নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
খুলনার সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা খুলনাকে একটি আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এ প্রচেষ্টার বাস্তব রূপ দিতে কেডিএ’র সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
কেননা নগরায়ণের ক্ষেত্রে সংস্থাটি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করে থাকে এবং সেই প্ল্যানের ভিত্তিতেই নগরায়ন ত্বরান্বিত করতে হয়। অথচ সংস্থাটির মাস্টারপ্ল্যান সম্পর্কে কেউ অবগত নয়।
তিনি খুলনার উন্নয়নে প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উভয় সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধা স¤প্রসারণের স্বার্থে কেডিএ’র সঙ্গে কেসিসি সমন্বিতভাবে কাজ করতে চায়। বিশ্ব নগর-পরিকল্পনা দিবস ২০২১ পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সিটি মেয়র এসব কথা বলেন।
গত সোমবার সকালে নগর ভবনের শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক-এর সহযোগিতায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্স (বিআইপি) খুলনা চ্যাপ্টার এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। দিবসটিকে কেন্দ্র করে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে ‘ওয়ার্ড কেন্দ্রিক নগর-পরিকল্পনা’।
আলাচনা সভায় সিটি মেয়র শহর ও শহরতলী এলাকায় প্রতিনিয়ত অপরিকল্পিতভাবে বসত বাড়ি নির্মাণের বিষয়ে তুলে ধরে বলেন, বসত বাড়ি নির্মিত হওয়ার পর অভিযান পরিচালনা করলে সাধারণ মানুষ সর্বস্বান্ত হয়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে তিনি স্থাপনা নির্মাণের পূর্বে তদারকি করার জন্য কেডিএ’র কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
বিআইপি-খুলনা চ্যাপ্টারের সভাপতি ও কেসিসি’র চিফ প্লানিং অফিসার আবির উল জব্বার এর-সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাহবুবুল ইসলাম, কেসিসি’র নগর-পরিকল্পনা ও উন্নয়ন স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর ফকির মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোঃ আজমুল হক ও ব্র্যাক-পিএসইউ-খুলনার ডিভিশনাল ম্যানেজার মোঃ আবু সাঈদ।
সভায় কেডিএ’র চেয়ারম্যান আগামী ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড অফিসসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে মাস্টারপ্ল্যান প্রদর্শনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সভায় অবহিত করেন।
সভায় বক্তারা ওয়ার্ড কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনার আওতায় বিদ্যমান জলাশয়গুলি ভরাট বন্ধ করা, প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে ২টি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন নির্মাণসহ খেলার মাঠ ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, ভৈরব ও ময়ূর নদী কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ, সেবা কার্যক্রম সহজলভ্য করতে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করাসহ বেশ কিছু কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। এলাকাভিত্তিক ছোট ছোট পদক্ষেপ এক সময় সমন্বিত হয়ে আগামী প্রজন্মের জন্য খুলনা শহর একটি পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে উঠবে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
কেসিসি’র মেয়র প্যানেলের সদস্য আইনজীবী মেমোরি সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মোঃ আনিছুর রহমান বিশ্বাস, কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকু, মোঃ গোলাম মাওলা শানু, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মুন্সী আব্দুল ওয়াদুদ, মোঃ মনিরুজ্জামান, শেখ মোসারাফ হোসেন, মোঃ হাফিজুর রহমান মনি, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ এজাজ মোর্শেদ চৌধুরী, কেডিএ’র সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো: সাবিরুল আলম, নগর-পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: তানভীর আহমেদ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর তুষার কান্তি রায়, ব্র্যাকের মনিটরিং এন্ড ইভ্যালুয়েশন অফিসার উৎপল কুমার দাস, সিনিয়র রিজিওনাল কো–অর্ডিনেটর আবু মোজাফ্ফর মাহমুদ, হেলদি সিটি প্রকল্পের কনসালট্যান্ট আসিফ মাহমুদ, নাগরিক নেতা শেখ মোশারফ হোসেন, শাহিন জামাল পন, এস এম ফিরোজ আলম প্রমুখ আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন।
এর আগে দিবসটি পালন উপলক্ষে সিটি মেয়রের নেতৃত্বে সচেতনামূলক একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নগরীর শহীদ হাদিস পার্ক থেকে শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নগর ভবনে এসে শেষ হয়।
খুলনার সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা খুলনাকে একটি আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এ প্রচেষ্টার বাস্তব রূপ দিতে কেডিএ’র সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
কেননা নগরায়ণের ক্ষেত্রে সংস্থাটি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করে থাকে এবং সেই প্ল্যানের ভিত্তিতেই নগরায়ন ত্বরান্বিত করতে হয়। অথচ সংস্থাটির মাস্টারপ্ল্যান সম্পর্কে কেউ অবগত নয়।
তিনি খুলনার উন্নয়নে প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উভয় সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধা স¤প্রসারণের স্বার্থে কেডিএ’র সঙ্গে কেসিসি সমন্বিতভাবে কাজ করতে চায়। বিশ্ব নগর-পরিকল্পনা দিবস ২০২১ পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সিটি মেয়র এসব কথা বলেন।
গত সোমবার সকালে নগর ভবনের শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক-এর সহযোগিতায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্স (বিআইপি) খুলনা চ্যাপ্টার এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। দিবসটিকে কেন্দ্র করে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে ‘ওয়ার্ড কেন্দ্রিক নগর-পরিকল্পনা’।
আলাচনা সভায় সিটি মেয়র শহর ও শহরতলী এলাকায় প্রতিনিয়ত অপরিকল্পিতভাবে বসত বাড়ি নির্মাণের বিষয়ে তুলে ধরে বলেন, বসত বাড়ি নির্মিত হওয়ার পর অভিযান পরিচালনা করলে সাধারণ মানুষ সর্বস্বান্ত হয়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে তিনি স্থাপনা নির্মাণের পূর্বে তদারকি করার জন্য কেডিএ’র কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
বিআইপি-খুলনা চ্যাপ্টারের সভাপতি ও কেসিসি’র চিফ প্লানিং অফিসার আবির উল জব্বার এর-সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাহবুবুল ইসলাম, কেসিসি’র নগর-পরিকল্পনা ও উন্নয়ন স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর ফকির মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোঃ আজমুল হক ও ব্র্যাক-পিএসইউ-খুলনার ডিভিশনাল ম্যানেজার মোঃ আবু সাঈদ।
সভায় কেডিএ’র চেয়ারম্যান আগামী ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড অফিসসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে মাস্টারপ্ল্যান প্রদর্শনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সভায় অবহিত করেন।
সভায় বক্তারা ওয়ার্ড কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনার আওতায় বিদ্যমান জলাশয়গুলি ভরাট বন্ধ করা, প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে ২টি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন নির্মাণসহ খেলার মাঠ ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, ভৈরব ও ময়ূর নদী কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ, সেবা কার্যক্রম সহজলভ্য করতে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করাসহ বেশ কিছু কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। এলাকাভিত্তিক ছোট ছোট পদক্ষেপ এক সময় সমন্বিত হয়ে আগামী প্রজন্মের জন্য খুলনা শহর একটি পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে উঠবে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
কেসিসি’র মেয়র প্যানেলের সদস্য আইনজীবী মেমোরি সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মোঃ আনিছুর রহমান বিশ্বাস, কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকু, মোঃ গোলাম মাওলা শানু, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মুন্সী আব্দুল ওয়াদুদ, মোঃ মনিরুজ্জামান, শেখ মোসারাফ হোসেন, মোঃ হাফিজুর রহমান মনি, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ এজাজ মোর্শেদ চৌধুরী, কেডিএ’র সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো: সাবিরুল আলম, নগর-পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: তানভীর আহমেদ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর তুষার কান্তি রায়, ব্র্যাকের মনিটরিং এন্ড ইভ্যালুয়েশন অফিসার উৎপল কুমার দাস, সিনিয়র রিজিওনাল কো–অর্ডিনেটর আবু মোজাফ্ফর মাহমুদ, হেলদি সিটি প্রকল্পের কনসালট্যান্ট আসিফ মাহমুদ, নাগরিক নেতা শেখ মোশারফ হোসেন, শাহিন জামাল পন, এস এম ফিরোজ আলম প্রমুখ আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন।
এর আগে দিবসটি পালন উপলক্ষে সিটি মেয়রের নেতৃত্বে সচেতনামূলক একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নগরীর শহীদ হাদিস পার্ক থেকে শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নগর ভবনে এসে শেষ হয়।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫