পীরগাছা প্রতিনিধি
ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে খোলা জায়গায় বেচাকেনা করতেন পীরগাছার তাম্বুলপুরের ভোলানাথ হাটের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা। তিস্তা নদীর চরাঞ্চলের এই হাটের চেহারা পাল্টে দিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। হাটে নির্মাণ করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন দ্বিতল বিক্রয়কেন্দ্র।
ব্যবসায়ীরা জানান, রংপুর বিভাগে প্রথমবারের মতো তৈরি করা এ মার্কেট চরাঞ্চলের ব্যবসায়ীদের দেখিয়েছে আশার আলো। এতে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এটি একটি মাইলফলক।
স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, নদীবেষ্টিত চরাঞ্চলের অবহেলিত মানুষের সুবিধার্থে ভোলানাথ হাটে একটি বিক্রয়কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন স্থানীয় সাংসদ বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশব্যাপী গ্রামীণ বাজার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে আওতায় সরকারের অর্থায়নে ২ কোটি ৮৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ব্যয়ে দুইতলা বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন মার্কেট নির্মাণ করা হয়।
চারতলা ভিত্তি দিয়ে দ্বিতল ভবনটি মাত্র দেড় বছরে নির্মাণ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স কানন এন্টারপ্রাইজ। ভবনের ওপর তলায় রয়েছে বিভিন্ন পণ্যের ২০টি দোকান। নিচ তলায় মাছ, মাংসসহ শতাধিক সবজির দোকান বসার ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে রয়েছে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাসহ টয়লেট।
হাটের ব্যবসায়ী সাদেক হোসেন বলেন, ‘আমরা আগে ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে পলিথিন আর চটের তৈরি দোকানে নিরাপত্তাহীনতায় ব্যবসা করে আসছিলাম। এখন দৃষ্টিনন্দন মার্কেটে ব্যবসা করি। এ ধরনের মার্কেটে ব্যবসা করতে পারব কোনো দিন ভাবি নাই। আমরা বেশ খুশি।’
ভবন তদারকির দায়িত্বে থাকা উপসহকারী প্রকৌশলী মুহা. হাবিবুর রহমান জানান, রংপুর বিভাগে সর্ব প্রথম এ মার্কেট তৈরি করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ ভবনে ব্যবসায়ীরা তাঁদের সুবিধা মতো পণ্য বেচাকেনা করছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম-শহরে উন্নতি। এ লক্ষ্যে উপজেলার দুটি হাটে এ ধরনের মার্কেট গড়ে তোলা হচ্ছে। তাম্বুলপুরের ভোলানাথ হাটের মার্কেটটিতে ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবসা করছেন। আশপাশের মানুষ ও চরাঞ্চলের অবহেলিত জনগোষ্ঠীর উৎপাদিত কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে মার্কেটটি বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে। ছাওলার পাওটানাহাটে এ ধরনের আরেকটি মার্কেট নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে।’
ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে খোলা জায়গায় বেচাকেনা করতেন পীরগাছার তাম্বুলপুরের ভোলানাথ হাটের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা। তিস্তা নদীর চরাঞ্চলের এই হাটের চেহারা পাল্টে দিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। হাটে নির্মাণ করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন দ্বিতল বিক্রয়কেন্দ্র।
ব্যবসায়ীরা জানান, রংপুর বিভাগে প্রথমবারের মতো তৈরি করা এ মার্কেট চরাঞ্চলের ব্যবসায়ীদের দেখিয়েছে আশার আলো। এতে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এটি একটি মাইলফলক।
স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, নদীবেষ্টিত চরাঞ্চলের অবহেলিত মানুষের সুবিধার্থে ভোলানাথ হাটে একটি বিক্রয়কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন স্থানীয় সাংসদ বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশব্যাপী গ্রামীণ বাজার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে আওতায় সরকারের অর্থায়নে ২ কোটি ৮৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ব্যয়ে দুইতলা বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন মার্কেট নির্মাণ করা হয়।
চারতলা ভিত্তি দিয়ে দ্বিতল ভবনটি মাত্র দেড় বছরে নির্মাণ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স কানন এন্টারপ্রাইজ। ভবনের ওপর তলায় রয়েছে বিভিন্ন পণ্যের ২০টি দোকান। নিচ তলায় মাছ, মাংসসহ শতাধিক সবজির দোকান বসার ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে রয়েছে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাসহ টয়লেট।
হাটের ব্যবসায়ী সাদেক হোসেন বলেন, ‘আমরা আগে ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে পলিথিন আর চটের তৈরি দোকানে নিরাপত্তাহীনতায় ব্যবসা করে আসছিলাম। এখন দৃষ্টিনন্দন মার্কেটে ব্যবসা করি। এ ধরনের মার্কেটে ব্যবসা করতে পারব কোনো দিন ভাবি নাই। আমরা বেশ খুশি।’
ভবন তদারকির দায়িত্বে থাকা উপসহকারী প্রকৌশলী মুহা. হাবিবুর রহমান জানান, রংপুর বিভাগে সর্ব প্রথম এ মার্কেট তৈরি করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ ভবনে ব্যবসায়ীরা তাঁদের সুবিধা মতো পণ্য বেচাকেনা করছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম-শহরে উন্নতি। এ লক্ষ্যে উপজেলার দুটি হাটে এ ধরনের মার্কেট গড়ে তোলা হচ্ছে। তাম্বুলপুরের ভোলানাথ হাটের মার্কেটটিতে ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবসা করছেন। আশপাশের মানুষ ও চরাঞ্চলের অবহেলিত জনগোষ্ঠীর উৎপাদিত কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে মার্কেটটি বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে। ছাওলার পাওটানাহাটে এ ধরনের আরেকটি মার্কেট নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪