তানিম আহমেদ, ঢাকা
নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি। আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার পরিবর্তে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি রাজনীতিবিদেরা। এই ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এটা একেবারেই শিষ্টাচারবহির্ভূত।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নাম প্রস্তাব করতে গত শনিবার আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান করে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। কমিটি গত রোববার প্রথম বৈঠক করে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম বৈঠকে প্রক্রিয়া ও কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম চাওয়া হবে। তাদের কোনো পছন্দ আছে কি না, প্রস্তাব আছে কি না সেটা জানতে চাওয়া হবে। তারা ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নাম দিতে পারবে। কেউ ব্যক্তিগতভাবেও চাইলে দিতে পারবে।
গত রোববার রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল পাঁচটার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার পদে সুপারিশ করার জন্য অনধিক ১০ জনের নাম প্রস্তাব করতে পারবে। ব্যক্তিগত পর্যায়েও আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ নিজ নিজ নাম প্রস্তাব করতে পারবেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে সার্চ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
দলগুলোর কাছে এইভাবে নাম চাওয়াকে শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে মনে করছেন রাজনীতিকেরা। তাঁরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো।
এ বিষয়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো চিঠি পায়নি। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়া শোভনীয় নয়। কারণ যেখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংলাপের জন্য আমাদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। এটা তাঁরা কেন করেছেন বুঝতেছি না।’
রাশেদ খান মেননের সঙ্গে একমত জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়াটা ভদ্রতা নয়, শিষ্টাচার বহির্ভূত। তাঁরা আনুষ্ঠানিক চিঠি দেবেন, এরপরে নাম দেওয়া উচিত।’
রাজনীতিবিদরা বলছেন, দেশে এখন নতুন একটা নতুন প্রবণতা চালু হয়েছে। সেটা হলো রাজনীতিকদের অসম্মান করা। এই কাজ আমলারাই বেশি করছেন। সার্চ কমিটিতে তো তাদের প্রাধান্য। তাই এই ধরনের কাজ করেছেন। তাঁরা বলেন, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যালয় রয়েছে। সময়ের অভাবে যদি সরাসরি না এসে তারা ই-মেইলে কিংবা হোয়াটসঅ্যাপেও পাঠাতে পারত। এটা করলে রাজনৈতিক সৌজন্যের প্রকাশ হতো।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াও মনে করেন, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নাম চাওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি অসৌজন্যমূলক। এটা আমলাতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে করা হয়েছে।
জাতীয় পার্টি-জেপি মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলছেন, ‘বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়া ঠিক না। এভাবে নাম চাইলে চলবে নাকি? রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠানো দরকার।’
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সার্চ কমিটির বিজ্ঞপ্তিটি দেখেননি কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তিনি বলেন, তাঁরা প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রধান কিংবা মহাসচিব বা সাধারণ সম্পাদকের কাছে ফোন করে কিংবা ই-মেইলের মাধ্যমে নাম চাইতে পারতেন। এটা করলেই সৌজন্যের মাত্রাটা পূর্ণ হতো। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চাওয়াটা চূড়ান্ত পদ্ধতি না। এটা জনগণকে জানানোর জন্য তারা দিতেই পারেন।
নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী চার দিনের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম প্রস্তাব করতে বলেছে সার্চ কমিটি। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেহেতু কমিটির প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্তে এটা করা হয়েছে। তার ফল কী হবে, সেই অনুযায়ী আগামী বৈঠকে সিদ্ধান্ত আসবে। বৈঠকে এ বিষয়টি হয়তো আলোচনা আসতে পারে।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সারা দিনের ই-মেইল এবং ডাকযোগে প্রায় এক শ জন প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবকদের মধ্যে প্রবাসীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি। আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার পরিবর্তে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি রাজনীতিবিদেরা। এই ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এটা একেবারেই শিষ্টাচারবহির্ভূত।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নাম প্রস্তাব করতে গত শনিবার আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান করে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। কমিটি গত রোববার প্রথম বৈঠক করে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম বৈঠকে প্রক্রিয়া ও কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম চাওয়া হবে। তাদের কোনো পছন্দ আছে কি না, প্রস্তাব আছে কি না সেটা জানতে চাওয়া হবে। তারা ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নাম দিতে পারবে। কেউ ব্যক্তিগতভাবেও চাইলে দিতে পারবে।
গত রোববার রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল পাঁচটার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার পদে সুপারিশ করার জন্য অনধিক ১০ জনের নাম প্রস্তাব করতে পারবে। ব্যক্তিগত পর্যায়েও আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ নিজ নিজ নাম প্রস্তাব করতে পারবেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে সার্চ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
দলগুলোর কাছে এইভাবে নাম চাওয়াকে শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে মনে করছেন রাজনীতিকেরা। তাঁরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো।
এ বিষয়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো চিঠি পায়নি। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়া শোভনীয় নয়। কারণ যেখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংলাপের জন্য আমাদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। এটা তাঁরা কেন করেছেন বুঝতেছি না।’
রাশেদ খান মেননের সঙ্গে একমত জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়াটা ভদ্রতা নয়, শিষ্টাচার বহির্ভূত। তাঁরা আনুষ্ঠানিক চিঠি দেবেন, এরপরে নাম দেওয়া উচিত।’
রাজনীতিবিদরা বলছেন, দেশে এখন নতুন একটা নতুন প্রবণতা চালু হয়েছে। সেটা হলো রাজনীতিকদের অসম্মান করা। এই কাজ আমলারাই বেশি করছেন। সার্চ কমিটিতে তো তাদের প্রাধান্য। তাই এই ধরনের কাজ করেছেন। তাঁরা বলেন, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যালয় রয়েছে। সময়ের অভাবে যদি সরাসরি না এসে তারা ই-মেইলে কিংবা হোয়াটসঅ্যাপেও পাঠাতে পারত। এটা করলে রাজনৈতিক সৌজন্যের প্রকাশ হতো।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াও মনে করেন, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নাম চাওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি অসৌজন্যমূলক। এটা আমলাতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে করা হয়েছে।
জাতীয় পার্টি-জেপি মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলছেন, ‘বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম চাওয়া ঠিক না। এভাবে নাম চাইলে চলবে নাকি? রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠানো দরকার।’
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সার্চ কমিটির বিজ্ঞপ্তিটি দেখেননি কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তিনি বলেন, তাঁরা প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রধান কিংবা মহাসচিব বা সাধারণ সম্পাদকের কাছে ফোন করে কিংবা ই-মেইলের মাধ্যমে নাম চাইতে পারতেন। এটা করলেই সৌজন্যের মাত্রাটা পূর্ণ হতো। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চাওয়াটা চূড়ান্ত পদ্ধতি না। এটা জনগণকে জানানোর জন্য তারা দিতেই পারেন।
নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী চার দিনের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম প্রস্তাব করতে বলেছে সার্চ কমিটি। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেহেতু কমিটির প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্তে এটা করা হয়েছে। তার ফল কী হবে, সেই অনুযায়ী আগামী বৈঠকে সিদ্ধান্ত আসবে। বৈঠকে এ বিষয়টি হয়তো আলোচনা আসতে পারে।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সারা দিনের ই-মেইল এবং ডাকযোগে প্রায় এক শ জন প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবকদের মধ্যে প্রবাসীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫