শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরার টিঅ্যান্ডটি মোড়ের প্রধান সড়ক দখল করে বসানো হয়েছে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। নেই কোনো পার্কিং এলাকা। ফলে সড়কে সবসময় দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। এতে যানবাহন চলাচলে সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা। শুধু তা-ই নয়, সড়কের অন্যপাশেও রয়েছে ইজিবাইক, সিএনজি স্ট্যান্ড। এতে যানজট এখন এই সড়কের নিত্যসঙ্গী।
যত্রতত্র অটোরিকশা, ইজিবাইক ও সিএনজি করায় চরম ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও নেওয়া হচ্ছে না কার্যকর কোনো পদক্ষেপ।
সরেজমিনে দেখা যায়, জাজিরার পশু হাসপাতাল থেকে ব্রাইড স্টার স্কুল পর্যন্ত এবং ঢাকা-শরীয়তপুর সড়কের টি অ্যান্ডটি মোড় এলাকায় অবৈধভাবে সড়কের ওপর পার্কিং করা হয়েছে অসংখ্য অটোরিকশা ও সিএনজি। প্রধান সড়কে সঙ্গেই রয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সব মিলিয়ে এলাকাটি ব্যস্ততম। কিন্তু সড়কের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, অন্যপাশে রয়েছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের সারি।
প্রধান সড়কের দুপাশে সারিবদ্ধ যানবাহন দাঁড়িয়ে থাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলের জায়গা থাকছে খুবই কম। যাতায়াত করতে গিয়ে প্রতিদিনই যাত্রী ও চালকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা লেগেই থাকে। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এই সড়কে রীতিমতো গাড়ির জট লেগে থাকছে। ফলে অফিস ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগামীদের পড়তে হয় বাড়তি বিড়ম্বনায়। এ ছাড়া এ সড়ক দিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতায়াত করতে হয় রোগীদের। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগী নিয়ে আটকে থাকতে হয়। এ ছাড়া ঢাকা-শরীয়তপুর সড়কের যানবাহনের চাপ তো রয়েছেই। এতে করে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এই সড়ক ব্যবহারকারীদের।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী আবুল কাশেম বলেন, ‘প্রধান সড়ক দখল করে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানানো হয়েছে। গাড়ি ঠিকমতো আসা-যাওয়া করতে পারে না। অটোরিকশা স্ট্যান্ড এখান থেকে সরিয়ে অন্য কোনো ফাঁকা জায়গায় নেওয়া হলে সবার জন্য ভালো হয়।’
জাজিরার দক্ষিণ বাইকসা গ্ৰামের হানিফ জানান, টিঅ্যান্ডটি বাজারে আসলে দেখা যায় চরম যানজট। চোখের সামনে সড়ক দখল করে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে সেটি দেখার যেন কেউ নেই।
বাসচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘টিঅ্যান্ডটি মোড়ে এলেই দীর্ঘ সময় যানজটে আটকে থাকতে হয়। সড়ক দখল করে অটোস্ট্যান্ড বানানোর কারণে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হয়। দুটি বাস ক্রসিং করার মতো জায়গা থাকে না।’
অটোরিকশাচালক আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমরা কোথায় যাব? দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই এখানে। বাধ্য হয়ে কখনো সড়কের পাশে, কখনো সড়কের ওপর গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। তা না হলে যাত্রী পাওয়া যায় না। এ বিষয়ে প্রশাসন আমাদের কোনো ধরনের বাধা দেয়নি। প্রশাসন যদি অন্য কোনো জায়গা দেয়, আমরা সেখানে চলে যাব।’
জাজিরার পৌর মেয়র ইদ্রিস মাদবর বলেন, ‘নির্ধারিত জমি না থাকায় আপাতত এই বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। সমস্যা সমাধানে শিগগিরই একটি পৌর টার্মিনাল স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘এখানে কোনো নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে।
শরীয়তপুরের জাজিরার টিঅ্যান্ডটি মোড়ের প্রধান সড়ক দখল করে বসানো হয়েছে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। নেই কোনো পার্কিং এলাকা। ফলে সড়কে সবসময় দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। এতে যানবাহন চলাচলে সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা। শুধু তা-ই নয়, সড়কের অন্যপাশেও রয়েছে ইজিবাইক, সিএনজি স্ট্যান্ড। এতে যানজট এখন এই সড়কের নিত্যসঙ্গী।
যত্রতত্র অটোরিকশা, ইজিবাইক ও সিএনজি করায় চরম ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও নেওয়া হচ্ছে না কার্যকর কোনো পদক্ষেপ।
সরেজমিনে দেখা যায়, জাজিরার পশু হাসপাতাল থেকে ব্রাইড স্টার স্কুল পর্যন্ত এবং ঢাকা-শরীয়তপুর সড়কের টি অ্যান্ডটি মোড় এলাকায় অবৈধভাবে সড়কের ওপর পার্কিং করা হয়েছে অসংখ্য অটোরিকশা ও সিএনজি। প্রধান সড়কে সঙ্গেই রয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সব মিলিয়ে এলাকাটি ব্যস্ততম। কিন্তু সড়কের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, অন্যপাশে রয়েছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের সারি।
প্রধান সড়কের দুপাশে সারিবদ্ধ যানবাহন দাঁড়িয়ে থাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলের জায়গা থাকছে খুবই কম। যাতায়াত করতে গিয়ে প্রতিদিনই যাত্রী ও চালকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা লেগেই থাকে। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এই সড়কে রীতিমতো গাড়ির জট লেগে থাকছে। ফলে অফিস ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগামীদের পড়তে হয় বাড়তি বিড়ম্বনায়। এ ছাড়া এ সড়ক দিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতায়াত করতে হয় রোগীদের। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগী নিয়ে আটকে থাকতে হয়। এ ছাড়া ঢাকা-শরীয়তপুর সড়কের যানবাহনের চাপ তো রয়েছেই। এতে করে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এই সড়ক ব্যবহারকারীদের।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী আবুল কাশেম বলেন, ‘প্রধান সড়ক দখল করে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানানো হয়েছে। গাড়ি ঠিকমতো আসা-যাওয়া করতে পারে না। অটোরিকশা স্ট্যান্ড এখান থেকে সরিয়ে অন্য কোনো ফাঁকা জায়গায় নেওয়া হলে সবার জন্য ভালো হয়।’
জাজিরার দক্ষিণ বাইকসা গ্ৰামের হানিফ জানান, টিঅ্যান্ডটি বাজারে আসলে দেখা যায় চরম যানজট। চোখের সামনে সড়ক দখল করে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে সেটি দেখার যেন কেউ নেই।
বাসচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘টিঅ্যান্ডটি মোড়ে এলেই দীর্ঘ সময় যানজটে আটকে থাকতে হয়। সড়ক দখল করে অটোস্ট্যান্ড বানানোর কারণে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হয়। দুটি বাস ক্রসিং করার মতো জায়গা থাকে না।’
অটোরিকশাচালক আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমরা কোথায় যাব? দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই এখানে। বাধ্য হয়ে কখনো সড়কের পাশে, কখনো সড়কের ওপর গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। তা না হলে যাত্রী পাওয়া যায় না। এ বিষয়ে প্রশাসন আমাদের কোনো ধরনের বাধা দেয়নি। প্রশাসন যদি অন্য কোনো জায়গা দেয়, আমরা সেখানে চলে যাব।’
জাজিরার পৌর মেয়র ইদ্রিস মাদবর বলেন, ‘নির্ধারিত জমি না থাকায় আপাতত এই বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। সমস্যা সমাধানে শিগগিরই একটি পৌর টার্মিনাল স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘এখানে কোনো নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫