ইমাম হাসান মুক্তি, লালপুর (নাটোর)
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষা, চিকিৎসা, প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ২০১২ সালে নাটোরের লালপুরে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ছায়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়’।
বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষা অনুযায়ী দেশে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর সংখ্যা প্রায় ৩৫ লাখ। এদের মধ্যে মাত্র চার শতাংশ শিশু স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ পায়। বিদ্যালয়ের প্রতিকূল পরিবেশ, পারিবারিকভাবে অনুৎসাহ, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনীহা, দারিদ্র্য তাদের জ্ঞানের আঙিনায় পা রাখতে দিচ্ছে না। এসব বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ, শিশু অধিকারসহ সুবিধাবঞ্চিতদের অধিকার সংরক্ষণ ও দক্ষ মানবসম্পদ পরিণত করার প্রয়াসে কাজ করছে ‘এক সাথে চলি’ (এসাচ) একটি সমাজ উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিচালিত ছায়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়।
উপজেলার মোহরকয়া গ্রামে নিজস্ব জমিতে চার কক্ষবিশিষ্ট নিজস্ব ভবনে মাত্র পাঁচজন প্রতিবন্ধী শিশু শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষার্থী বেশি হওয়ায় আরেকটি চার কক্ষবিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে আরেকটি ভবন নির্মিত হয়। প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টি শিশু-কিশোরদের বিশেষ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণবিষয়ক সচেতনতা গড়ে তোলা, দক্ষ, অভিজ্ঞ শিক্ষক, থেরাপিস্ট ও সেবাদানকারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং মনোরম পরিবেশে প্রতিবন্ধী শিশুরা সেবা দিতে কাজ করছে।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানটিতে শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক কম্পিউটার ও সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমান বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ২৯১ জন। তাদের জন্য ৩৩ জন শিক্ষক-কর্মচারী কর্মরত আছেন। সরকারি অনুদান না পাওয়ায় তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
বাংলাদেশ অটিজম-প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সভাপতি ও প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মো. সিমানুর রহমান বলেন, চার শ শিক্ষার্থী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ভৌত অবকাঠামো বাড়াতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও দেশি-বিদেশি দাতা সংস্থার সহায়তার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক মো. সিমানুর রহমান আরও বলেন, প্রতিবন্ধীদের চিকিৎসা ও থেরাপির জন্য ডাক্তার, থেরাপিউটিক, বিনোদনমূলক বিভিন্ন সামগ্রী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রশিক্ষণের জন্য ট্রেনিং ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্থাপন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মোতালেব সরকার বলেন, প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে কাজ করছে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও প্রতিষ্ঠানের সভাপতি শাম্মী আক্তার বলেন, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠানটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও শিক্ষকদের বেতন-ভাতার ব্যবস্থা করতে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষা, চিকিৎসা, প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ২০১২ সালে নাটোরের লালপুরে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ছায়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়’।
বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষা অনুযায়ী দেশে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর সংখ্যা প্রায় ৩৫ লাখ। এদের মধ্যে মাত্র চার শতাংশ শিশু স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ পায়। বিদ্যালয়ের প্রতিকূল পরিবেশ, পারিবারিকভাবে অনুৎসাহ, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনীহা, দারিদ্র্য তাদের জ্ঞানের আঙিনায় পা রাখতে দিচ্ছে না। এসব বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ, শিশু অধিকারসহ সুবিধাবঞ্চিতদের অধিকার সংরক্ষণ ও দক্ষ মানবসম্পদ পরিণত করার প্রয়াসে কাজ করছে ‘এক সাথে চলি’ (এসাচ) একটি সমাজ উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিচালিত ছায়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়।
উপজেলার মোহরকয়া গ্রামে নিজস্ব জমিতে চার কক্ষবিশিষ্ট নিজস্ব ভবনে মাত্র পাঁচজন প্রতিবন্ধী শিশু শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষার্থী বেশি হওয়ায় আরেকটি চার কক্ষবিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে আরেকটি ভবন নির্মিত হয়। প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টি শিশু-কিশোরদের বিশেষ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণবিষয়ক সচেতনতা গড়ে তোলা, দক্ষ, অভিজ্ঞ শিক্ষক, থেরাপিস্ট ও সেবাদানকারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং মনোরম পরিবেশে প্রতিবন্ধী শিশুরা সেবা দিতে কাজ করছে।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানটিতে শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক কম্পিউটার ও সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমান বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ২৯১ জন। তাদের জন্য ৩৩ জন শিক্ষক-কর্মচারী কর্মরত আছেন। সরকারি অনুদান না পাওয়ায় তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
বাংলাদেশ অটিজম-প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সভাপতি ও প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মো. সিমানুর রহমান বলেন, চার শ শিক্ষার্থী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ভৌত অবকাঠামো বাড়াতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও দেশি-বিদেশি দাতা সংস্থার সহায়তার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক মো. সিমানুর রহমান আরও বলেন, প্রতিবন্ধীদের চিকিৎসা ও থেরাপির জন্য ডাক্তার, থেরাপিউটিক, বিনোদনমূলক বিভিন্ন সামগ্রী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রশিক্ষণের জন্য ট্রেনিং ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্থাপন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মোতালেব সরকার বলেন, প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে কাজ করছে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও প্রতিষ্ঠানের সভাপতি শাম্মী আক্তার বলেন, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠানটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও শিক্ষকদের বেতন-ভাতার ব্যবস্থা করতে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪