বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে গত জানুয়ারি মাসে প্রণোদনা হিসেবে দুই কেজি করে সূর্যমুখীর বীজ পেয়েছিলেন আমুচিয়া ইউনিয়নের তিন কৃষক। এসব বীজ আমুচিয়া ইউনিয়নের পূর্ব ধোরলার এলাকায় কৃষক আবদুর রশিদ, মো. শরীফ ও মোহাম্মদ মোনাফ নিজেদের জমিতে বপন করেন। এতে পরিশ্রম ছাড়া খরচ হয় প্রায় ৩০ হাজার টাকা। এখন প্রতিটি বীজ একেকটি ফুলে রূপান্তর হয়েছে।
তিন কৃষকের সূর্যমুখীর খেতে হলুদ ফুল মুখ মেলতে শুরু করেছে। কৃষক মো. শরীফ ও মোহাম্মদ মোনাফ জানান, মূলত ধান চাষ করেন তাঁরা। অনেকটা কৌতূহলবশত প্রথমবারের মতো কৃষি অফিসের পরামর্শে এর চাষ করেছেন তাঁরা। খেত দেখেই এখন তাঁরা তৃপ্ত।
কৃষক আবদুর রশিদ জানান, সূর্যমুখীর খেত করেছেন। তবে কী পরিমাণ লাভ হবে বা তেল উৎপাদন করা যাবে, তা তিনি জানেন না। ফসলটি চাষে তিনি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার সব ধরনের পরামর্শ নিচ্ছেন।
বর্তমানে এ ফুল দেখতে অনেকেই ভিড় জমাচ্ছেন খেতে। ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করছেন। মৌমাছি-প্রজাপতির ওড়াউড়িও মন কাড়ছে দর্শনার্থীদের।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক উল্লাহ বলেন, ‘আসলে এটি কোনো প্রদর্শনী বাগান নয়। প্রণোদনা হিসেবে বীজ দেওয়া হয়েছিল কৃষকদের। কৃষকেরা উৎসাহ নিয়ে এ বাগান করতে আগ্রহী হয়েছেন। আমরা সার্বক্ষণিক নজর রেখেছি। তাঁরা যাতে লাভবান হন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা দিচ্ছি।’
আতিক উল্লাহ আরও বলেন, ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি পুষ্টিগুণে সূর্যমুখী বীজের তেল অনন্য। সরিষা ও সূর্যমুখীর ব্যাপকভাবে চাষ হলে দেশে তেলের ঘাটতি থাকবে না।
আরডিএস হাইব্রিড সূর্যমুখীর জাতের বলে জানালেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সৌমিত্র দে। তিনি বলেন, সূর্যের মতো দেখতে এ ফুল সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে বলেই এর নাম সূর্যমুখী। সূর্যমুখী গাছ লম্বায় ৩ মিটার হয়ে থাকে, ফুলের ব্যাস ৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। এর বীজ হাঁস-মুরগির খাদ্য ও তেলের উৎস হিসেবে ব্যবহার হয়। সূর্যমুখীর তেল ঘির বিকল্প, যা বনস্পতি তেল নামে পরিচিত। এই তেলে অন্যান্য ভোজ্যতেলের চেয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা অত্যন্ত কম হওয়ায় হৃদরোগীদের জন্য বেশ ভালো। এতে ভিটামিন এ, ডি ও ই রয়েছে।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে গত জানুয়ারি মাসে প্রণোদনা হিসেবে দুই কেজি করে সূর্যমুখীর বীজ পেয়েছিলেন আমুচিয়া ইউনিয়নের তিন কৃষক। এসব বীজ আমুচিয়া ইউনিয়নের পূর্ব ধোরলার এলাকায় কৃষক আবদুর রশিদ, মো. শরীফ ও মোহাম্মদ মোনাফ নিজেদের জমিতে বপন করেন। এতে পরিশ্রম ছাড়া খরচ হয় প্রায় ৩০ হাজার টাকা। এখন প্রতিটি বীজ একেকটি ফুলে রূপান্তর হয়েছে।
তিন কৃষকের সূর্যমুখীর খেতে হলুদ ফুল মুখ মেলতে শুরু করেছে। কৃষক মো. শরীফ ও মোহাম্মদ মোনাফ জানান, মূলত ধান চাষ করেন তাঁরা। অনেকটা কৌতূহলবশত প্রথমবারের মতো কৃষি অফিসের পরামর্শে এর চাষ করেছেন তাঁরা। খেত দেখেই এখন তাঁরা তৃপ্ত।
কৃষক আবদুর রশিদ জানান, সূর্যমুখীর খেত করেছেন। তবে কী পরিমাণ লাভ হবে বা তেল উৎপাদন করা যাবে, তা তিনি জানেন না। ফসলটি চাষে তিনি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার সব ধরনের পরামর্শ নিচ্ছেন।
বর্তমানে এ ফুল দেখতে অনেকেই ভিড় জমাচ্ছেন খেতে। ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করছেন। মৌমাছি-প্রজাপতির ওড়াউড়িও মন কাড়ছে দর্শনার্থীদের।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক উল্লাহ বলেন, ‘আসলে এটি কোনো প্রদর্শনী বাগান নয়। প্রণোদনা হিসেবে বীজ দেওয়া হয়েছিল কৃষকদের। কৃষকেরা উৎসাহ নিয়ে এ বাগান করতে আগ্রহী হয়েছেন। আমরা সার্বক্ষণিক নজর রেখেছি। তাঁরা যাতে লাভবান হন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা দিচ্ছি।’
আতিক উল্লাহ আরও বলেন, ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি পুষ্টিগুণে সূর্যমুখী বীজের তেল অনন্য। সরিষা ও সূর্যমুখীর ব্যাপকভাবে চাষ হলে দেশে তেলের ঘাটতি থাকবে না।
আরডিএস হাইব্রিড সূর্যমুখীর জাতের বলে জানালেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সৌমিত্র দে। তিনি বলেন, সূর্যের মতো দেখতে এ ফুল সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে বলেই এর নাম সূর্যমুখী। সূর্যমুখী গাছ লম্বায় ৩ মিটার হয়ে থাকে, ফুলের ব্যাস ৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। এর বীজ হাঁস-মুরগির খাদ্য ও তেলের উৎস হিসেবে ব্যবহার হয়। সূর্যমুখীর তেল ঘির বিকল্প, যা বনস্পতি তেল নামে পরিচিত। এই তেলে অন্যান্য ভোজ্যতেলের চেয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা অত্যন্ত কম হওয়ায় হৃদরোগীদের জন্য বেশ ভালো। এতে ভিটামিন এ, ডি ও ই রয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫