আজকের পত্রিকা ডেস্
সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে স্নায়ুযুদ্ধের রেশ যখন চরমে, তখন এক তরুণ সিনেটর ওয়াশিংটনে আসেন। দেখেন একেকজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্বস্তি আর অস্বস্তিকর মুহূর্তগুলো। সর্বোচ্চ ক্ষমতার চেয়ারে বসেও কেমন একাকী ছিলেন একেকজন। এবার নিজে বসেছেন পরম আরাধ্যের এ চেয়ারে। তবে ঘুণাক্ষরেও টের পাননি তিনিও এক নিঃসঙ্গ প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে তাঁর কাঁধে এসে পড়ছে পুরো বিশ্বের ভাগ্য।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইউক্রেনে রুশ হামলার পর থেকেই একের পর এক দ্বিধা জেঁকে ধরছে তাঁকে। আগে থেকেই ইউক্রেনের বিষয়ে বাইডেনের চ্যালেঞ্জগুলো বেশ কঠিন ছিল। যুদ্ধের ভয়াবহতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো আরও উত্তেজনাপূর্ণ হতে চলেছে। সোভিয়েত-মার্কিন স্নায়ুযুদ্ধের দীর্ঘ দশকের তুলনায় পরিস্থিতি আরও অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে। এটাই বাইডেনের মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ বলে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গত মাসে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কোণঠাসা করতে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিতে থাকেন বাইডেন। রাশিয়াকে করতে থাকেন বিচ্ছিন্ন। এমনকি কিয়েভ সরকারকে প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহ করে বেসামরিক হত্যা প্রশমিত করারও চেষ্টা করেন। কিন্তু এমনভাবে একেকটা সিদ্ধান্ত নিতে থাকেন যাতে পারমাণবিক শক্তিধর রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে না হয়। এমন দ্বিমুখী নীতির কারণে নিজের দেশের রাজনীতিতেই নাজুক পরিস্থিতিতে বাইডেন।
এদিকে, আরও ‘অমানবিক’ এবং ‘বেপরোয়া’ হয়ে উঠছেন পুতিন। আক্রমণ চলছেই। আর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি আরও মরিয়া হয়ে উঠছেন। বেসামরিক প্রাণহানি বাড়ছেই। এতে বাইডেনের দ্বিধা আরও বাড়ছে। ভারসাম্য বজায় রাখাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়ে অলিখিতভাবে শুরু হয়েছে ‘অর্থনৈতিক যুদ্ধ’। এই মুহূর্তে জো বাইডেনের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, পুতিনের ওপর আরও সহজে চাপ বাড়াতে পারবেন না। পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে সীমাবদ্ধতা। আরেক ধাপ এগিয়ে যাওয়া মানে সরাসরি সামরিক বা সাইবার যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করা। বাইডেনের কয়েকজন সমালোচক বলেন, এ জন্যই তাঁকে খুব সতর্ক হয়ে পা ফেলতে হচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে একজন প্রেসিডেন্টের গভীর দায়িত্ব রয়েছে। তিনি চুল পরিমাণ ভুল করলেই বেড়ে যাবে ঝুঁকি। এদিকে, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং বেপরোয়া হয়ে ওঠা পুতিনকে আরও বেশি কোণে ঠেলে না দিতে অত্যন্ত সতর্ক অবস্থানে হোয়াইট হাউস। পোল্যান্ড সীমান্তের কাছেই ইউক্রেনের একটি ঘাঁটিতে হামলা করেছে রুশ বাহিনী। এতে ন্যাটো অঞ্চলে হামলার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবুও অনেকটাই সতর্ক বাইডেন।
সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে স্নায়ুযুদ্ধের রেশ যখন চরমে, তখন এক তরুণ সিনেটর ওয়াশিংটনে আসেন। দেখেন একেকজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্বস্তি আর অস্বস্তিকর মুহূর্তগুলো। সর্বোচ্চ ক্ষমতার চেয়ারে বসেও কেমন একাকী ছিলেন একেকজন। এবার নিজে বসেছেন পরম আরাধ্যের এ চেয়ারে। তবে ঘুণাক্ষরেও টের পাননি তিনিও এক নিঃসঙ্গ প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে তাঁর কাঁধে এসে পড়ছে পুরো বিশ্বের ভাগ্য।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইউক্রেনে রুশ হামলার পর থেকেই একের পর এক দ্বিধা জেঁকে ধরছে তাঁকে। আগে থেকেই ইউক্রেনের বিষয়ে বাইডেনের চ্যালেঞ্জগুলো বেশ কঠিন ছিল। যুদ্ধের ভয়াবহতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো আরও উত্তেজনাপূর্ণ হতে চলেছে। সোভিয়েত-মার্কিন স্নায়ুযুদ্ধের দীর্ঘ দশকের তুলনায় পরিস্থিতি আরও অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে। এটাই বাইডেনের মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ বলে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গত মাসে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কোণঠাসা করতে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিতে থাকেন বাইডেন। রাশিয়াকে করতে থাকেন বিচ্ছিন্ন। এমনকি কিয়েভ সরকারকে প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহ করে বেসামরিক হত্যা প্রশমিত করারও চেষ্টা করেন। কিন্তু এমনভাবে একেকটা সিদ্ধান্ত নিতে থাকেন যাতে পারমাণবিক শক্তিধর রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে না হয়। এমন দ্বিমুখী নীতির কারণে নিজের দেশের রাজনীতিতেই নাজুক পরিস্থিতিতে বাইডেন।
এদিকে, আরও ‘অমানবিক’ এবং ‘বেপরোয়া’ হয়ে উঠছেন পুতিন। আক্রমণ চলছেই। আর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি আরও মরিয়া হয়ে উঠছেন। বেসামরিক প্রাণহানি বাড়ছেই। এতে বাইডেনের দ্বিধা আরও বাড়ছে। ভারসাম্য বজায় রাখাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়ে অলিখিতভাবে শুরু হয়েছে ‘অর্থনৈতিক যুদ্ধ’। এই মুহূর্তে জো বাইডেনের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, পুতিনের ওপর আরও সহজে চাপ বাড়াতে পারবেন না। পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে সীমাবদ্ধতা। আরেক ধাপ এগিয়ে যাওয়া মানে সরাসরি সামরিক বা সাইবার যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করা। বাইডেনের কয়েকজন সমালোচক বলেন, এ জন্যই তাঁকে খুব সতর্ক হয়ে পা ফেলতে হচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে একজন প্রেসিডেন্টের গভীর দায়িত্ব রয়েছে। তিনি চুল পরিমাণ ভুল করলেই বেড়ে যাবে ঝুঁকি। এদিকে, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং বেপরোয়া হয়ে ওঠা পুতিনকে আরও বেশি কোণে ঠেলে না দিতে অত্যন্ত সতর্ক অবস্থানে হোয়াইট হাউস। পোল্যান্ড সীমান্তের কাছেই ইউক্রেনের একটি ঘাঁটিতে হামলা করেছে রুশ বাহিনী। এতে ন্যাটো অঞ্চলে হামলার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবুও অনেকটাই সতর্ক বাইডেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫