মাসুদ উর রহমান
পাখি। বাংলা ব্যাকরণে এটি তদ্ভব শব্দ। সংস্কৃতে এর রূপ পক্ষী। পক্ষী বিশেষ্য পদ, অর্থাৎ যার পক্ষ বা পাখনা আছে এমন। পক্ষ+ইন্ হলো এর প্রত্যয়যুক্ত রূপ। এটি পালক ও পাখাবিশিষ্ট দ্বিপদী প্রাণী। উটপাখি, পেঙ্গুইন বাদ দিলে বাকি সব পাখিই উড়তে সক্ষম। পাখিদের ওড়া পর্যবেক্ষণ করেই তো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি উড়োজাহাজের মডেল তৈরি করেছিলেন। পরবর্তীকালে রাইট ভ্রাতৃদ্বয় ভিঞ্চির মডেল অনুসরণ করে ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর প্রথম নিয়ন্ত্রিত, শক্তিসম্পন্ন এবং বাতাসের চেয়ে ভারী সুস্থিত মানুষ-বহনযোগ্য উড়োজাহাজ তৈরি করেন।
খেচর, দ্বিজের মতো পাখির আরেকটি সমার্থক শব্দ বিহঙ্গ। মুক্ত বিহঙ্গের মতো ডানা মেলে আকাশে ওড়ার অপার্থিব সুখে আচ্ছন্ন হয়ে ছেলেবেলায় পাখি হতে ইচ্ছে হয়নি—এমন বালক সম্ভবত খুব কমই আছে। লিওনার্দোও তার ব্যতিক্রম ছিল না বলেই হয়তো পাখির মতো ডানা বানিয়ে আকাশে পাড়ি জমাতে এত আঁকিবুঁকি করেছিলেন।
শুধু কি ডানা? ‘মন’ও যে পাখির মতো হতে পারে তা পাই সেলিম চৌধুরীর গানে।
‘মানুষ আমি আমার কেন পাখির মতো মন
তাইরে নাইরে নাইরে গেল সারাটা জীবন!’
কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘বনলতা সেন’ নিশ্চয়ই আমরা ভুলে যাইনি। এক দুর্মর রোমান্টিকতা কবিতাটির অবয়বে পরিব্যাপ্ত। অনেক আবেগ, আকাঙ্ক্ষা, আকুলতা নিয়ে অন্বেষায় স্বপ্ন যখন ক্লান্ত, তখন দুদণ্ড শান্তি দেওয়া বনলতা সেনের চোখ দুটির সৌন্দর্যের-প্রশান্তির ব্যাখ্যায়ও কবি পাখিকে জড়িয়েছেন। তুলনা করেছেন তার নীড়ের সঙ্গে।
প্রযুক্তির উৎকর্ষে ফিল্মি ক্যামেরার যুগ পার করে এল এখন সেলফি ক্যামেরা। তার পরপরই এল সেলফি স্টিক। সেই স্টিক দিয়ে ওপর থেকে ভেলকি করে ছবি তুলতে তুলতে মনে হলো, আরে তার চেয়ে ভালো হয় ড্রোন ব্যবহার করে ছবি তুললে! সেই ড্রোনে ছবি বসিয়ে বানানো হলো ড্রোন ক্যামেরা। সেই ড্রোন ক্যামেরায় নান্দনিক ছবি ধারণ করেও কিন্তু আমরা কৃতিত্বটা দিই সেই পাখিকেই। ক্যাপশন করি—পাখির চোখে অমুক জায়গা!
পাখিকে আবার প্রাণবায়ু তথা আত্মার সঙ্গে তুলনা করেছেন শিল্পী সুবীর নন্দী। তাঁর গানের কথায় বলেছেন,
‘যদি কোন দিন আমার পাখি
আমায় ফেলে উড়ে চলে যায়
এক একা রবো নিরালায়...’
একই গানে পাখিকে মনমন্দিরের সুখ হিসেবেও বর্ণিত করা হয়েছে—
‘পাখি রে, তুই কাছে থাকলে
গানের সুরে পরান দোলে
হৃদয় নাচে সুরের তালে...’
বাংলা চলচ্চিত্রের গানেও পাখি-প্রজাপতি হওয়ার আকুলতা ব্যক্ত হয়েছে প্রবলভাবে। দুটি ছত্র এমন—
‘পাখি যদি হইতাম আমি,
ঘর বান্ধিতাম গাছের ডালে
গানে গানে মন ভরিতাম,
নাচতাম রুমঝুম তালে তালে।’
সত্যিই তো! পাখি হয়ে অনন্ত আকাশে মুক্ত বাতাসে উড়ে-উড়ে ঘুরে বেড়াতে পারলে যে কেমন স্বর্গীয় সুখ অনুভূত হতো, ভাবতেই চোখ বুজে আসে। আর যদি হওয়া যেত পরিযায়ী পাখি, তাহলে তো কোনো কথাই ছিল না। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট অঞ্চলে বিশাল দূরত্ব অতিক্রম করে পুরো পৃথিবীর এপাশ-ওপাশ এক করে ফেলা যেত।
আচ্ছা, পাখিদের কী সংসার ধর্ম আছে? আছে তিক্ততা কলহ? গুগল বলছে, আছে। অধিকাংশ পাখিই কেবল একটি প্রজনন ঋতুর বা সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য একগামী, সারা জীবনের জন্য জুটি বাঁধার ব্যাপারটি কমই দেখা যায়। বহু পতি বা বহু পত্নী প্রথাও পাখিদের মধ্যে দেখা যায়। শুধু সংসার নয়, আছে সামাজিকতাও। বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপেও এরা অংশ নেয়। যেমন একই ঋতুতে প্রজননে অংশ নেওয়া, একসঙ্গে কলোনি করে বাসা করা, ঝাঁক বেঁধে উড়ে বেড়ানো, দলবদ্ধভাবে খাবার খোঁজা, এমনকি দল বেঁধে শত্রুকে তাড়িয়ে দেওয়া।
কাক ও টিয়ার কয়েকটি প্রজাতি নাকি প্রাণিজগতে সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম! কয়েক প্রজাতির পাখি ছোটখাটো হাতিয়ার বানানো ও তা ব্যবহারের কৌশল রপ্ত করেছে। কিছু কিছু সামাজিক পাখির মধ্যে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান সঞ্চালন করে যেতেও নাকি দেখা যায়। এরা দৃষ্টিগ্রাহ্য সংকেত এবং ডাক বা শিসের মাধ্যমে একজন আরেকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
প্রায় ১৬ কোটি বছর আগে জীবাশ্মনির্দেশক পাখিদের আবির্ভাব হয়েছিল জুরাসিক যুগে। জীবাশ্মবিজ্ঞানীদের মতে, সাড়ে ৬ কোটি বছর আগের ক্রিটেশাস-প্যালিওজিন বিলুপ্তির পর পাখিরাই চার উপাঙ্গবিশিষ্ট ডাইনোসরের একমাত্র বংশধর!
পাখি নিয়ে এত ভাবনার খোরাক জুগিয়েছে আজকের পত্রিকার ভেরিফাইড ফেসবুকের ‘শুভ সকাল’ স্ট্যাটাসে পাখির ছবি দেখে। মুঠোফোনের স্মৃতিতে সংরক্ষণ করে রাখা পাখির ছবিটিতে চোখ আটকে যাচ্ছে বারবার। আচ্ছা এই পাখিটির মনে কি আনন্দ না বিষাদ? নাকি হতাশা বা ক্রোধ? কিছুই তো বুঝতে পারছি না। রবীন্দ্রনাথের গানের দুটি লাইন মাথায় কেবল ঘুরপাক খাচ্ছে—
‘বিরহী তোর সেইখানে যে একলা বসে থাকে–
হৃদয় তাহার ক্ষণে ক্ষণে নামটি তোমার ডাকে।
দুঃখে যখন মিলন হবে আনন্দলোক মিলবে তবে
সুধায়-সুধায়-ভরা॥’
লেখক: কলেজশিক্ষক ও সংস্কৃতিকর্মী
পাখি। বাংলা ব্যাকরণে এটি তদ্ভব শব্দ। সংস্কৃতে এর রূপ পক্ষী। পক্ষী বিশেষ্য পদ, অর্থাৎ যার পক্ষ বা পাখনা আছে এমন। পক্ষ+ইন্ হলো এর প্রত্যয়যুক্ত রূপ। এটি পালক ও পাখাবিশিষ্ট দ্বিপদী প্রাণী। উটপাখি, পেঙ্গুইন বাদ দিলে বাকি সব পাখিই উড়তে সক্ষম। পাখিদের ওড়া পর্যবেক্ষণ করেই তো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি উড়োজাহাজের মডেল তৈরি করেছিলেন। পরবর্তীকালে রাইট ভ্রাতৃদ্বয় ভিঞ্চির মডেল অনুসরণ করে ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর প্রথম নিয়ন্ত্রিত, শক্তিসম্পন্ন এবং বাতাসের চেয়ে ভারী সুস্থিত মানুষ-বহনযোগ্য উড়োজাহাজ তৈরি করেন।
খেচর, দ্বিজের মতো পাখির আরেকটি সমার্থক শব্দ বিহঙ্গ। মুক্ত বিহঙ্গের মতো ডানা মেলে আকাশে ওড়ার অপার্থিব সুখে আচ্ছন্ন হয়ে ছেলেবেলায় পাখি হতে ইচ্ছে হয়নি—এমন বালক সম্ভবত খুব কমই আছে। লিওনার্দোও তার ব্যতিক্রম ছিল না বলেই হয়তো পাখির মতো ডানা বানিয়ে আকাশে পাড়ি জমাতে এত আঁকিবুঁকি করেছিলেন।
শুধু কি ডানা? ‘মন’ও যে পাখির মতো হতে পারে তা পাই সেলিম চৌধুরীর গানে।
‘মানুষ আমি আমার কেন পাখির মতো মন
তাইরে নাইরে নাইরে গেল সারাটা জীবন!’
কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘বনলতা সেন’ নিশ্চয়ই আমরা ভুলে যাইনি। এক দুর্মর রোমান্টিকতা কবিতাটির অবয়বে পরিব্যাপ্ত। অনেক আবেগ, আকাঙ্ক্ষা, আকুলতা নিয়ে অন্বেষায় স্বপ্ন যখন ক্লান্ত, তখন দুদণ্ড শান্তি দেওয়া বনলতা সেনের চোখ দুটির সৌন্দর্যের-প্রশান্তির ব্যাখ্যায়ও কবি পাখিকে জড়িয়েছেন। তুলনা করেছেন তার নীড়ের সঙ্গে।
প্রযুক্তির উৎকর্ষে ফিল্মি ক্যামেরার যুগ পার করে এল এখন সেলফি ক্যামেরা। তার পরপরই এল সেলফি স্টিক। সেই স্টিক দিয়ে ওপর থেকে ভেলকি করে ছবি তুলতে তুলতে মনে হলো, আরে তার চেয়ে ভালো হয় ড্রোন ব্যবহার করে ছবি তুললে! সেই ড্রোনে ছবি বসিয়ে বানানো হলো ড্রোন ক্যামেরা। সেই ড্রোন ক্যামেরায় নান্দনিক ছবি ধারণ করেও কিন্তু আমরা কৃতিত্বটা দিই সেই পাখিকেই। ক্যাপশন করি—পাখির চোখে অমুক জায়গা!
পাখিকে আবার প্রাণবায়ু তথা আত্মার সঙ্গে তুলনা করেছেন শিল্পী সুবীর নন্দী। তাঁর গানের কথায় বলেছেন,
‘যদি কোন দিন আমার পাখি
আমায় ফেলে উড়ে চলে যায়
এক একা রবো নিরালায়...’
একই গানে পাখিকে মনমন্দিরের সুখ হিসেবেও বর্ণিত করা হয়েছে—
‘পাখি রে, তুই কাছে থাকলে
গানের সুরে পরান দোলে
হৃদয় নাচে সুরের তালে...’
বাংলা চলচ্চিত্রের গানেও পাখি-প্রজাপতি হওয়ার আকুলতা ব্যক্ত হয়েছে প্রবলভাবে। দুটি ছত্র এমন—
‘পাখি যদি হইতাম আমি,
ঘর বান্ধিতাম গাছের ডালে
গানে গানে মন ভরিতাম,
নাচতাম রুমঝুম তালে তালে।’
সত্যিই তো! পাখি হয়ে অনন্ত আকাশে মুক্ত বাতাসে উড়ে-উড়ে ঘুরে বেড়াতে পারলে যে কেমন স্বর্গীয় সুখ অনুভূত হতো, ভাবতেই চোখ বুজে আসে। আর যদি হওয়া যেত পরিযায়ী পাখি, তাহলে তো কোনো কথাই ছিল না। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট অঞ্চলে বিশাল দূরত্ব অতিক্রম করে পুরো পৃথিবীর এপাশ-ওপাশ এক করে ফেলা যেত।
আচ্ছা, পাখিদের কী সংসার ধর্ম আছে? আছে তিক্ততা কলহ? গুগল বলছে, আছে। অধিকাংশ পাখিই কেবল একটি প্রজনন ঋতুর বা সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য একগামী, সারা জীবনের জন্য জুটি বাঁধার ব্যাপারটি কমই দেখা যায়। বহু পতি বা বহু পত্নী প্রথাও পাখিদের মধ্যে দেখা যায়। শুধু সংসার নয়, আছে সামাজিকতাও। বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপেও এরা অংশ নেয়। যেমন একই ঋতুতে প্রজননে অংশ নেওয়া, একসঙ্গে কলোনি করে বাসা করা, ঝাঁক বেঁধে উড়ে বেড়ানো, দলবদ্ধভাবে খাবার খোঁজা, এমনকি দল বেঁধে শত্রুকে তাড়িয়ে দেওয়া।
কাক ও টিয়ার কয়েকটি প্রজাতি নাকি প্রাণিজগতে সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম! কয়েক প্রজাতির পাখি ছোটখাটো হাতিয়ার বানানো ও তা ব্যবহারের কৌশল রপ্ত করেছে। কিছু কিছু সামাজিক পাখির মধ্যে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান সঞ্চালন করে যেতেও নাকি দেখা যায়। এরা দৃষ্টিগ্রাহ্য সংকেত এবং ডাক বা শিসের মাধ্যমে একজন আরেকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
প্রায় ১৬ কোটি বছর আগে জীবাশ্মনির্দেশক পাখিদের আবির্ভাব হয়েছিল জুরাসিক যুগে। জীবাশ্মবিজ্ঞানীদের মতে, সাড়ে ৬ কোটি বছর আগের ক্রিটেশাস-প্যালিওজিন বিলুপ্তির পর পাখিরাই চার উপাঙ্গবিশিষ্ট ডাইনোসরের একমাত্র বংশধর!
পাখি নিয়ে এত ভাবনার খোরাক জুগিয়েছে আজকের পত্রিকার ভেরিফাইড ফেসবুকের ‘শুভ সকাল’ স্ট্যাটাসে পাখির ছবি দেখে। মুঠোফোনের স্মৃতিতে সংরক্ষণ করে রাখা পাখির ছবিটিতে চোখ আটকে যাচ্ছে বারবার। আচ্ছা এই পাখিটির মনে কি আনন্দ না বিষাদ? নাকি হতাশা বা ক্রোধ? কিছুই তো বুঝতে পারছি না। রবীন্দ্রনাথের গানের দুটি লাইন মাথায় কেবল ঘুরপাক খাচ্ছে—
‘বিরহী তোর সেইখানে যে একলা বসে থাকে–
হৃদয় তাহার ক্ষণে ক্ষণে নামটি তোমার ডাকে।
দুঃখে যখন মিলন হবে আনন্দলোক মিলবে তবে
সুধায়-সুধায়-ভরা॥’
লেখক: কলেজশিক্ষক ও সংস্কৃতিকর্মী
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫