নান্দাইল প্রতিনিধি
নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ও নান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকের বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন অন্তত চারজন। এসব নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৩ নম্বর নান্দাইল ইউপির ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিজয়ী সাভার গ্রামের সাধারণ সদস্য প্রার্থী মো. লিটন মিয়া ফুটবল প্রতীকের হয়ে কাজ না করায় তাঁর সমর্থকেরা প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে সিরাজুল ইসলাম (৫৫) নামে এক ব্যক্তি মাথায় আঘাত পেয়েছেন। একই দিন জুমার নামাজের সময় মসজিদ থাকা হোসেন আলীর ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া স্থানীয় ইয়াকুব আলীর বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে শহীদ মিয়া নামের আরেকজন আহত হয়েছেন। পৃথক ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান। এ ঘটনার পর সাভার গ্রামে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সাধারণ সদস্য প্রার্থী লিটন মিয়ার নির্বাচন না করায় আমার ওপর তাঁর সমর্থকেরা হামলা করেছে।’ আর হোসেন আলী বলেন, ‘আমার পছন্দের প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ খান সবুজকে ভোট দেওয়ায় লিটন মিয়া রাগান্বিত হয়েছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার সমর্থকেরা আমাকে মসজিদের ভেতরে কিল ঘুষি মেরে আহত করেছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা কাজল মিয়া জানান, আহতরা সবাই ওয়াদুদ খান সবুজের সমর্থকেরা। নির্বাচনের পরে এমন সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এদিকে শেরপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী সাধারণ সদস্য প্রার্থী বাবুল মিয়ার সমর্থকেরা পরাজিত প্রার্থী কসিম উদ্দিন উদ্দিনের সমর্থকদের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেছে বলে অভিযোগ মিলেছে। গত বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে মেরাকোনার সিঙ্গাপুরপ্রবাসী মাজহারুল ইসলামের গোয়ালঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গোয়াল ঘর পুড়ে যায়। এ ছাড়া পরাজিত প্রার্থী কসিম উদ্দিনের ভাই জসিম উদ্দিন আহত হয়েছেন।
ভুক্তভোগী মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী শেফালী আক্তার বলেন, ‘জয়ী প্রার্থীকে ভোট না দেওয়ায় আমার বাড়িতে হামলা করে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে আমরা ভয়ে আছি।’
তবে হামলার ঘটনায় চেষ্টা করেও বিজয়ী ইউপি সদস্যদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘এ ব্যাপারে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আবুল মনসুর বলেন, ‘যারা নির্বাচনী সহিংসতা করছে, তাঁদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিত টহল দিচ্ছে। সহিংসতা যেটা হচ্ছে, সেটা দুঃখজনক।’
নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ও নান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকের বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন অন্তত চারজন। এসব নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৩ নম্বর নান্দাইল ইউপির ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিজয়ী সাভার গ্রামের সাধারণ সদস্য প্রার্থী মো. লিটন মিয়া ফুটবল প্রতীকের হয়ে কাজ না করায় তাঁর সমর্থকেরা প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে সিরাজুল ইসলাম (৫৫) নামে এক ব্যক্তি মাথায় আঘাত পেয়েছেন। একই দিন জুমার নামাজের সময় মসজিদ থাকা হোসেন আলীর ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া স্থানীয় ইয়াকুব আলীর বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে শহীদ মিয়া নামের আরেকজন আহত হয়েছেন। পৃথক ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান। এ ঘটনার পর সাভার গ্রামে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সাধারণ সদস্য প্রার্থী লিটন মিয়ার নির্বাচন না করায় আমার ওপর তাঁর সমর্থকেরা হামলা করেছে।’ আর হোসেন আলী বলেন, ‘আমার পছন্দের প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ খান সবুজকে ভোট দেওয়ায় লিটন মিয়া রাগান্বিত হয়েছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার সমর্থকেরা আমাকে মসজিদের ভেতরে কিল ঘুষি মেরে আহত করেছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা কাজল মিয়া জানান, আহতরা সবাই ওয়াদুদ খান সবুজের সমর্থকেরা। নির্বাচনের পরে এমন সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এদিকে শেরপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী সাধারণ সদস্য প্রার্থী বাবুল মিয়ার সমর্থকেরা পরাজিত প্রার্থী কসিম উদ্দিন উদ্দিনের সমর্থকদের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেছে বলে অভিযোগ মিলেছে। গত বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে মেরাকোনার সিঙ্গাপুরপ্রবাসী মাজহারুল ইসলামের গোয়ালঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গোয়াল ঘর পুড়ে যায়। এ ছাড়া পরাজিত প্রার্থী কসিম উদ্দিনের ভাই জসিম উদ্দিন আহত হয়েছেন।
ভুক্তভোগী মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী শেফালী আক্তার বলেন, ‘জয়ী প্রার্থীকে ভোট না দেওয়ায় আমার বাড়িতে হামলা করে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে আমরা ভয়ে আছি।’
তবে হামলার ঘটনায় চেষ্টা করেও বিজয়ী ইউপি সদস্যদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘এ ব্যাপারে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আবুল মনসুর বলেন, ‘যারা নির্বাচনী সহিংসতা করছে, তাঁদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিত টহল দিচ্ছে। সহিংসতা যেটা হচ্ছে, সেটা দুঃখজনক।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪