সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হাইব্রিড পেঁপে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের কৃষক মো. আবু বক্কর। উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের নাটেশ্বর গ্রামের বাসিন্দা বক্কর ২৮ শতাংশ জায়গায় করেছেন পেঁপে চাষ। ভালো ফলনের পাশাপাশি পেঁপের দামও পাচ্ছেন আশানুরূপ। তাই বক্করের দেখাদেখি পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন নাটেশ্বরের অন্য কৃষকেরাও।
কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হাইব্রিড পেঁপে সারা বছরই চাষ করা যায়। একেকটি পাকা পেঁপের ওজন হয় এক থেকে দেড় কেজি। প্রতি বিঘা জমিতে এ পেঁপের ফলন হয় ৫ থেকে ৭ টন। পানিনিষ্কাশন ও সেচের সুবিধা আছে—এমন দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে এ জাতের পেঁপে চাষ করা যায়। পাকা পেঁপের শাঁস হলুদ রঙের।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা যায়, বক্করের পেঁপে বাগানের প্রতিটি গাছে ৩০-৪০টির মতো পেঁপে ধরেছে। পাকা থেকে ছোট-বড় সব ধরনের পেঁপে আছে তাঁর বাগানে। বাগানের সব পেঁপে পাকিয়ে বিক্রি করেন বক্কর।
কৃষক আবু বক্কর বলেন, ‘পেঁপে চাষ করে প্রথম বছরই এত ভালো ফলন হবে, তা আশা করিনি। পরের বছর নাটেশ্বর ব্লকের কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে আরও গাছ রোপণ করি। এখন আমার বাগানে প্রায় দুই বছরের পুরোনো পেঁপেগাছ রয়েছে।’
বক্কর বলেন, ‘গাছগুলোয় পেঁপের ফলন দেখে আমি খুব খুশি। দামও ভালো পাচ্ছি। অন্য কৃষকেরাও পেঁপে চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। ভালোভাবে চাষ করতে পারলে পেঁপে একটি লাভজনক ফসল। সঠিক নিয়মে চাষ করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হবেন।’
নাটেশ্বর ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মমতাজ মহল বলেন, ‘আমাদের পরামর্শেই আবু বক্কর এই পেঁপেগাছ রোপণ করেন। এতে তিনি প্রথম বছর কম লাভবান হলেও এখন অনেক লাভবান হচ্ছেন। তিনি পেঁপেগুলো কাঁচা বিক্রি না করে পাকিয়ে বিক্রি করছেন। এতে তিনি বেশি লাভবান হচ্ছেন।’
মমতাজ মহল বলেন, আবু বক্করের মতো অনেক কৃষকেরাও এখন কাঁচা পেঁপে বিক্রি না করে পাকিয়ে বিক্রি করছেন। তাঁকে দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন।
হাইব্রিড পেঁপে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের কৃষক মো. আবু বক্কর। উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের নাটেশ্বর গ্রামের বাসিন্দা বক্কর ২৮ শতাংশ জায়গায় করেছেন পেঁপে চাষ। ভালো ফলনের পাশাপাশি পেঁপের দামও পাচ্ছেন আশানুরূপ। তাই বক্করের দেখাদেখি পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন নাটেশ্বরের অন্য কৃষকেরাও।
কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হাইব্রিড পেঁপে সারা বছরই চাষ করা যায়। একেকটি পাকা পেঁপের ওজন হয় এক থেকে দেড় কেজি। প্রতি বিঘা জমিতে এ পেঁপের ফলন হয় ৫ থেকে ৭ টন। পানিনিষ্কাশন ও সেচের সুবিধা আছে—এমন দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে এ জাতের পেঁপে চাষ করা যায়। পাকা পেঁপের শাঁস হলুদ রঙের।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা যায়, বক্করের পেঁপে বাগানের প্রতিটি গাছে ৩০-৪০টির মতো পেঁপে ধরেছে। পাকা থেকে ছোট-বড় সব ধরনের পেঁপে আছে তাঁর বাগানে। বাগানের সব পেঁপে পাকিয়ে বিক্রি করেন বক্কর।
কৃষক আবু বক্কর বলেন, ‘পেঁপে চাষ করে প্রথম বছরই এত ভালো ফলন হবে, তা আশা করিনি। পরের বছর নাটেশ্বর ব্লকের কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে আরও গাছ রোপণ করি। এখন আমার বাগানে প্রায় দুই বছরের পুরোনো পেঁপেগাছ রয়েছে।’
বক্কর বলেন, ‘গাছগুলোয় পেঁপের ফলন দেখে আমি খুব খুশি। দামও ভালো পাচ্ছি। অন্য কৃষকেরাও পেঁপে চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। ভালোভাবে চাষ করতে পারলে পেঁপে একটি লাভজনক ফসল। সঠিক নিয়মে চাষ করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হবেন।’
নাটেশ্বর ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মমতাজ মহল বলেন, ‘আমাদের পরামর্শেই আবু বক্কর এই পেঁপেগাছ রোপণ করেন। এতে তিনি প্রথম বছর কম লাভবান হলেও এখন অনেক লাভবান হচ্ছেন। তিনি পেঁপেগুলো কাঁচা বিক্রি না করে পাকিয়ে বিক্রি করছেন। এতে তিনি বেশি লাভবান হচ্ছেন।’
মমতাজ মহল বলেন, আবু বক্করের মতো অনেক কৃষকেরাও এখন কাঁচা পেঁপে বিক্রি না করে পাকিয়ে বিক্রি করছেন। তাঁকে দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫