মুসাররাত আবির
নিউজিল্যান্ডে মাত্র আটটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এগুলোর প্রতিটি উচ্চমানের গুণগত শিক্ষা দিয়ে থাকে। বৈশ্বিক ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান রয়েছে শীর্ষ সারিতে।
টিউশন ফি
উচ্চশিক্ষার খরচ এখানে তুলনামূলক বেশি। তবে খরচ প্রধানত নির্ভর করে পছন্দের প্রতিষ্ঠান, বিষয় ও কোন পর্যায়ে পড়াশোনা করবেন, তার ওপর। স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনার খরচ পড়বে সাধারণভাবে বছরে ১৮ হাজার থেকে ২৫ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। আর স্নাতকোত্তরে খরচ দাঁড়াবে বছরে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। তবে শিক্ষার্থীকে তাঁর অথবা তাঁর পরিবারের ব্যাংক হিসাবে ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা দেখাতে হবে। শুধু টাকা দেখালেই হবে না, টাকার উৎস, সরকারি কর ও অন্যান্য কাগজপত্রও দেখাতে হবে।
বৃত্তি
পড়াশোনার খরচ কমানোর জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। দেশটির সরকার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি উৎস থেকে তাঁরা বৃত্তি পেতে পারেন। এখানে স্কলারশিপের সুযোগ থাকলেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে স্কলারশিপ পাওয়া একটু প্রতিযোগিতামূলক। কারণ বাংলাদেশের পড়াশোনার মানের সঙ্গে এখানের পড়াশোনার মানের আকাশ-পাতাল পার্থক্য। তবে ডক্টরেটের ক্ষেত্রে অনেক বড় সুযোগ থাকে।
সুযোগ-সুবিধা
সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ রয়েছে। নিউজিল্যান্ডে এক বা দেড় বছর পড়াশোনার পর একজন শিক্ষার্থী এক বছরের জন্য চাকরি খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকেন। যে বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন সে বিষয়ের ওপর যেকোনো একটি চাকরি পেলেই দুই বছর পূর্ণ সময় কাজ করার অনুমতি দেয় নিউজিল্যান্ড সরকার। মোট চার থেকে সাড়ে চার বছর অবস্থানকালীন দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা হলেই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন শিক্ষার্থীরা। তা ছাড়া নিউজিল্যান্ডের নাগরিকত্ব থাকলে অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকত্ব একদম বিনা মূল্যে পাওয়া যায়।
আবেদনের নিয়ম
উচ্চমাধ্যমিকের পরেই নিউজিল্যান্ডে পড়াশোনার জন্য আবেদন করা যাবে। তবে এসএসসি ও এইচএসসির প্রতিটিতে ন্যূনতম জিপিএ-৩.৫ থাকতে হবে। বিবিএ, ব্যাচেলর অব ইনফরমেশন টেকনোলজি, ডিপ্লোমা ইন বিজনেস, ডিপ্লোমা ইন আইটি, ডিপ্লোমা ইন হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, আর্থ সায়েন্স, ইকোলজি, ইকোনমিকস, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং, এমবিএ ইত্যাদি নিয়ে এখানে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ৬ বা ৬.৫ আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় বিরতি থাকলে তাঁকে অবশ্যই যথাযথ কারণ এবং প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভর্তির সময় এবং মেধার ভিত্তিতে অফার লেটার দেয়।
আবেদন করার নিয়ম
যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেখানকার ঠিকানায় সরাসরি আবেদন করা যায়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনপত্র অনলাইনেও পাওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে শিক্ষাগত সব কাগজসহ মার্কশিট, আবেদনপত্রের ফি পরিশোধের রসিদ, পাসপোর্টের ফটোকপি, স্পনসরের কাছ থেকে পাওয়া আর্থিক দায়দায়িত্বের চিঠি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি। উল্লেখ্য, প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র অবশ্যই ইংরেজিতে হতে হবে।
উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নিউজিল্যান্ডে মাত্র আটটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এগুলোর প্রতিটি উচ্চমানের গুণগত শিক্ষা দিয়ে থাকে। বৈশ্বিক ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান রয়েছে শীর্ষ সারিতে।
টিউশন ফি
উচ্চশিক্ষার খরচ এখানে তুলনামূলক বেশি। তবে খরচ প্রধানত নির্ভর করে পছন্দের প্রতিষ্ঠান, বিষয় ও কোন পর্যায়ে পড়াশোনা করবেন, তার ওপর। স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনার খরচ পড়বে সাধারণভাবে বছরে ১৮ হাজার থেকে ২৫ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। আর স্নাতকোত্তরে খরচ দাঁড়াবে বছরে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। তবে শিক্ষার্থীকে তাঁর অথবা তাঁর পরিবারের ব্যাংক হিসাবে ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা দেখাতে হবে। শুধু টাকা দেখালেই হবে না, টাকার উৎস, সরকারি কর ও অন্যান্য কাগজপত্রও দেখাতে হবে।
বৃত্তি
পড়াশোনার খরচ কমানোর জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। দেশটির সরকার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি উৎস থেকে তাঁরা বৃত্তি পেতে পারেন। এখানে স্কলারশিপের সুযোগ থাকলেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে স্কলারশিপ পাওয়া একটু প্রতিযোগিতামূলক। কারণ বাংলাদেশের পড়াশোনার মানের সঙ্গে এখানের পড়াশোনার মানের আকাশ-পাতাল পার্থক্য। তবে ডক্টরেটের ক্ষেত্রে অনেক বড় সুযোগ থাকে।
সুযোগ-সুবিধা
সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ রয়েছে। নিউজিল্যান্ডে এক বা দেড় বছর পড়াশোনার পর একজন শিক্ষার্থী এক বছরের জন্য চাকরি খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকেন। যে বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন সে বিষয়ের ওপর যেকোনো একটি চাকরি পেলেই দুই বছর পূর্ণ সময় কাজ করার অনুমতি দেয় নিউজিল্যান্ড সরকার। মোট চার থেকে সাড়ে চার বছর অবস্থানকালীন দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা হলেই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন শিক্ষার্থীরা। তা ছাড়া নিউজিল্যান্ডের নাগরিকত্ব থাকলে অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকত্ব একদম বিনা মূল্যে পাওয়া যায়।
আবেদনের নিয়ম
উচ্চমাধ্যমিকের পরেই নিউজিল্যান্ডে পড়াশোনার জন্য আবেদন করা যাবে। তবে এসএসসি ও এইচএসসির প্রতিটিতে ন্যূনতম জিপিএ-৩.৫ থাকতে হবে। বিবিএ, ব্যাচেলর অব ইনফরমেশন টেকনোলজি, ডিপ্লোমা ইন বিজনেস, ডিপ্লোমা ইন আইটি, ডিপ্লোমা ইন হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, আর্থ সায়েন্স, ইকোলজি, ইকোনমিকস, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং, এমবিএ ইত্যাদি নিয়ে এখানে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ৬ বা ৬.৫ আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় বিরতি থাকলে তাঁকে অবশ্যই যথাযথ কারণ এবং প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভর্তির সময় এবং মেধার ভিত্তিতে অফার লেটার দেয়।
আবেদন করার নিয়ম
যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেখানকার ঠিকানায় সরাসরি আবেদন করা যায়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনপত্র অনলাইনেও পাওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে শিক্ষাগত সব কাগজসহ মার্কশিট, আবেদনপত্রের ফি পরিশোধের রসিদ, পাসপোর্টের ফটোকপি, স্পনসরের কাছ থেকে পাওয়া আর্থিক দায়দায়িত্বের চিঠি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি। উল্লেখ্য, প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র অবশ্যই ইংরেজিতে হতে হবে।
উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫