খায়রুল বাসার নির্ঝর
এর আগের কমিটিতে আপনি কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন। এবার লড়ছেন সাধারণ সম্পাদক পদে। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন নিলেন?
চলচ্চিত্র থেকে আমি অনেক কিছু পেয়েছি। আজকের নিপুণ তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্রের কারণেই। তাই এফডিসির প্রতি আমার আলাদা আবেগ আছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র যে অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে, একটা ক্রান্তিলগ্ন পার করছি আমরা। সে জায়গা থেকে আমার মনে হয়েছে—দেশের চলচ্চিত্রের জন্য, শিল্পীদের জন্য কিছু করা দরকার। তাই এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া। আমি একা কিন্তু কিছুই করিনি। আমার পাশে যাঁরা, রিয়াজ-সাইমন-নিরব—তাঁরা সবাই কিন্তু আমার একেকজন সোলজার। তাঁরাই আমাকে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন। আমাদের সঙ্গে ফেরদৌস ভাইও আছেন।
আপনার প্যানেলে সভাপতি প্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেছেন, আপনি অনেক চেষ্টা করেছেন তাঁকে নির্বাচনে আনার জন্য। ইলিয়াস কাঞ্চনের কথা কেন মনে হলো?
চলচ্চিত্রশিল্পীরা এক অর্থে অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছেন। যোগ্য অভিভাবক হিসেবে এই মুহূর্তে ইলিয়াস কাঞ্চনের মতো ব্যক্তিত্বকে ভীষণ প্রয়োজন। প্যানেল গঠন করার আগে তাঁকে সভাপতি পদে প্রার্থী করার ব্যাপারে আরও অনেক সিনিয়র শিল্পী পরামর্শ দিয়েছেন। আমাদের সৌভাগ্য, ইলিয়াস কাঞ্চন রাজি হয়েছেন। আশা করি, তাঁর নেতৃত্বে আমরা চলচ্চিত্রে একটা ভালো পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে পারব।
চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য কোন ধরনের কাজের পরিকল্পনা করছেন?
চলচ্চিত্রশিল্প ঘুরে দাঁড়াতে এই মুহূর্তে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেগুলো নেব। চলচ্চিত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আছে, সেগুলো মিটমাট করে সবাই মিলে যাতে কাজ করতে পারি, সে চেষ্টা থাকবে। যদি আমরা নির্বাচিত হই, আমরা প্রধানমন্ত্রীকে এফডিসিতে নিয়ে আসব। উনি ছাড়া এফডিসিকে বাঁচানো এখন সম্ভব না। তাঁকে সচক্ষে দেখাব, তাঁর বাবার হাতে গড়া এফডিসি কী অবস্থায় আছে। আমার মনে হয়, তিনি যদি একবার এখানে আসেন, এফডিসির চেহারা বদলে যাবে।
অন্য শিল্পীদের ক্ষেত্রে?
আমাদের যাঁরা জুনিয়র শিল্পী আছেন, যাঁরা নাচের শিল্পী, যাঁরা ফাইটে আছেন—সবাইকে একটা কথাই বলতে পারি, আমরা তাঁদের পাশে থাকব। যেকোনো প্রয়োজনে, যেকোনো কিছুতে। এটা আপনারা মনে করবেন না, আমি মেয়ে বলে সেটা করতে পারব না। আমি পারব। পারব বলেই একটা প্যানেল তৈরি করেছি। আমি কয়েকটা ব্যবসাও চালাই। চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্যবসাগুলো আমি করেছি। এফডিসি আমার পরিবার। আমার পুরোনো জায়গা। এখানে কাজ করতে আমার কোনো অসুবিধা হবে না।
বিরোধী প্যানেলে আছেন মিশা সওদাগর ও জায়েদ খান। তাঁদের ব্যাপারে কিছু বলবেন?
মিশা ভাই ও জায়েদ খানের জন্য আমার অনেক শুভকামনা থাকবে। এটা সামান্য একটা ইলেকশন। যখন ইলেকশন শেষ হয়ে যাবে, আমরা কিন্তু সবাই এক জায়গার মানুষ। এই ইলেকশন নিয়ে দয়া করে কথা বলা, মুখ দেখাদেখি বন্ধ করবেন না।
এর আগের কমিটিতে আপনি কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন। এবার লড়ছেন সাধারণ সম্পাদক পদে। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন নিলেন?
চলচ্চিত্র থেকে আমি অনেক কিছু পেয়েছি। আজকের নিপুণ তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্রের কারণেই। তাই এফডিসির প্রতি আমার আলাদা আবেগ আছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র যে অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে, একটা ক্রান্তিলগ্ন পার করছি আমরা। সে জায়গা থেকে আমার মনে হয়েছে—দেশের চলচ্চিত্রের জন্য, শিল্পীদের জন্য কিছু করা দরকার। তাই এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া। আমি একা কিন্তু কিছুই করিনি। আমার পাশে যাঁরা, রিয়াজ-সাইমন-নিরব—তাঁরা সবাই কিন্তু আমার একেকজন সোলজার। তাঁরাই আমাকে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন। আমাদের সঙ্গে ফেরদৌস ভাইও আছেন।
আপনার প্যানেলে সভাপতি প্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেছেন, আপনি অনেক চেষ্টা করেছেন তাঁকে নির্বাচনে আনার জন্য। ইলিয়াস কাঞ্চনের কথা কেন মনে হলো?
চলচ্চিত্রশিল্পীরা এক অর্থে অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছেন। যোগ্য অভিভাবক হিসেবে এই মুহূর্তে ইলিয়াস কাঞ্চনের মতো ব্যক্তিত্বকে ভীষণ প্রয়োজন। প্যানেল গঠন করার আগে তাঁকে সভাপতি পদে প্রার্থী করার ব্যাপারে আরও অনেক সিনিয়র শিল্পী পরামর্শ দিয়েছেন। আমাদের সৌভাগ্য, ইলিয়াস কাঞ্চন রাজি হয়েছেন। আশা করি, তাঁর নেতৃত্বে আমরা চলচ্চিত্রে একটা ভালো পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে পারব।
চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য কোন ধরনের কাজের পরিকল্পনা করছেন?
চলচ্চিত্রশিল্প ঘুরে দাঁড়াতে এই মুহূর্তে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেগুলো নেব। চলচ্চিত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আছে, সেগুলো মিটমাট করে সবাই মিলে যাতে কাজ করতে পারি, সে চেষ্টা থাকবে। যদি আমরা নির্বাচিত হই, আমরা প্রধানমন্ত্রীকে এফডিসিতে নিয়ে আসব। উনি ছাড়া এফডিসিকে বাঁচানো এখন সম্ভব না। তাঁকে সচক্ষে দেখাব, তাঁর বাবার হাতে গড়া এফডিসি কী অবস্থায় আছে। আমার মনে হয়, তিনি যদি একবার এখানে আসেন, এফডিসির চেহারা বদলে যাবে।
অন্য শিল্পীদের ক্ষেত্রে?
আমাদের যাঁরা জুনিয়র শিল্পী আছেন, যাঁরা নাচের শিল্পী, যাঁরা ফাইটে আছেন—সবাইকে একটা কথাই বলতে পারি, আমরা তাঁদের পাশে থাকব। যেকোনো প্রয়োজনে, যেকোনো কিছুতে। এটা আপনারা মনে করবেন না, আমি মেয়ে বলে সেটা করতে পারব না। আমি পারব। পারব বলেই একটা প্যানেল তৈরি করেছি। আমি কয়েকটা ব্যবসাও চালাই। চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্যবসাগুলো আমি করেছি। এফডিসি আমার পরিবার। আমার পুরোনো জায়গা। এখানে কাজ করতে আমার কোনো অসুবিধা হবে না।
বিরোধী প্যানেলে আছেন মিশা সওদাগর ও জায়েদ খান। তাঁদের ব্যাপারে কিছু বলবেন?
মিশা ভাই ও জায়েদ খানের জন্য আমার অনেক শুভকামনা থাকবে। এটা সামান্য একটা ইলেকশন। যখন ইলেকশন শেষ হয়ে যাবে, আমরা কিন্তু সবাই এক জায়গার মানুষ। এই ইলেকশন নিয়ে দয়া করে কথা বলা, মুখ দেখাদেখি বন্ধ করবেন না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫