মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
মোংলায় আবার ৯.৫ মিটার গভীরতার বাণিজ্যিক জাহাজের আগমন ঘটেছে। সংরক্ষণ ড্রেজিং পরবর্তী ধারাবাহিকতায় গত রোববার বিকেলে কসমস শিপিং এজেন্টের ৯.৫ মিটার গভীরতার পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম. ভি. মার্ককুরিয়াস ৩৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১২ তে আগমন করে। ফলে বন্দর ব্যবহারকারী, শিপিং এজেন্ট, স্টিভেডোর ও আমদানিকারকদের মধ্যে স্বস্তি ও উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, মোংলা বন্দর চ্যানেলের আউটার বারে ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্প ডিসেম্বর ২০২০ এ সমাপ্ত হয়। ড্রেজিং এর পূর্বে ৮.৫ মিটার এর অধিক ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসতে পারত না। প্রকল্পের আওতায় আউটার বারের দুইটি সেকশনে ১১.০৮ কিলোমিটার এলাকা হতে প্রায় ১১৯ লাখ ঘন মিটার ড্রেজিং করা হয়। ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর পর নভেম্বর ২০২০ হতে আউটার বার অতিক্রম করে ৮.৫-৯. ৫ মি. ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসা শুরু হয়। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রেকর্ড সংখ্যক ৯৭০টি বাণিজ্যিক জাহাজ মোংলা বন্দরে আগমন করে।
পরবর্তীতে ২০২১ সালে বর্ষা মৌসুমের প্রভাবে উল্লেখিত আউটারবারের হিরণ পয়েন্ট সংলগ্ন এলাকায় পলি জমে নাব্যতা কিছুটা হ্রাস পায়। ফলে, গত নভেম্বর ২০২১ হতে ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত চ্যানেলে ৮.৫ মিটারের বেশি ড্রাফটের জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটে। প্রেক্ষিতে বন্দর কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে গত ০৯ জানুয়ারি হতে ০৮ মার্চ পর্যন্ত উক্ত এলাকায় সংরক্ষণ ড্রেজিং কার্য সম্পন্ন করে। ফলে বন্দরে জাহাজ আগমনের হার আগের মতো বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০ মার্চ পর্যন্ত ৭০টি জাহাজ বন্দরে আগমন করেছে।
এ বিষয়ে মোংলা বন্দরের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন বলেন, ‘কিছু সময় বেশি গভীরতার বাণিজ্যিক জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটলেও দ্রুত আউটারবার-এ সংরক্ষণ ড্রেজিংয়ের ফলে স্বল্প সময়ের মধ্যে ৯.৫ মিটারের জাহাজ আবার আগমন করেছে।’
মোংলায় আবার ৯.৫ মিটার গভীরতার বাণিজ্যিক জাহাজের আগমন ঘটেছে। সংরক্ষণ ড্রেজিং পরবর্তী ধারাবাহিকতায় গত রোববার বিকেলে কসমস শিপিং এজেন্টের ৯.৫ মিটার গভীরতার পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম. ভি. মার্ককুরিয়াস ৩৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১২ তে আগমন করে। ফলে বন্দর ব্যবহারকারী, শিপিং এজেন্ট, স্টিভেডোর ও আমদানিকারকদের মধ্যে স্বস্তি ও উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, মোংলা বন্দর চ্যানেলের আউটার বারে ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্প ডিসেম্বর ২০২০ এ সমাপ্ত হয়। ড্রেজিং এর পূর্বে ৮.৫ মিটার এর অধিক ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসতে পারত না। প্রকল্পের আওতায় আউটার বারের দুইটি সেকশনে ১১.০৮ কিলোমিটার এলাকা হতে প্রায় ১১৯ লাখ ঘন মিটার ড্রেজিং করা হয়। ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর পর নভেম্বর ২০২০ হতে আউটার বার অতিক্রম করে ৮.৫-৯. ৫ মি. ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসা শুরু হয়। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রেকর্ড সংখ্যক ৯৭০টি বাণিজ্যিক জাহাজ মোংলা বন্দরে আগমন করে।
পরবর্তীতে ২০২১ সালে বর্ষা মৌসুমের প্রভাবে উল্লেখিত আউটারবারের হিরণ পয়েন্ট সংলগ্ন এলাকায় পলি জমে নাব্যতা কিছুটা হ্রাস পায়। ফলে, গত নভেম্বর ২০২১ হতে ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত চ্যানেলে ৮.৫ মিটারের বেশি ড্রাফটের জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটে। প্রেক্ষিতে বন্দর কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে গত ০৯ জানুয়ারি হতে ০৮ মার্চ পর্যন্ত উক্ত এলাকায় সংরক্ষণ ড্রেজিং কার্য সম্পন্ন করে। ফলে বন্দরে জাহাজ আগমনের হার আগের মতো বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০ মার্চ পর্যন্ত ৭০টি জাহাজ বন্দরে আগমন করেছে।
এ বিষয়ে মোংলা বন্দরের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন বলেন, ‘কিছু সময় বেশি গভীরতার বাণিজ্যিক জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটলেও দ্রুত আউটারবার-এ সংরক্ষণ ড্রেজিংয়ের ফলে স্বল্প সময়ের মধ্যে ৯.৫ মিটারের জাহাজ আবার আগমন করেছে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫