ্যাত উক্তিও ছিল—‘ওঠো, দাঁড়াও, দাঁড়াও তোমার অধিকারের জন্য’, ‘কেউ না, আমাদের মানসিকতাকে আমরাই মুক্তি দিতে পারি’, ‘তোমার স্বপ্নগুলোর কবর দিয়ো না, দাঁড়াও, যুদ্ধ করো, বাঁচো।’ গান ছাড়াও তিনি ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন।
ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ১৯৮১ সালের ১১ মে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে থেমে যায় মার্লের কণ্ঠ।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫