ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান
সম্পদের প্রকৃত মালিক মহান আল্লাহ। মানুষ তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে কেবল সেগুলো ভোগ করে। জাগতিক জীবনে ধন-সম্পদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। মানুষের অর্থনৈতিক তৎপরতা, উপার্জন এবং উৎপাদনের প্রচেষ্টা করা শুধু প্রশংসনীয়ই নয়, বরং ইসলাম সেটাকে আবশ্যক করেছে। কিন্তু তা হতে হবে হালাল বা বৈধ পথে। তাই ইসলাম হালাল উপার্জনকে ফরজ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আমার দেওয়া হালাল ও পূতপবিত্র রিজিক খাও।’ (সুরা বাকারা: ১০২)
পক্ষান্তরে হারাম পথে উপার্জনকারী ব্যক্তির সাজা হবে অত্যন্ত কঠোর। মহানবী (সা.) বলেন, ‘হারাম সম্পদ দিয়ে গঠিত শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না। কারণ যে শরীর হারাম দিয়ে গঠিত, জাহান্নামই তার উপযুক্ত স্থান।’ (মিশকাত) একইভাবে যে বস্তু খাওয়া হারাম, তার মাধ্যমে জীবিকা উপার্জনও হারাম। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো জাতির জন্য কোনো বস্তু খাওয়া হারাম করেন, তখন তার বিক্রয়লব্ধ মূল্যও হারাম করেন।’ (আবু দাউদ)
মৃত প্রাণীর গোশত, রক্ত এবং মদ, শরাব, গাঁজা, আফিম, হেরোইনসহ যাবতীয় মাদকদ্রব্য ও পূজার মূর্তি এসব মৌলিকভাবে হারাম। তাই, এগুলোর মাধ্যমে জীবিকা উপার্জন করা মুসলমানদের জন্য হারাম। হারাম খাদ্য খেয়ে ইবাদত করলে তা কবুল হয় না। ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দশ দিরহাম দিয়ে একটি কাপড় কিনল, যাতে একটি হারাম দিরহামও ছিল, আল্লাহ তার কোনো নামাজ কবুল করবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত সে ওই কাপড় পরবে।’ (আহমদ) ইসলামের নির্দেশ মোতাবেক হালাল জীবিকা উপার্জন করা এবং সব হারাম ও অবৈধ উপার্জন থেকে বেঁচে থাকা আমাদের সবারই নৈতিক ও ইমানি দায়িত্ব।
ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান, অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
সম্পদের প্রকৃত মালিক মহান আল্লাহ। মানুষ তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে কেবল সেগুলো ভোগ করে। জাগতিক জীবনে ধন-সম্পদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। মানুষের অর্থনৈতিক তৎপরতা, উপার্জন এবং উৎপাদনের প্রচেষ্টা করা শুধু প্রশংসনীয়ই নয়, বরং ইসলাম সেটাকে আবশ্যক করেছে। কিন্তু তা হতে হবে হালাল বা বৈধ পথে। তাই ইসলাম হালাল উপার্জনকে ফরজ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আমার দেওয়া হালাল ও পূতপবিত্র রিজিক খাও।’ (সুরা বাকারা: ১০২)
পক্ষান্তরে হারাম পথে উপার্জনকারী ব্যক্তির সাজা হবে অত্যন্ত কঠোর। মহানবী (সা.) বলেন, ‘হারাম সম্পদ দিয়ে গঠিত শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না। কারণ যে শরীর হারাম দিয়ে গঠিত, জাহান্নামই তার উপযুক্ত স্থান।’ (মিশকাত) একইভাবে যে বস্তু খাওয়া হারাম, তার মাধ্যমে জীবিকা উপার্জনও হারাম। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো জাতির জন্য কোনো বস্তু খাওয়া হারাম করেন, তখন তার বিক্রয়লব্ধ মূল্যও হারাম করেন।’ (আবু দাউদ)
মৃত প্রাণীর গোশত, রক্ত এবং মদ, শরাব, গাঁজা, আফিম, হেরোইনসহ যাবতীয় মাদকদ্রব্য ও পূজার মূর্তি এসব মৌলিকভাবে হারাম। তাই, এগুলোর মাধ্যমে জীবিকা উপার্জন করা মুসলমানদের জন্য হারাম। হারাম খাদ্য খেয়ে ইবাদত করলে তা কবুল হয় না। ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দশ দিরহাম দিয়ে একটি কাপড় কিনল, যাতে একটি হারাম দিরহামও ছিল, আল্লাহ তার কোনো নামাজ কবুল করবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত সে ওই কাপড় পরবে।’ (আহমদ) ইসলামের নির্দেশ মোতাবেক হালাল জীবিকা উপার্জন করা এবং সব হারাম ও অবৈধ উপার্জন থেকে বেঁচে থাকা আমাদের সবারই নৈতিক ও ইমানি দায়িত্ব।
ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান, অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৭ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫