জুবাইদুল ইসলাম, শেরপুর
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ঝিনাইগাতী-গুরুচরণ দুধনই সড়কের ফুলহাড়ি এলাকায় একটি কালভার্ট ভেঙে যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। দুর্ভোগে পড়েছে পথচারীরা। যেকোনো সময় পুরো কালভার্ট ভেঙে যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তাই দ্রুত কালভার্টটি মেরামত বা পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ঝিনাইগাতী থেকে গুরুচরণ দুধনই পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার সড়কটি পাঁচ-ছয় বছর আগে পাকা করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)। ওই সময় এ সড়কের দুই পাশের পানিপ্রবাহের জন্য ফুলহাড়ি এলাকায় একটি আরসিসি স্ল্যাবের ইউ আকৃতির কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও যানবাহন এ সড়কে চলাচল করে। কয়েক মাস আগে ইউ ড্রেনটির এক পাশে ধসে গর্তের সৃষ্টি হয়। পরে খবর পেয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা এলজিইডি অফিসের মাধ্যমে সেটি সংস্কার করা হয়। কিন্তু এর কিছুদিন যেতে না যেতেই এখন আবার কালভার্টটির দুই পাশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কালভার্টটির মাঝামাঝি এবং এক পাশের ঢালাই ধসে রড বের হয়ে আছে। সৃষ্টি হয়েছে দুটি বড় বড় গর্তের। এরই মধ্যেই ঝুঁকি নিয়ে চলছে মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, অটোরিকশা, ট্রলি, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন। দুর্ঘটনা এড়াতে কালভার্টের মাঝখানে এবং এক পাশে দুটি বাঁশের খুঁটির ওপর দুটি লাল রঙের কাপড় ঝুলিয়ে রেখেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, এটি কালভার্ট নয়, এখন এটি মরণফাঁদ।
এ সড়কে চলাচলকারী অটোরিকশাচালক মো. সিদ্দিক মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাকে এই রাস্তায় যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে হয়।’
মোটরসাইকেলচালক মো. আবু বকর বলেন, এখন বর্ষাকাল। বৃষ্টি হলে রাস্তা ও কালভার্টের ভাঙা অংশ পিচ্ছিল হয়ে চলাচল আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। দ্রুত মেরামত করা না হলে এই কালভার্টে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোছা. জোসনা বেগম বলেন, এই কালভার্টের জন্য এ রাস্তা দিয়ে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। রাতের বেলা অপরিচিত কেউ গাড়ি নিয়ে এ রাস্তায় এলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক বলেন, ইতিমধ্যে বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য প্রাক্কলন তৈরি করে অধিদপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ঝিনাইগাতী-গুরুচরণ দুধনই সড়কের ফুলহাড়ি এলাকায় একটি কালভার্ট ভেঙে যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। দুর্ভোগে পড়েছে পথচারীরা। যেকোনো সময় পুরো কালভার্ট ভেঙে যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তাই দ্রুত কালভার্টটি মেরামত বা পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ঝিনাইগাতী থেকে গুরুচরণ দুধনই পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার সড়কটি পাঁচ-ছয় বছর আগে পাকা করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)। ওই সময় এ সড়কের দুই পাশের পানিপ্রবাহের জন্য ফুলহাড়ি এলাকায় একটি আরসিসি স্ল্যাবের ইউ আকৃতির কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও যানবাহন এ সড়কে চলাচল করে। কয়েক মাস আগে ইউ ড্রেনটির এক পাশে ধসে গর্তের সৃষ্টি হয়। পরে খবর পেয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা এলজিইডি অফিসের মাধ্যমে সেটি সংস্কার করা হয়। কিন্তু এর কিছুদিন যেতে না যেতেই এখন আবার কালভার্টটির দুই পাশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কালভার্টটির মাঝামাঝি এবং এক পাশের ঢালাই ধসে রড বের হয়ে আছে। সৃষ্টি হয়েছে দুটি বড় বড় গর্তের। এরই মধ্যেই ঝুঁকি নিয়ে চলছে মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, অটোরিকশা, ট্রলি, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন। দুর্ঘটনা এড়াতে কালভার্টের মাঝখানে এবং এক পাশে দুটি বাঁশের খুঁটির ওপর দুটি লাল রঙের কাপড় ঝুলিয়ে রেখেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, এটি কালভার্ট নয়, এখন এটি মরণফাঁদ।
এ সড়কে চলাচলকারী অটোরিকশাচালক মো. সিদ্দিক মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাকে এই রাস্তায় যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে হয়।’
মোটরসাইকেলচালক মো. আবু বকর বলেন, এখন বর্ষাকাল। বৃষ্টি হলে রাস্তা ও কালভার্টের ভাঙা অংশ পিচ্ছিল হয়ে চলাচল আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। দ্রুত মেরামত করা না হলে এই কালভার্টে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোছা. জোসনা বেগম বলেন, এই কালভার্টের জন্য এ রাস্তা দিয়ে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। রাতের বেলা অপরিচিত কেউ গাড়ি নিয়ে এ রাস্তায় এলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক বলেন, ইতিমধ্যে বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য প্রাক্কলন তৈরি করে অধিদপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪