বাসব রায়
বাঁশ নিয়ে অনেক কথা অনেকেই যুগে যুগে বলে গেছেন। জীবনের জন্য বাঁশ একটি অতিপ্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ৷ মানুষের জীবনের সঙ্গে কাঙ্ক্ষিত বা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বাঁশ জড়িয়ে আছে; বিশেষ করে গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে বাঁশের ভূমিকা অত্যন্ত অর্থবহ।
বাঁশ বা কাঠের সমন্বয়ে এবং সঙ্গে শণ বা খড়ের মাধ্যমে গৃহনির্মাণ পদ্ধতিটি বাংলার আবহমান কালের সৌন্দর্য। সামাজিক এবং ব্যক্তিজীবনের পরতে পরতে বাঁশের প্রয়োজনীয়তা চিরকাল গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক উপায়ে পাওয়া এই বাঁশের প্রয়োজনীয়তা আমাদের জীবনে অনেক ক্ষেত্রেই অনস্বীকার্য।
বাড়িঘর নির্মাণ থেকে পারাপারের সাঁকো এবং মরদেহ শ্মশানে নিতে বাঁশের ভূমিকা অগ্রগণ্য। বাঁশের বাঁশি এবং সুরেলা আলাপ আমাদের মনকে আন্দোলিত করে অজানা মোহে। আমরা বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে যাই। ডেকোরেশনের কাজেও বাঁশের সহায়তা অপরিসীম গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত।
যা হোক, বাঁশের উপকারিতা দু-এক কথায় লিখে শেষ করা যাবে না। ‘লাঠি’ শব্দটির সঙ্গে বাঁশের সম্পর্ক চিরকালের। দাঙ্গা-হাঙ্গামা লাগাতে এবং থামাতে বাঁশের লাঠির কী অসাধারণ ভূমিকা, তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। মানুষের জীবনে প্রায় সব ক্ষেত্রেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাঁশের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই।
প্রবাদ-প্রবচনেও বাঁশের ভূমিকা! ‘বাঁশ দেওয়া’ কথাটি বিমূর্তভাবে আমাদের চলমান জীবনে দারুণ প্রভাবিত। কথায়-অকথায় একে অপরের পশ্চাদ্দেশে ‘বাঁশ দেওয়া’ বা দিতে চাওয়া একটা অতিসাধারণ ব্যাপার। অমুক-অমুকের পাছায় বাঁশ দিল বা দিয়েছে বা দেবে ইত্যাদি কথাগুলো বাতাসের কানে কানে ভেসে বেড়ায়।
বস্তুত বাঁশ দেওয়া কথাটিতে বাঁশের সরাসরি কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই, কিন্তু তবু এটা কারও কারও জন্য যেমন অহংকার বা গর্বের ব্যাপার হলেও কারও কারও জীবনে বড়ই অপমানজনক। বাস্তবিক জীবনে বাঁশের মতন একটা বেকায়দা লম্বা জিনিস যদি কারোর পেছনে দেওয়া যায়, তাহলে জীবনে বেঁচে থাকার আর সুযোগ থাকবে বলে মনে হয় না। আবার কখনো বলা হয় ‘আনক্লিন্ড বাঁশ বা ব্যাম্বু’ দেওয়া হবে। ভাবুন তো বাঁশের কঞ্চিকাঞ্চাসহ যদি ওটা কোথাও প্রবিষ্ট হয় তাহলে কী রকমের একটা নাটকীয় থিমের অবস্থা হয়!
বাঁশ উপকারী হলেও শরীরের যত্রতত্র এর প্রয়োগের হুমকি খুব রুচিকর নয়। কাজেই বাঁশ থেকে বাঁশি হয়, সেই বাঁশির মনোহর সুরে অনেকেই মোহিত হয়। এমন একটি সর্বাধিক প্রয়োজনীয় বস্তু নিয়ে সাংসারিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে কী দারুণ একটি হাস্যকর পদ্ধতির প্রচলন রয়েছে ৷ সিঙ্গেল বা ক্লিন্ড ব্যাম্বুটাকে যদিও একটু মেনে নেওয়া যায় কিন্তু আনক্লিন্ডটাকে কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই বাঁশ প্রয়োজনে মানুষের উপকারে ব্যবহারে অধিক মনোযোগী হওয়াই বাঞ্ছনীয়।
বাঁশ নিয়ে অনেক কথা অনেকেই যুগে যুগে বলে গেছেন। জীবনের জন্য বাঁশ একটি অতিপ্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ৷ মানুষের জীবনের সঙ্গে কাঙ্ক্ষিত বা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বাঁশ জড়িয়ে আছে; বিশেষ করে গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে বাঁশের ভূমিকা অত্যন্ত অর্থবহ।
বাঁশ বা কাঠের সমন্বয়ে এবং সঙ্গে শণ বা খড়ের মাধ্যমে গৃহনির্মাণ পদ্ধতিটি বাংলার আবহমান কালের সৌন্দর্য। সামাজিক এবং ব্যক্তিজীবনের পরতে পরতে বাঁশের প্রয়োজনীয়তা চিরকাল গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক উপায়ে পাওয়া এই বাঁশের প্রয়োজনীয়তা আমাদের জীবনে অনেক ক্ষেত্রেই অনস্বীকার্য।
বাড়িঘর নির্মাণ থেকে পারাপারের সাঁকো এবং মরদেহ শ্মশানে নিতে বাঁশের ভূমিকা অগ্রগণ্য। বাঁশের বাঁশি এবং সুরেলা আলাপ আমাদের মনকে আন্দোলিত করে অজানা মোহে। আমরা বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে যাই। ডেকোরেশনের কাজেও বাঁশের সহায়তা অপরিসীম গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত।
যা হোক, বাঁশের উপকারিতা দু-এক কথায় লিখে শেষ করা যাবে না। ‘লাঠি’ শব্দটির সঙ্গে বাঁশের সম্পর্ক চিরকালের। দাঙ্গা-হাঙ্গামা লাগাতে এবং থামাতে বাঁশের লাঠির কী অসাধারণ ভূমিকা, তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। মানুষের জীবনে প্রায় সব ক্ষেত্রেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাঁশের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই।
প্রবাদ-প্রবচনেও বাঁশের ভূমিকা! ‘বাঁশ দেওয়া’ কথাটি বিমূর্তভাবে আমাদের চলমান জীবনে দারুণ প্রভাবিত। কথায়-অকথায় একে অপরের পশ্চাদ্দেশে ‘বাঁশ দেওয়া’ বা দিতে চাওয়া একটা অতিসাধারণ ব্যাপার। অমুক-অমুকের পাছায় বাঁশ দিল বা দিয়েছে বা দেবে ইত্যাদি কথাগুলো বাতাসের কানে কানে ভেসে বেড়ায়।
বস্তুত বাঁশ দেওয়া কথাটিতে বাঁশের সরাসরি কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই, কিন্তু তবু এটা কারও কারও জন্য যেমন অহংকার বা গর্বের ব্যাপার হলেও কারও কারও জীবনে বড়ই অপমানজনক। বাস্তবিক জীবনে বাঁশের মতন একটা বেকায়দা লম্বা জিনিস যদি কারোর পেছনে দেওয়া যায়, তাহলে জীবনে বেঁচে থাকার আর সুযোগ থাকবে বলে মনে হয় না। আবার কখনো বলা হয় ‘আনক্লিন্ড বাঁশ বা ব্যাম্বু’ দেওয়া হবে। ভাবুন তো বাঁশের কঞ্চিকাঞ্চাসহ যদি ওটা কোথাও প্রবিষ্ট হয় তাহলে কী রকমের একটা নাটকীয় থিমের অবস্থা হয়!
বাঁশ উপকারী হলেও শরীরের যত্রতত্র এর প্রয়োগের হুমকি খুব রুচিকর নয়। কাজেই বাঁশ থেকে বাঁশি হয়, সেই বাঁশির মনোহর সুরে অনেকেই মোহিত হয়। এমন একটি সর্বাধিক প্রয়োজনীয় বস্তু নিয়ে সাংসারিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে কী দারুণ একটি হাস্যকর পদ্ধতির প্রচলন রয়েছে ৷ সিঙ্গেল বা ক্লিন্ড ব্যাম্বুটাকে যদিও একটু মেনে নেওয়া যায় কিন্তু আনক্লিন্ডটাকে কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই বাঁশ প্রয়োজনে মানুষের উপকারে ব্যবহারে অধিক মনোযোগী হওয়াই বাঞ্ছনীয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪