Ajker Patrika

ফেনীতে মৌসুমি ফলের পসরা জমে উঠেছে বেচাকেনা

ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে মৌসুমি ফলের পসরা জমে উঠেছে বেচাকেনা

ফেনী জেলার সবচেয়ে বড় ফলের আড়ত মহিপালে জমে উঠেছে ফলের বেচাকেনা। ফলের মৌসুম এলেই সড়কের ওপর পসরা সাজিয়ে বসেন খুচরা বিক্রেতারা। যোগাযোগ সুবিধা ও তুলনামূলক কম দামে পাইকারিতে ফল কেনাবেচা হয় বলে এ ফলের আড়ত জমজমাট থাকে সব সময়। এখান থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, নাঙ্গলকোটসহ বিভিন্ন স্থানে নেওয়া হয় এসব ফল।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মহিপালে ফেনী-নোয়াখালী সড়কের প্রবেশপথে ফলের মৌসুমে আড়তের চেহারা বদলে গেছে। হাজী নজির আহম্মদ কোল্ডস্টোরসহ সড়কের দুই পাশে আড়তগুলোতে আম, কাঁঠাল, আনারস ও লিচু বিক্রি হচ্ছে। ফলের মৌসুম এলেই সড়কের ওপর পসরা সাজিয়ে বসেন খুচরা বিক্রেতারা। জেলার জনগুরুত্বপূর্ণ স্থান হওয়ায় এখানে পাইকারি বিক্রির সমানতালে চলে খুচরা বিক্রিও। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ট্রাকভর্তি করে প্রতিদিন ভোরে ফল আনা হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খুচরা বিক্রেতারা তাঁদের সংগ্রহ করা ফল নিজস্ব পরিবহনে বোঝাই করে নিয়ে যান। এ সময়ে এখানে দীর্ঘ যানজটও সৃষ্টি হয়।  

মেসার্স ছায়েদ ফ্রুট এজেন্সির মালিক মো. মাসুম বলেন, নাটোর, দিনাজপুর থেকে লিচু-কাঁঠালসহ মৌসুমি ফল আসা শুরু হয়েছে। মহিপাল থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হওয়ায় মৌসুমি ফল বিভিন্ন জায়গায় বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। পাইকারেরা গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজারে নিয়ে বিক্রি করছেন।

ফাইভ স্টার ফ্রুট এজেন্সির মালিক খুরশিদ আলম বলেন, এখনো পুরোপুরি লিচু বাজারে ওঠেনি। তাই দাম একটু বেশি। গতকাল থেকে কিছুটা কমতে শুরু করেছে। 
মহিপাল ফল আড়তদার মালিক সমিতির যুগ্ম আহ্বায়ক মনির আহম্মদ বলেন, এখানে যাতে মৌসুমি ফল নির্বিঘ্নে বেচাকেনা করা যায়, এজন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। জেলার বাইরের পাইকারেরা এখান থেকে বিভিন্ন ফল ক্রয় করে আশপাশের জেলায় নিয়ে যান। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল হলে অন্যগুলোও বাতিলযোগ্য: উমামা ফাতেমা

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার ফ্লাইট থেকে সরানো হলো দুই কেবিন ক্রু

প্রাথমিকে আবার চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

নারী কমিশন তৈরির জন্য জুলাই বিপ্লবে কেউ জীবন দেয়নি: মাহমুদুর রহমান

১৯৪৭ থেকে ২০২৫: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ও ফলাফল

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত