নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বঙ্গোপসাগরের চট্টগ্রাম-হাতিয়া চ্যানেলে মাছ ধরার সময় চার জেলেকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৭। গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেডের আকমল আলী রোডের একটি বাসা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। দলটির সদস্যরা জেলেদের অপহরণের পর নির্মম নির্যাতনসহ নানা কৌশলে মুক্তিপণের টাকা আদায় করতেন।
র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) নুরুল আবছার এ তথ্য জানিয়েছেন। পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আকমল আলী রোড-সংলগ্ন সাগর তীরবর্তী বেড়িবাঁধ এলাকা থেকে অপহৃত ৪ জন ব্যক্তিসহ ছিনতাই করা নৌকাটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মো. কামাল (৩৫) ও মো. নূর নবী (২৬), লক্ষ্মীপুরের মো. শামীম (২৪), মো. এ্যানি (৩১) ও মো. ফেরদৌস মাঝি (৩৫)।
র্যাব-৭ সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের মাধ্যমে তারা চট্টগ্রাম-হাতিয়া চ্যানেল থেকে কাঠের ট্রলারসহ চার জেলেকে অপহরণের সংবাদ পান। পরে র্যাব-৭, কোস্টগার্ড পূর্ব জোন ও র্যাবের গোয়েন্দা বিভাগের সহযোগিতায় অভিযান শুরু হয়। প্রায় ৭২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে র্যাব-৭-এর একটি দল চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেড এলাকা থেকে অপহরণের ঘটনায় জড়িত ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক, দুইটি ওয়ান শুটার গান, তিনটি রামদা, তিনটি চাপাতি, একটি ধারালো চাকু ও ক্ষুর জব্দ করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অপহৃত ৪ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানায়, গ্রেপ্তার জলদস্যুদের মধ্যে মো. কামাল দলটির প্রধান। তিনি পরিকল্পনা মতো অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে টাকা আদায় করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও ডাকাতিসহ তিনটি মামলা রয়েছে।
এ ছাড়াও মো. নূরনবী দলটির নৌকা ও অপহরণের টাকা আদায় সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান করতেন। পাশাপাশি খাবার সরবরাহ করতেন। তাঁর বিরুদ্ধেও বিভিন্ন থানায় অস্ত্র ও ডাকাতিসহ তিনটিরও বেশি মামলা রয়েছে। অপর গ্রেপ্তার শামীম ভুক্তভোগীদের নৌকায় আটকে রেখে পাহারা দিতেন ও তাঁদের নির্মমভাবে অত্যাচার করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় অস্ত্র ও ডাকাতির মামলা রয়েছে। এ্যানি অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের নির্যাতন করে তা আত্মীয়-স্বজনদের ফোনকলে শোনাতেন। এর মাধ্যমে মানসিকভাবে দুর্বল করে মুক্তিপণ আদায়ে করতেন এ্যানি। এ ছাড়া মো. ফেরদৌস ভুক্তভোগীদের নৌকা লুকিয়ে রাখতেন।
বঙ্গোপসাগরের চট্টগ্রাম-হাতিয়া চ্যানেলে মাছ ধরার সময় চার জেলেকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৭। গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেডের আকমল আলী রোডের একটি বাসা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। দলটির সদস্যরা জেলেদের অপহরণের পর নির্মম নির্যাতনসহ নানা কৌশলে মুক্তিপণের টাকা আদায় করতেন।
র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) নুরুল আবছার এ তথ্য জানিয়েছেন। পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আকমল আলী রোড-সংলগ্ন সাগর তীরবর্তী বেড়িবাঁধ এলাকা থেকে অপহৃত ৪ জন ব্যক্তিসহ ছিনতাই করা নৌকাটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মো. কামাল (৩৫) ও মো. নূর নবী (২৬), লক্ষ্মীপুরের মো. শামীম (২৪), মো. এ্যানি (৩১) ও মো. ফেরদৌস মাঝি (৩৫)।
র্যাব-৭ সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের মাধ্যমে তারা চট্টগ্রাম-হাতিয়া চ্যানেল থেকে কাঠের ট্রলারসহ চার জেলেকে অপহরণের সংবাদ পান। পরে র্যাব-৭, কোস্টগার্ড পূর্ব জোন ও র্যাবের গোয়েন্দা বিভাগের সহযোগিতায় অভিযান শুরু হয়। প্রায় ৭২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে র্যাব-৭-এর একটি দল চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেড এলাকা থেকে অপহরণের ঘটনায় জড়িত ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক, দুইটি ওয়ান শুটার গান, তিনটি রামদা, তিনটি চাপাতি, একটি ধারালো চাকু ও ক্ষুর জব্দ করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অপহৃত ৪ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানায়, গ্রেপ্তার জলদস্যুদের মধ্যে মো. কামাল দলটির প্রধান। তিনি পরিকল্পনা মতো অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে টাকা আদায় করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও ডাকাতিসহ তিনটি মামলা রয়েছে।
এ ছাড়াও মো. নূরনবী দলটির নৌকা ও অপহরণের টাকা আদায় সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান করতেন। পাশাপাশি খাবার সরবরাহ করতেন। তাঁর বিরুদ্ধেও বিভিন্ন থানায় অস্ত্র ও ডাকাতিসহ তিনটিরও বেশি মামলা রয়েছে। অপর গ্রেপ্তার শামীম ভুক্তভোগীদের নৌকায় আটকে রেখে পাহারা দিতেন ও তাঁদের নির্মমভাবে অত্যাচার করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় অস্ত্র ও ডাকাতির মামলা রয়েছে। এ্যানি অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের নির্যাতন করে তা আত্মীয়-স্বজনদের ফোনকলে শোনাতেন। এর মাধ্যমে মানসিকভাবে দুর্বল করে মুক্তিপণ আদায়ে করতেন এ্যানি। এ ছাড়া মো. ফেরদৌস ভুক্তভোগীদের নৌকা লুকিয়ে রাখতেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪