হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে পাঁচ ব্যবসায়ীকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা এবং গুড় তৈরির দুটি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা ও কারখানা বন্ধ করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মানিকগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল এ অভিযান চালান।
গতকাল উপজেলার ঝিটকা, মজমপাড়া, গোড়াইল ও গোপিনাথপুর এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ককেল ও সেন্টুর গুড় তৈরির কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী থেকে এসে হরিরামপুরে গুড় তৈরি ও বিক্রি করেন সেন্টু মিয়া। দেড় মাস আগে ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে তাঁকে জরিমানা করেন আসাদুজ্জামান রুমেল। এরপরও তিনি ভেজাল গুড় তৈরি অব্যাহত রাখেন।
গতকাল অভিযুক্ত সেন্টু এ সময় তিন মণ গুড় তৈরির জন্য ৭০ কেজি চিনি দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। এ ছাড়া মজমপাড়া এলাকার ককেলের কোনো খেজুরগাছ বা রস না থাকলেও চিনি, চুন ও নষ্ট ঝোলা গুড় দিয়ে গুড় তৈরি করেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অভিযান পরিচালনাকারী আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, ‘মজমপাড়া গ্রামের মো. ককেলের নিজের কোনো খেজুরগাছ নেই। খেজুরের রস ছাড়াই তিনি খেজুর গুড় তৈরি করেন। চিনি, চুন ও নষ্ট ঝোলা গুড় দিয়ে গুড় তৈরি করেন তিনি।’
আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, ‘আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে সটকে পড়েন ককেল। তাঁর রান্নাঘর থেকে ভেজাল গুড় তৈরির সরঞ্জাম, চুন, বাসি ঝোলা গুড় ও প্রায় ১ মণ ভেজাল গুড় জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামাল, গুড় ও চুলা ধ্বংসসহ তাঁকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করি।’
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা বলেন, এ ছাড়া ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে ককেল ও সেন্টুসহ গাফফার, খলিল, আলাউদ্দিনকে মোট ৬ হাজার টাকা জরিমানাসহ পাঁচ মণের অধিক ভেজাল গুড় ধ্বংস করা হয়েছে। মজমপাড়ার ককেল ও রাজশাহী থেকে আসা সেন্টু মিয়ার গুড় কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে পাঁচ ব্যবসায়ীকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা এবং গুড় তৈরির দুটি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা ও কারখানা বন্ধ করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মানিকগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল এ অভিযান চালান।
গতকাল উপজেলার ঝিটকা, মজমপাড়া, গোড়াইল ও গোপিনাথপুর এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ককেল ও সেন্টুর গুড় তৈরির কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী থেকে এসে হরিরামপুরে গুড় তৈরি ও বিক্রি করেন সেন্টু মিয়া। দেড় মাস আগে ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে তাঁকে জরিমানা করেন আসাদুজ্জামান রুমেল। এরপরও তিনি ভেজাল গুড় তৈরি অব্যাহত রাখেন।
গতকাল অভিযুক্ত সেন্টু এ সময় তিন মণ গুড় তৈরির জন্য ৭০ কেজি চিনি দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। এ ছাড়া মজমপাড়া এলাকার ককেলের কোনো খেজুরগাছ বা রস না থাকলেও চিনি, চুন ও নষ্ট ঝোলা গুড় দিয়ে গুড় তৈরি করেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অভিযান পরিচালনাকারী আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, ‘মজমপাড়া গ্রামের মো. ককেলের নিজের কোনো খেজুরগাছ নেই। খেজুরের রস ছাড়াই তিনি খেজুর গুড় তৈরি করেন। চিনি, চুন ও নষ্ট ঝোলা গুড় দিয়ে গুড় তৈরি করেন তিনি।’
আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, ‘আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে সটকে পড়েন ককেল। তাঁর রান্নাঘর থেকে ভেজাল গুড় তৈরির সরঞ্জাম, চুন, বাসি ঝোলা গুড় ও প্রায় ১ মণ ভেজাল গুড় জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামাল, গুড় ও চুলা ধ্বংসসহ তাঁকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করি।’
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা বলেন, এ ছাড়া ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে ককেল ও সেন্টুসহ গাফফার, খলিল, আলাউদ্দিনকে মোট ৬ হাজার টাকা জরিমানাসহ পাঁচ মণের অধিক ভেজাল গুড় ধ্বংস করা হয়েছে। মজমপাড়ার ককেল ও রাজশাহী থেকে আসা সেন্টু মিয়ার গুড় কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫