রয়টার্স, নিউইয়র্ক
ওমিক্রন নামের করোনাভাইরাসের সর্বশেষ ধরনটি আদৌ করোনাভাইরাস কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক। ওমিক্রনকে সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের একটি রূপ বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ম্যাসাচুসেটসভিত্তিক বিশ্লষণী সংস্থা ‘এনফেরেন্স’র গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব মতামত উঠে এসেছে। তবে গবেষণাটি এখনো কোনো বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়নি।
নতুন গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিমধ্যে ওমিক্রন অনেকগুলো রূপ বদল করেছে। এসব রূপের মধ্যে অন্তত একটি রূপের জিনোম সিকোয়েন্সে সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের জেনেটিক উপাদান পাওয়া গেছে।
গবেষণাটির প্রধান ভেঙ্কি সুন্দররাজন বলেন, ‘সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের জেনেটিক উপাদান যখন ওমিক্রনের জিনোমের মধ্যে মিশে যাবে, তখন ধরনটি দুর্বল হয়ে অনেক বেশি ‘মানবিক’ হয়ে উঠবে। ফলে ওমিক্রনের এ ধরনটির মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে এড়িয়ে আক্রমণ করার সামর্থ্য কমে যাবে।’
এর অর্থ হলো, ওমিক্রন সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের মতো হওয়ার বিষয়টি সত্যি হলে, এটি করোনার অন্য ধরনের চেয়ে দ্রুত ছড়াবে। অনেক সময় সামান্য উপসর্গ বা উপসর্গ ছাড়াই এটি ছড়াতে পারে। কিন্তু গুরুতর কোনো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা কম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যও এনফেরেন্সের গবেষণাকে সমর্থন করছে। ডব্লিউএইচওর বরাতে গার্ডিয়ান জানায়, ইতিমধ্যে বিশ্বের ৩৮টি দেশে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ লাখ ছাড়িয়েছে। কিন্তু নতুন এ ধরনজনিত মৃত্যুর এখনো কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আগের এক গবেষণার সূত্র ধরে রয়টার্স জানায়, আমাদের ফুসফুস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমে বা পরিপাকতন্ত্রের কোষগুলো একই সঙ্গে করোনা এবং সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। এতে করে একই কোষে দুটি ভাইরাস মিশে যায়। এ প্রক্রিয়ায় ভাইরাসগুলো কপি হতে হতে সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটি রূপ তৈরি হয়, যার মধ্যে করোনা ও সাধারণ ঠান্ডা ভাইরাসের উপাদান থাকে।
আর এই নতুন জিনোম সিকোয়েন্সটি কখনো কখনো একধরনের করোনাভাইরাসের মধ্যে পাওয়া যায়, যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ঠান্ডাজনিত সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া, একই জিনোম সিকোয়েন্সটি এইচআইভি ভাইরাসেও কালেভদ্রে পাওয়া যায়, যার কারণে মানুষ এইডস রোগে আক্রান্ত হয়।
ওমিক্রন নামের করোনাভাইরাসের সর্বশেষ ধরনটি আদৌ করোনাভাইরাস কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক। ওমিক্রনকে সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের একটি রূপ বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ম্যাসাচুসেটসভিত্তিক বিশ্লষণী সংস্থা ‘এনফেরেন্স’র গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব মতামত উঠে এসেছে। তবে গবেষণাটি এখনো কোনো বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়নি।
নতুন গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিমধ্যে ওমিক্রন অনেকগুলো রূপ বদল করেছে। এসব রূপের মধ্যে অন্তত একটি রূপের জিনোম সিকোয়েন্সে সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের জেনেটিক উপাদান পাওয়া গেছে।
গবেষণাটির প্রধান ভেঙ্কি সুন্দররাজন বলেন, ‘সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের জেনেটিক উপাদান যখন ওমিক্রনের জিনোমের মধ্যে মিশে যাবে, তখন ধরনটি দুর্বল হয়ে অনেক বেশি ‘মানবিক’ হয়ে উঠবে। ফলে ওমিক্রনের এ ধরনটির মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে এড়িয়ে আক্রমণ করার সামর্থ্য কমে যাবে।’
এর অর্থ হলো, ওমিক্রন সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসের মতো হওয়ার বিষয়টি সত্যি হলে, এটি করোনার অন্য ধরনের চেয়ে দ্রুত ছড়াবে। অনেক সময় সামান্য উপসর্গ বা উপসর্গ ছাড়াই এটি ছড়াতে পারে। কিন্তু গুরুতর কোনো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা কম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যও এনফেরেন্সের গবেষণাকে সমর্থন করছে। ডব্লিউএইচওর বরাতে গার্ডিয়ান জানায়, ইতিমধ্যে বিশ্বের ৩৮টি দেশে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ লাখ ছাড়িয়েছে। কিন্তু নতুন এ ধরনজনিত মৃত্যুর এখনো কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আগের এক গবেষণার সূত্র ধরে রয়টার্স জানায়, আমাদের ফুসফুস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমে বা পরিপাকতন্ত্রের কোষগুলো একই সঙ্গে করোনা এবং সাধারণ ঠান্ডাজনিত ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। এতে করে একই কোষে দুটি ভাইরাস মিশে যায়। এ প্রক্রিয়ায় ভাইরাসগুলো কপি হতে হতে সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটি রূপ তৈরি হয়, যার মধ্যে করোনা ও সাধারণ ঠান্ডা ভাইরাসের উপাদান থাকে।
আর এই নতুন জিনোম সিকোয়েন্সটি কখনো কখনো একধরনের করোনাভাইরাসের মধ্যে পাওয়া যায়, যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ঠান্ডাজনিত সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া, একই জিনোম সিকোয়েন্সটি এইচআইভি ভাইরাসেও কালেভদ্রে পাওয়া যায়, যার কারণে মানুষ এইডস রোগে আক্রান্ত হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪