ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা করোনাভাইরাসের বিপক্ষে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় (হার্ড ইমিউনিটি) দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে বলে জানা গেছে।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন ৮০ হাজার ৫২০ জন। এর মধ্যে টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৪৫০ জন। যা প্রতিরোধ বলয় অর্জনের কাছাকাছি এবং জেলার মধ্যে শতকরা হিসাবে সর্বোচ্চ বলে দাবি করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অসীম কুমার সমাদ্দার। সিভিল সার্জন জালাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা পরিসংখ্যান অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ফকিরহাটের জনসংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার জন। এর মধ্যে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে টিকার নিবন্ধনযোগ্য রয়েছেন ১ লাখ ২০০ জন। এরই মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৩ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, উপজেলা ৮০ হাজার ১৬০ জন মানুষ টিকা নিলে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি হবে উচ্চ প্রতিরোধ বলয় বা হার্ড ইমিউনিটি। নির্দিষ্ট একটি এলাকার জনগোষ্ঠীর শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ যখন টিকা নিয়ে কিংবা রোগে আক্রান্তের পর সুস্থ হয়ে একটি সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি বা রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা পান তখন পরোক্ষভাবে পুরো জনগোষ্ঠী রোগটি থেকে সুরক্ষিত থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একেই বলা হয় হার্ড ইমিউনিটি বা উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় । তিনি আরও বলেন, ৮০ ভাগ মানুষ টিকা নেওয়ার পর ওই জনগোষ্ঠীর কিছু সদস্য যদি টিকা নাও নেন কিংবা টিকা নেওয়ার পর তাঁদের শরীরে ইমিউনিটি তৈরি না করে তবুও তাঁরা ওই সংক্রামক রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকবেন। কারণ আশপাশের মানুষের মধ্যে যাদের শরীরে ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে, তাঁরাই বাকি সদস্যদের জন্য সুরক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করবেন।
ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, ‘করোনাভাইরাস যেহেতু প্রাণঘাতী, তাই সরকারের নির্দেশনা মতো টিকার মাধ্যমে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় তৈরি চেষ্টা করেছি আমরা। প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং, প্রচারপত্র ও বিভিন্ন সভায় করোনা টিকা নেওয়ার জন্য জনগণকে সম্মিলিতভাবে উদ্বুদ্ধ করেছি। মানুষকে বিনা মূল্যে টিকার নিবন্ধন করে দেওয়া হয়েছে। এসব কারণে ফকিরহাট উপজেলার ২৫ বছরের অধিক বয়সী টিকাযোগ্য মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ ভাগ আমরা টিকার আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছি। তবে সম্প্রতি সরকার ১৮ বছর বয়সীদের এর আওতায় আনায় শতকরা হারে তা ৬৯.৩ ভাগে নেমে গেছে। তবে যেভাবে টিকার কাজ চলছে তাতে অল্প সময়ের মধ্যে আমরা সুরক্ষা বলয়ে ঢুকতে পারব।’
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা করোনাভাইরাসের বিপক্ষে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় (হার্ড ইমিউনিটি) দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে বলে জানা গেছে।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন ৮০ হাজার ৫২০ জন। এর মধ্যে টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৪৫০ জন। যা প্রতিরোধ বলয় অর্জনের কাছাকাছি এবং জেলার মধ্যে শতকরা হিসাবে সর্বোচ্চ বলে দাবি করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অসীম কুমার সমাদ্দার। সিভিল সার্জন জালাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা পরিসংখ্যান অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ফকিরহাটের জনসংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার জন। এর মধ্যে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে টিকার নিবন্ধনযোগ্য রয়েছেন ১ লাখ ২০০ জন। এরই মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৩ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, উপজেলা ৮০ হাজার ১৬০ জন মানুষ টিকা নিলে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি হবে উচ্চ প্রতিরোধ বলয় বা হার্ড ইমিউনিটি। নির্দিষ্ট একটি এলাকার জনগোষ্ঠীর শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ যখন টিকা নিয়ে কিংবা রোগে আক্রান্তের পর সুস্থ হয়ে একটি সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি বা রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা পান তখন পরোক্ষভাবে পুরো জনগোষ্ঠী রোগটি থেকে সুরক্ষিত থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একেই বলা হয় হার্ড ইমিউনিটি বা উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় । তিনি আরও বলেন, ৮০ ভাগ মানুষ টিকা নেওয়ার পর ওই জনগোষ্ঠীর কিছু সদস্য যদি টিকা নাও নেন কিংবা টিকা নেওয়ার পর তাঁদের শরীরে ইমিউনিটি তৈরি না করে তবুও তাঁরা ওই সংক্রামক রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকবেন। কারণ আশপাশের মানুষের মধ্যে যাদের শরীরে ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে, তাঁরাই বাকি সদস্যদের জন্য সুরক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করবেন।
ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, ‘করোনাভাইরাস যেহেতু প্রাণঘাতী, তাই সরকারের নির্দেশনা মতো টিকার মাধ্যমে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা বলয় তৈরি চেষ্টা করেছি আমরা। প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং, প্রচারপত্র ও বিভিন্ন সভায় করোনা টিকা নেওয়ার জন্য জনগণকে সম্মিলিতভাবে উদ্বুদ্ধ করেছি। মানুষকে বিনা মূল্যে টিকার নিবন্ধন করে দেওয়া হয়েছে। এসব কারণে ফকিরহাট উপজেলার ২৫ বছরের অধিক বয়সী টিকাযোগ্য মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ ভাগ আমরা টিকার আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছি। তবে সম্প্রতি সরকার ১৮ বছর বয়সীদের এর আওতায় আনায় শতকরা হারে তা ৬৯.৩ ভাগে নেমে গেছে। তবে যেভাবে টিকার কাজ চলছে তাতে অল্প সময়ের মধ্যে আমরা সুরক্ষা বলয়ে ঢুকতে পারব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪