তানজিল হাসান, মুন্সিগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জের অন্তর্গত ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে স্পিডগান দিয়ে দ্রুতগতির যানবাহনকে শনাক্ত করে থামিয়ে সতর্ক করার চেষ্টা করে হাইওয়ে পুলিশ। কখনো আবার অতিরিক্ত গতির যানবাহনকে মামলাও দেওয়া হয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই স্পিডগানকে কোনো তোয়াক্কা না করে দ্রুতগতিতেই গাড়ি চালিয়ে সটকে পড়েন চালকেরা। তখন আর কিছুই করার থাকে না হাইওয়ে পুলিশের।
জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের সীমানায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের প্রায় ৪০ কিলোমিটার এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের প্রায় ১৩ কিলোমিটার অংশ পড়েছে। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গতিসীমা পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে আছে শ্রীনগরের হাঁসাড়া হাইওয়ে পুলিশ। অন্যদিকে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দায়িত্ব পালন করে গজারিয়ার ভবেরচরের হাইওয়ে পুলিশ। দুই পুলিশ দলের কাছে মোট চারটি স্পিডগান রয়েছে অতিরিক্ত গতি মাপার জন্য। কিন্তু প্রতিদিন পুলিশের দুটি দল দুই মহাসড়কে স্পিডগান নিয়ে তাদের অভিযান পরিচালনা করে। তবে পুলিশের লজিস্টিক সাপোর্ট ও জনবল-সংকটের কারণে বেশির ভাগ আইন অমান্যকারী গাড়িকে আইনের আওতায় আনা যাচ্ছে না। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
এই মহাসড়কে নিয়মিত চলাচলরত যানবাহনের চালকেরা জানান, এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ি অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করে থাকে। অনেক সময় হাইওয়ে পুলিশ বাধা দিলেও তারা দ্রুতগতিতে পালিয়ে যায়। বেপরোয়া গতির কারণে বাস চালাতে অসুবিধা হয়।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসের হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আফজাল হোসেন জানান, ঢাকার পোস্তগোলা থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া চৌরাস্তা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকা হাইওয়ে পুলিশ দেখে থাকে। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে, তার মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করে বেশি। এদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। স্পিডগানের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতি নির্ণয় করা হয়ে থাকে। হাইওয়ে পুলিশের কাছে তিনটি স্পিডগান রয়েছে। তবে প্রতিদিন একটি দল স্পিডগান দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গাড়ির চালকেরা সংকেত অমান্য করে পালিয়ে যান।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়া গাড়িকে ধাওয়া করে আটক করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। কারণ, আমাদের সে রকম লজিস্টিক সাপোর্ট নেই। তাই অতিরিক্ত গতির গাড়িকে ধাওয়া করতে গেলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে আমাদের জনবলও যথেষ্ট নয়। গড়ে প্রতিদিন ২-৩টি মামলা দেওয়া হয়। তবে বেশির ভাগ গাড়িকে আমরা সতর্ক করে ছেড়ে দিই।’
প্রায় একই কথা বলেন গজারিয়ার ভবেরচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত গতির যানবাহন থামানোর জন্য আমরা স্পিডগান ব্যবহার করি। কোনো যানবাহন অতিরিক্ত গতিতে চললে সংকেত দিয়ে থামিয়ে সতর্ক করি বা মামলা দিই। অনেক সময় দেখা যায়, অতিরিক্ত গতির যানকে সংকেত দিলেও থামে না। তখন সেই যানের বিরুদ্ধে অন্য কোনো উপায়ে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের পক্ষে কোনো যানকে পেছন থেকে তাড়া করে থামানো সম্ভব হয় না, কারণ এতে জীবনের ঝুঁকি থাকে।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রতিদিন গড়ে ২-৩টি যানবাহনকে অতিরিক্ত গতির কারণে মামলা দেওয়া হয়। তবে স্পিডগান ব্যবহারে আমাদের মূল উদ্দেশ্য চালককে সতর্ক করা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাধারণত ব্যক্তিগত গাড়ি ও মাইক্রোবাস অতিরিক্ত গতিতে চলে। তবে বিলাসবহুল যাত্রীবাহী বাসও অতিরিক্ত গতিতে চলতে দেখা যায়।
মুন্সিগঞ্জের অন্তর্গত ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে স্পিডগান দিয়ে দ্রুতগতির যানবাহনকে শনাক্ত করে থামিয়ে সতর্ক করার চেষ্টা করে হাইওয়ে পুলিশ। কখনো আবার অতিরিক্ত গতির যানবাহনকে মামলাও দেওয়া হয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই স্পিডগানকে কোনো তোয়াক্কা না করে দ্রুতগতিতেই গাড়ি চালিয়ে সটকে পড়েন চালকেরা। তখন আর কিছুই করার থাকে না হাইওয়ে পুলিশের।
জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের সীমানায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের প্রায় ৪০ কিলোমিটার এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের প্রায় ১৩ কিলোমিটার অংশ পড়েছে। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গতিসীমা পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে আছে শ্রীনগরের হাঁসাড়া হাইওয়ে পুলিশ। অন্যদিকে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দায়িত্ব পালন করে গজারিয়ার ভবেরচরের হাইওয়ে পুলিশ। দুই পুলিশ দলের কাছে মোট চারটি স্পিডগান রয়েছে অতিরিক্ত গতি মাপার জন্য। কিন্তু প্রতিদিন পুলিশের দুটি দল দুই মহাসড়কে স্পিডগান নিয়ে তাদের অভিযান পরিচালনা করে। তবে পুলিশের লজিস্টিক সাপোর্ট ও জনবল-সংকটের কারণে বেশির ভাগ আইন অমান্যকারী গাড়িকে আইনের আওতায় আনা যাচ্ছে না। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
এই মহাসড়কে নিয়মিত চলাচলরত যানবাহনের চালকেরা জানান, এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ি অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করে থাকে। অনেক সময় হাইওয়ে পুলিশ বাধা দিলেও তারা দ্রুতগতিতে পালিয়ে যায়। বেপরোয়া গতির কারণে বাস চালাতে অসুবিধা হয়।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসের হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আফজাল হোসেন জানান, ঢাকার পোস্তগোলা থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া চৌরাস্তা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকা হাইওয়ে পুলিশ দেখে থাকে। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে, তার মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করে বেশি। এদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। স্পিডগানের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতি নির্ণয় করা হয়ে থাকে। হাইওয়ে পুলিশের কাছে তিনটি স্পিডগান রয়েছে। তবে প্রতিদিন একটি দল স্পিডগান দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গাড়ির চালকেরা সংকেত অমান্য করে পালিয়ে যান।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়া গাড়িকে ধাওয়া করে আটক করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। কারণ, আমাদের সে রকম লজিস্টিক সাপোর্ট নেই। তাই অতিরিক্ত গতির গাড়িকে ধাওয়া করতে গেলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে আমাদের জনবলও যথেষ্ট নয়। গড়ে প্রতিদিন ২-৩টি মামলা দেওয়া হয়। তবে বেশির ভাগ গাড়িকে আমরা সতর্ক করে ছেড়ে দিই।’
প্রায় একই কথা বলেন গজারিয়ার ভবেরচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত গতির যানবাহন থামানোর জন্য আমরা স্পিডগান ব্যবহার করি। কোনো যানবাহন অতিরিক্ত গতিতে চললে সংকেত দিয়ে থামিয়ে সতর্ক করি বা মামলা দিই। অনেক সময় দেখা যায়, অতিরিক্ত গতির যানকে সংকেত দিলেও থামে না। তখন সেই যানের বিরুদ্ধে অন্য কোনো উপায়ে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের পক্ষে কোনো যানকে পেছন থেকে তাড়া করে থামানো সম্ভব হয় না, কারণ এতে জীবনের ঝুঁকি থাকে।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রতিদিন গড়ে ২-৩টি যানবাহনকে অতিরিক্ত গতির কারণে মামলা দেওয়া হয়। তবে স্পিডগান ব্যবহারে আমাদের মূল উদ্দেশ্য চালককে সতর্ক করা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাধারণত ব্যক্তিগত গাড়ি ও মাইক্রোবাস অতিরিক্ত গতিতে চলে। তবে বিলাসবহুল যাত্রীবাহী বাসও অতিরিক্ত গতিতে চলতে দেখা যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪