থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকটে ভুগছে বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুটি গ্রামের বাসিন্দারা। দুর্গম এই দুই গ্রামে শতাধিক পরিবারের জন্য নেই কোনো নলকূপ। ভূগর্ভস্থ বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহের ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া শঙ্খ নদের ঘোলা পানিই তাদের ভরসা।
গ্রাম দুটি হলো সদর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ নাইন্দারী পাড়া ও বলিপাড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর নাইন্দারী পাড়া।শঙ্খ নদের পাশাপাশি মগকক্রী নামের ঝিরি থেকেও পানি সংগ্রহ করে তারা। কিন্তু গাছ কাটা ও অবাধে পাথর উত্তোলনের কারণে এ দুই উৎসের পানি দূষিত ও ঘোলা হয়েছে। বেশ কয়েকজন গ্রামবাসী জানিয়েছেন, নদী-ঝিরির পানি পানের কারণে অনেকে নিয়মিত ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই অবস্থায় বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করতে জলাধার নির্মাণ ও গভীর নলকূপ স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
দুর্গম পাহাড়ে পানির উৎস মূলত বয়ে যাওয়া ঝিরি। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে ছোট ঝিরিগুলো শুকিয়ে যায়। তখন পানির সংকটে পড়তে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। উত্তর নাইন্দারী পাড়ার প্রধান চাইশৈপ্রু কার্বারি বলেন, বর্ষা মৌসুমে ঝিরিতে একটু পরিষ্কার পানি এলেও বাকি সময় ঝিরির পানি ফুটিয়ে পান করতে হয়। এখানে অনেক বছর আগে একটি নলকূপ বসানো হয়েছিল। সেটি বর্তমানে নষ্ট। বিকল্প নলকূপ বসানোর চেষ্টা করা হয়নি।
উত্তর নাইন্দারী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক উনুথোয়াই মারমা বলেন, কয়েক বছর আগে বিদ্যালয়ের জন্য একটি গভীর নলকূপ স্থাপন করেছিল। সেটিতে পানি খুবই কম পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীদের জন্য এর পানি সংরক্ষণ করায় গ্রামের বাসিন্দাদের দেওয়ার সুযোগ হয় না।
এ বিষয়ে সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মেখয় মারমা বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের জন্য চলতি বছরে ইউনিয়ন পরিষদে প্রস্তাব দিয়েছেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্টদের কাছেও দাবি জানিয়েছেন।
থানচি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী রেদোয়ান আহম্মেদ বলেন, তিনি গত ৪ সেপ্টেম্বর যোগদান করেছেন।কিছু গভীর নলকূপের বরাদ্দ হাতে পেয়েছেন। ইউপি চেয়ারম্যানরা ওই দুই গ্রামে গভীর নলকূপের চাহিদা দিলে শুকনো মৌসুমের আগেই স্থাপনের চেষ্টা করা হবে।
বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকটে ভুগছে বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুটি গ্রামের বাসিন্দারা। দুর্গম এই দুই গ্রামে শতাধিক পরিবারের জন্য নেই কোনো নলকূপ। ভূগর্ভস্থ বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহের ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া শঙ্খ নদের ঘোলা পানিই তাদের ভরসা।
গ্রাম দুটি হলো সদর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ নাইন্দারী পাড়া ও বলিপাড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর নাইন্দারী পাড়া।শঙ্খ নদের পাশাপাশি মগকক্রী নামের ঝিরি থেকেও পানি সংগ্রহ করে তারা। কিন্তু গাছ কাটা ও অবাধে পাথর উত্তোলনের কারণে এ দুই উৎসের পানি দূষিত ও ঘোলা হয়েছে। বেশ কয়েকজন গ্রামবাসী জানিয়েছেন, নদী-ঝিরির পানি পানের কারণে অনেকে নিয়মিত ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই অবস্থায় বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করতে জলাধার নির্মাণ ও গভীর নলকূপ স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
দুর্গম পাহাড়ে পানির উৎস মূলত বয়ে যাওয়া ঝিরি। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে ছোট ঝিরিগুলো শুকিয়ে যায়। তখন পানির সংকটে পড়তে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। উত্তর নাইন্দারী পাড়ার প্রধান চাইশৈপ্রু কার্বারি বলেন, বর্ষা মৌসুমে ঝিরিতে একটু পরিষ্কার পানি এলেও বাকি সময় ঝিরির পানি ফুটিয়ে পান করতে হয়। এখানে অনেক বছর আগে একটি নলকূপ বসানো হয়েছিল। সেটি বর্তমানে নষ্ট। বিকল্প নলকূপ বসানোর চেষ্টা করা হয়নি।
উত্তর নাইন্দারী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক উনুথোয়াই মারমা বলেন, কয়েক বছর আগে বিদ্যালয়ের জন্য একটি গভীর নলকূপ স্থাপন করেছিল। সেটিতে পানি খুবই কম পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীদের জন্য এর পানি সংরক্ষণ করায় গ্রামের বাসিন্দাদের দেওয়ার সুযোগ হয় না।
এ বিষয়ে সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মেখয় মারমা বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের জন্য চলতি বছরে ইউনিয়ন পরিষদে প্রস্তাব দিয়েছেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্টদের কাছেও দাবি জানিয়েছেন।
থানচি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী রেদোয়ান আহম্মেদ বলেন, তিনি গত ৪ সেপ্টেম্বর যোগদান করেছেন।কিছু গভীর নলকূপের বরাদ্দ হাতে পেয়েছেন। ইউপি চেয়ারম্যানরা ওই দুই গ্রামে গভীর নলকূপের চাহিদা দিলে শুকনো মৌসুমের আগেই স্থাপনের চেষ্টা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪