আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাটে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস চারা বিক্রির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সাপ্তাহিক হাটের দিন এই গাছ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারাও না বুঝে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন নিষিদ্ধ এ গাছ।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাটের দিন এই গাছ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস গাছ এভাবে বিক্রি হলেও পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের নজরদারি চোখে পড়ছে না। এর ফলে না বুঝেই এই পরিবেশ ক্ষতিকর গাছ কিনছেন ক্রেতারা।
জানা যায়, ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। ২০০৮ সালে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এ গাছের চারা উৎপাদন নিষিদ্ধ করে।
তবে দ্রুত বর্ধনশীল ও দাম বেশি পাওয়ার লোভে মানুষজন এ গাছ রোপণ করছেন। সিরাজদিখান উপজেলায় ব্যাপকহারে রাস্তার ধারে, পুকুরপাড়ে, বাড়ির আশপাশে, খালের ধারে, পতিত জমিতে বাগান আকারে ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ করা হয়েছে। সিরাজদিখান বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে এই গাছ সরবরাহ করে থাকেন টঙ্গিবাড়ী উপজেলার আবদুল্লাহপুরে মোহনা মুসকান নার্সারি মালিক কবির হোসেনসহ আরও কয়েকটি নার্সারি।
গাছ কিনতে আসা মনির হোসেন বলেন, ‘আমার বাড়ির আশপাশে রোপণ করার জন্য কিনে নিয়েছি। এই গাছগুলো তাড়াতাড়ি অনেক বড় হয় এবং বিক্রিও করা যায় অল্প সময়ে। তাই এই গাছ কিনেছি।’
মোহনা মুসকান নার্সারি মালিক কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের কেউ নিষেধ করে নাই। তাই আমরা বিক্রি করছি।’
বৃক্ষপ্রেমী ফেরদৌস হাসান রাতুল বলেন, ‘নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস গাছের বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি সব পর্যায়ের উদ্যোগে লোকজনকে সচেতন করতে হবে। পরিবেশের স্বার্থে আমাদের সবার এই গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না হলে পরিবেশ নষ্ট করে ফেলবে এই গাছ।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ বলেন, ‘সরকার থেকে এই গাছ বিক্রির বিষয়ে আমাদের কোনো নিষেধাজ্ঞা পত্র দেওয়া হয়নি। সে কারণে আমরাও কিছু বলতে পারি না।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাটে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস চারা বিক্রির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সাপ্তাহিক হাটের দিন এই গাছ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারাও না বুঝে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন নিষিদ্ধ এ গাছ।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাটের দিন এই গাছ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস গাছ এভাবে বিক্রি হলেও পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের নজরদারি চোখে পড়ছে না। এর ফলে না বুঝেই এই পরিবেশ ক্ষতিকর গাছ কিনছেন ক্রেতারা।
জানা যায়, ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। ২০০৮ সালে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এ গাছের চারা উৎপাদন নিষিদ্ধ করে।
তবে দ্রুত বর্ধনশীল ও দাম বেশি পাওয়ার লোভে মানুষজন এ গাছ রোপণ করছেন। সিরাজদিখান উপজেলায় ব্যাপকহারে রাস্তার ধারে, পুকুরপাড়ে, বাড়ির আশপাশে, খালের ধারে, পতিত জমিতে বাগান আকারে ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ করা হয়েছে। সিরাজদিখান বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে এই গাছ সরবরাহ করে থাকেন টঙ্গিবাড়ী উপজেলার আবদুল্লাহপুরে মোহনা মুসকান নার্সারি মালিক কবির হোসেনসহ আরও কয়েকটি নার্সারি।
গাছ কিনতে আসা মনির হোসেন বলেন, ‘আমার বাড়ির আশপাশে রোপণ করার জন্য কিনে নিয়েছি। এই গাছগুলো তাড়াতাড়ি অনেক বড় হয় এবং বিক্রিও করা যায় অল্প সময়ে। তাই এই গাছ কিনেছি।’
মোহনা মুসকান নার্সারি মালিক কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের কেউ নিষেধ করে নাই। তাই আমরা বিক্রি করছি।’
বৃক্ষপ্রেমী ফেরদৌস হাসান রাতুল বলেন, ‘নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাস গাছের বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি সব পর্যায়ের উদ্যোগে লোকজনকে সচেতন করতে হবে। পরিবেশের স্বার্থে আমাদের সবার এই গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না হলে পরিবেশ নষ্ট করে ফেলবে এই গাছ।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ বলেন, ‘সরকার থেকে এই গাছ বিক্রির বিষয়ে আমাদের কোনো নিষেধাজ্ঞা পত্র দেওয়া হয়নি। সে কারণে আমরাও কিছু বলতে পারি না।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫