অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে ২টি বধ্যভূমি রয়েছে। তবে স্বাধীনতার ৫০ বছরেও ওই দুই বধ্যভূমিতে নির্মিত হয়নি কোনো স্মৃতিফলক ও টানানো হয়নি শহীদের কোনো তালিকা। অবহেলিত বধ্যভূমি সংরক্ষণে প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের দাবি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের যথাযথ সম্মান দেখাতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরতে দ্রুত এই বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হোক। নির্মাণ করা হোক স্মৃতিফলক ও টানানো হোক বধ্যভূমিগুলোতে শহিদ হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অষ্টগ্রাম উপজেলার পূর্ব অষ্টগ্রাম ইউনিয়নের মেঘনা নদীর তীরে ইকুরদিয়া এবং দেওঘর ইউনিয়নের ধলেশ্বরী নদীর তীরের পাউনের কান্দি এলাকায় দুটি বধ্যভূমি রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালে চলাকালে রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনীর সহযোগিতায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অষ্টগ্রাম উপজেলার ভিন্ন ইউনিয়নের নারী-পুরুষদের ধরে এনে এই দুই স্থানে নির্বিচারে হত্যা করে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ভোরে পাকিস্তানিরা ইকুরদিয়া গ্রামে আক্রমণ করে। এ সময় ইকুরদিয়া লঞ্চঘাটে ৪৯ জন হিন্দু সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষকে ধরে আনা হয়। পরে, তাঁদের গুলি করে হত্যা করা হয় এবং তাঁদের ঘরবাড়ি লুটপাট করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। অন্যদিকে পাউনেরকান্দি বধ্যভূমিতেও নিরীহ মানুষদের ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কাজী আফতাব বলেন, ‘প্রশাসনকে বারবার বলেও স্মৃতিফলক নির্মাণ ও বধ্যভূমি সংরক্ষণ করানো যাচ্ছে না। যখনই ১৪ ডিসেম্বর আসে, প্রশাসন উঠে পড়ে লাগে মোমবাতি প্রজ্বলনে। এর বেশি কিছু হয় না।’
মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মাঈদুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যে শহীদের তালিকা সংরক্ষিত রয়েছে। বধ্যভূমিগুলোতে শহীদদের সম্মানে স্মৃতি ফলক নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে ২টি বধ্যভূমি রয়েছে। তবে স্বাধীনতার ৫০ বছরেও ওই দুই বধ্যভূমিতে নির্মিত হয়নি কোনো স্মৃতিফলক ও টানানো হয়নি শহীদের কোনো তালিকা। অবহেলিত বধ্যভূমি সংরক্ষণে প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের দাবি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের যথাযথ সম্মান দেখাতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরতে দ্রুত এই বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হোক। নির্মাণ করা হোক স্মৃতিফলক ও টানানো হোক বধ্যভূমিগুলোতে শহিদ হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অষ্টগ্রাম উপজেলার পূর্ব অষ্টগ্রাম ইউনিয়নের মেঘনা নদীর তীরে ইকুরদিয়া এবং দেওঘর ইউনিয়নের ধলেশ্বরী নদীর তীরের পাউনের কান্দি এলাকায় দুটি বধ্যভূমি রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালে চলাকালে রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনীর সহযোগিতায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অষ্টগ্রাম উপজেলার ভিন্ন ইউনিয়নের নারী-পুরুষদের ধরে এনে এই দুই স্থানে নির্বিচারে হত্যা করে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ভোরে পাকিস্তানিরা ইকুরদিয়া গ্রামে আক্রমণ করে। এ সময় ইকুরদিয়া লঞ্চঘাটে ৪৯ জন হিন্দু সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষকে ধরে আনা হয়। পরে, তাঁদের গুলি করে হত্যা করা হয় এবং তাঁদের ঘরবাড়ি লুটপাট করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। অন্যদিকে পাউনেরকান্দি বধ্যভূমিতেও নিরীহ মানুষদের ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কাজী আফতাব বলেন, ‘প্রশাসনকে বারবার বলেও স্মৃতিফলক নির্মাণ ও বধ্যভূমি সংরক্ষণ করানো যাচ্ছে না। যখনই ১৪ ডিসেম্বর আসে, প্রশাসন উঠে পড়ে লাগে মোমবাতি প্রজ্বলনে। এর বেশি কিছু হয় না।’
মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মাঈদুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যে শহীদের তালিকা সংরক্ষিত রয়েছে। বধ্যভূমিগুলোতে শহীদদের সম্মানে স্মৃতি ফলক নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫