হাবিবুল বাশার সুমন
সত্যি বলতে কি, প্রথম ম্যাচ জেতার পর আমরা কিন্তু খুব বেশি উচ্ছ্বাসে ভেসে যাইনি। অনেক খুশি হয়ে গেছি, এমনটা দলের ভেতর দেখিনি। হ্যাঁ, জিতলে কে না খুশি হয়। সে হিসেবে সবাই খুশি। কিন্তু এমন নয় যে আমাদের কাজ শেষ হয়ে গেছে। এটা খুব ইতিবাচক ব্যাপার। বরং ছেলেদের অভিব্যক্তি বলছে, এই জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চায় তারা।
প্রথম ম্যাচে আমরা নিজেদের পরিকল্পনা শতভাগ বাস্তবায়ন করতে চেয়েছি। দলের সবাই কমবেশি ছন্দে আছে। পরশু ব্যাটিংয়ের শুরুতে উইকেট না দেওয়া। আর বোলিংয়ে দ্রুত উইকেট নিয়ে নেওয়া। দুটোই আমরা করতে পেরেছি। এই দুটি বিষয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাকি কাজও কঠিন। তবে শুরুর দিকের কাজগুলো ঠিকঠাক করতে পারলে বাকি কাজ সহজ হয়। শুরুর দিকে উইকেট পড়ে গেলে বড় স্কোর গড়া যেমন কঠিন, আবার ওদের দ্রুত উইকেট নিতে না পারলে ৩০০ রান তাড়া করে ফেলতেও পারত।
এই ম্যাচের ফল দলীয় প্রচেষ্টায়। সব সময়ই তো দলের পরিকল্পনা থাকে। কিন্তু অনেক সময় পরিকল্পনা শতভাগ কাজে লাগে না। সিরিজের প্রথম ম্যাচে সব পরিকল্পনা অনুযায়ী হয়েছে। সব সময়ই খেলোয়াড়দের শতভাগ নিবেদন থাকে। এই ম্যাচে আসলে আমরা যেটা করতে চেয়েছি, সেটাই করতে পেরেছি।
কদিন আগে ভারত কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় ৩-০ ব্যবধানে হেরে গেছে। যেহেতু প্রথম ম্যাচ জিতেছি, এখন সিরিজ জয়ের দারুণ এক সুযোগ আমাদের সামনে। এটা যদিও বিরাট চ্যালেঞ্জ। আমরা এই চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছি। যদি প্রথম ম্যাচের ফলটা পুনরাবৃত্তি করতে পারি, তখন সবাই অনেক খুশি হবে। তখন পূর্ণ তৃপ্তি আসবে। এই মুহূর্তে আমাদের মিশন হাফ ডান অবস্থায় আছে।
আগেরটা দিবারাত্রির ম্যাচ ছিল, দ্বিতীয়টা (আজ) শুরু সকালে। জোহানেসবার্গের কন্ডিশনে সকালে পেস ও বাউন্স থাকবে। এই ম্যাচেও নতুন বল খেলাটা চ্যালেঞ্জিং হবে। নতুন বল অনেক ফ্লাই করে। একটু পুরোনো হলে তুলনামূলক সহজ হয় খেলাটা। এই উইকেটেও অনেক রান হয়। এদিন ওদের গোলাপি দিবস, এমন দিনে অনেক দর্শক আসে। ম্যাচ ঘিরে তাদের আকর্ষণ, আগ্রহ বেশি থাকে। দর্শকদের বিনোদন দিতে উইকেটও খুব ভালো থাকে। সেটি হলে হাই স্কোরিং উইকেটই থাকবে। তবে মানসিকভাবে সবাই সতেজ, চাঙা আছে। আমরা চাইছি প্রথম ম্যাচের পুনরাবৃত্তি করতে।
হ্যাঁ, তারা খুবই শক্তিশালী দল। গত কিছুদিনে ওদের রেকর্ড খুবই ভালো। প্রথম ম্যাচ হারের পর তারা চেষ্টা করবে ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াতে। তাদের হারানো তাই মোটেও সহজ নয়। তবে আমরা মনে করি, এটাই সেরা সময় প্রথম ম্যাচের পুনরাবৃত্তি করা।
সত্যি বলতে কি, প্রথম ম্যাচ জেতার পর আমরা কিন্তু খুব বেশি উচ্ছ্বাসে ভেসে যাইনি। অনেক খুশি হয়ে গেছি, এমনটা দলের ভেতর দেখিনি। হ্যাঁ, জিতলে কে না খুশি হয়। সে হিসেবে সবাই খুশি। কিন্তু এমন নয় যে আমাদের কাজ শেষ হয়ে গেছে। এটা খুব ইতিবাচক ব্যাপার। বরং ছেলেদের অভিব্যক্তি বলছে, এই জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চায় তারা।
প্রথম ম্যাচে আমরা নিজেদের পরিকল্পনা শতভাগ বাস্তবায়ন করতে চেয়েছি। দলের সবাই কমবেশি ছন্দে আছে। পরশু ব্যাটিংয়ের শুরুতে উইকেট না দেওয়া। আর বোলিংয়ে দ্রুত উইকেট নিয়ে নেওয়া। দুটোই আমরা করতে পেরেছি। এই দুটি বিষয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাকি কাজও কঠিন। তবে শুরুর দিকের কাজগুলো ঠিকঠাক করতে পারলে বাকি কাজ সহজ হয়। শুরুর দিকে উইকেট পড়ে গেলে বড় স্কোর গড়া যেমন কঠিন, আবার ওদের দ্রুত উইকেট নিতে না পারলে ৩০০ রান তাড়া করে ফেলতেও পারত।
এই ম্যাচের ফল দলীয় প্রচেষ্টায়। সব সময়ই তো দলের পরিকল্পনা থাকে। কিন্তু অনেক সময় পরিকল্পনা শতভাগ কাজে লাগে না। সিরিজের প্রথম ম্যাচে সব পরিকল্পনা অনুযায়ী হয়েছে। সব সময়ই খেলোয়াড়দের শতভাগ নিবেদন থাকে। এই ম্যাচে আসলে আমরা যেটা করতে চেয়েছি, সেটাই করতে পেরেছি।
কদিন আগে ভারত কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় ৩-০ ব্যবধানে হেরে গেছে। যেহেতু প্রথম ম্যাচ জিতেছি, এখন সিরিজ জয়ের দারুণ এক সুযোগ আমাদের সামনে। এটা যদিও বিরাট চ্যালেঞ্জ। আমরা এই চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছি। যদি প্রথম ম্যাচের ফলটা পুনরাবৃত্তি করতে পারি, তখন সবাই অনেক খুশি হবে। তখন পূর্ণ তৃপ্তি আসবে। এই মুহূর্তে আমাদের মিশন হাফ ডান অবস্থায় আছে।
আগেরটা দিবারাত্রির ম্যাচ ছিল, দ্বিতীয়টা (আজ) শুরু সকালে। জোহানেসবার্গের কন্ডিশনে সকালে পেস ও বাউন্স থাকবে। এই ম্যাচেও নতুন বল খেলাটা চ্যালেঞ্জিং হবে। নতুন বল অনেক ফ্লাই করে। একটু পুরোনো হলে তুলনামূলক সহজ হয় খেলাটা। এই উইকেটেও অনেক রান হয়। এদিন ওদের গোলাপি দিবস, এমন দিনে অনেক দর্শক আসে। ম্যাচ ঘিরে তাদের আকর্ষণ, আগ্রহ বেশি থাকে। দর্শকদের বিনোদন দিতে উইকেটও খুব ভালো থাকে। সেটি হলে হাই স্কোরিং উইকেটই থাকবে। তবে মানসিকভাবে সবাই সতেজ, চাঙা আছে। আমরা চাইছি প্রথম ম্যাচের পুনরাবৃত্তি করতে।
হ্যাঁ, তারা খুবই শক্তিশালী দল। গত কিছুদিনে ওদের রেকর্ড খুবই ভালো। প্রথম ম্যাচ হারের পর তারা চেষ্টা করবে ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াতে। তাদের হারানো তাই মোটেও সহজ নয়। তবে আমরা মনে করি, এটাই সেরা সময় প্রথম ম্যাচের পুনরাবৃত্তি করা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪