কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা নগরীতে নির্মিত শহীদ মিনার ‘ভাষা চত্বর’ আজ সোমবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে উদ্বোধন করা হবে। নগর শিশু উদ্যানের প্রবেশপথে এ ভাষা চত্বর নির্মাণ করা হয়। এতে পাঁচজন ভাষাশহীদ ও জেলার ৩৪ জন ভাষাসৈনিকের নাম রয়েছে।
আজ নগরীর নগর উদ্যান মোড়ে এটি উদ্বোধন করবেন কুমিল্লা সদর আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ও কুমিল্লা সিটি মেয়র মনিরুল হক সাক্কু।
১৮ ফুটের শহীদ মিনারটিতে রয়েছে ভাষা আন্দোলনের বর্ণমালা প্ল্যাকার্ড, দুটি ভাষা আন্দোলনের ব্যানার, রক্তিম সূর্য, চারপাশে থাকবে ভাষাশহীদ ও কুমিল্লার ভাষাসৈনিকদের নাম। ভাষাসৈনিকদের নামের পাশে থাকবে পানির ফোয়ারা ও নান্দনিক আলোকসজ্জা।
ভাষা চত্বরের নির্মাতা শিল্পী মোহাম্মদ শাহীন বলেন, কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামকে ছাড়া বাংলা ভাষার ইতিহাস অসম্পূর্ণ। এ ছাড়া কুমিল্লায় অনেক ভাষাসৈনিকের বাড়ি। তাঁদের কাজের প্রতি সম্মান জানিয়ে নগর শিশু উদ্যানের প্রবেশপথে তৈরি হচ্ছে ভাষা চত্বর। এতে নতুন প্রজন্ম ভাষার ইতিহাস সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানতে পারবে। এ সময় শহীদের সম্মানে ভাষা চত্বরের কাজে তিনি কোনো টাকা নেবেন না বলে জানান। এ ছাড়া নির্মাণকাজের যা খরচ, তা কুমিল্লার মেয়র ব্যক্তিগতভাবে বহন করছেন।
ভাষা আন্দোলনভিত্তিক সংগঠন তিন নদী পরিষদের সভাপতি আবুল হাসানাত বাবুল বলেন, এটি একটি ভালো উদ্যোগ। কুমিল্লায় হয়তো আর ভাষাচত্বর নেই। সব বয়সের মানুষ যখন কাজটি চলার পথে দেখবে, তাদের বাংলা ভাষার কথা মনে পড়বে। শহীদদের ত্যাগের কথা মনে পড়বে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ভাষা আন্দোলনসহ সব আন্দোলন-সংগ্রামে কুমিল্লা সব সময় অগ্রগামী ছিল। ভাষা আন্দোলনেও কুমিল্লার মানুষ সংগঠিত হয়। ভাষা আন্দোলনে কুমিল্লা একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামসহ অনেকের অবদান অবিস্মরণীয়। তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখতে এ প্রয়াস। নিজস্ব অর্থায়নে নগরীর সৌন্দর্যবর্ধন, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, শিল্প-সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করতে সব সময় চেষ্টা করি।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের গণপরিষদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব করেন কুমিল্লা নগরীর ঝাউতলার বাসিন্দা শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। তিনি কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। নগরীর উজিরদিঘীর পাড়ের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রূপকার। মৃত্যুর তিন বছর পর ২০১৬ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়।
কুমিল্লা নগরীতে নির্মিত শহীদ মিনার ‘ভাষা চত্বর’ আজ সোমবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে উদ্বোধন করা হবে। নগর শিশু উদ্যানের প্রবেশপথে এ ভাষা চত্বর নির্মাণ করা হয়। এতে পাঁচজন ভাষাশহীদ ও জেলার ৩৪ জন ভাষাসৈনিকের নাম রয়েছে।
আজ নগরীর নগর উদ্যান মোড়ে এটি উদ্বোধন করবেন কুমিল্লা সদর আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ও কুমিল্লা সিটি মেয়র মনিরুল হক সাক্কু।
১৮ ফুটের শহীদ মিনারটিতে রয়েছে ভাষা আন্দোলনের বর্ণমালা প্ল্যাকার্ড, দুটি ভাষা আন্দোলনের ব্যানার, রক্তিম সূর্য, চারপাশে থাকবে ভাষাশহীদ ও কুমিল্লার ভাষাসৈনিকদের নাম। ভাষাসৈনিকদের নামের পাশে থাকবে পানির ফোয়ারা ও নান্দনিক আলোকসজ্জা।
ভাষা চত্বরের নির্মাতা শিল্পী মোহাম্মদ শাহীন বলেন, কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামকে ছাড়া বাংলা ভাষার ইতিহাস অসম্পূর্ণ। এ ছাড়া কুমিল্লায় অনেক ভাষাসৈনিকের বাড়ি। তাঁদের কাজের প্রতি সম্মান জানিয়ে নগর শিশু উদ্যানের প্রবেশপথে তৈরি হচ্ছে ভাষা চত্বর। এতে নতুন প্রজন্ম ভাষার ইতিহাস সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানতে পারবে। এ সময় শহীদের সম্মানে ভাষা চত্বরের কাজে তিনি কোনো টাকা নেবেন না বলে জানান। এ ছাড়া নির্মাণকাজের যা খরচ, তা কুমিল্লার মেয়র ব্যক্তিগতভাবে বহন করছেন।
ভাষা আন্দোলনভিত্তিক সংগঠন তিন নদী পরিষদের সভাপতি আবুল হাসানাত বাবুল বলেন, এটি একটি ভালো উদ্যোগ। কুমিল্লায় হয়তো আর ভাষাচত্বর নেই। সব বয়সের মানুষ যখন কাজটি চলার পথে দেখবে, তাদের বাংলা ভাষার কথা মনে পড়বে। শহীদদের ত্যাগের কথা মনে পড়বে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ভাষা আন্দোলনসহ সব আন্দোলন-সংগ্রামে কুমিল্লা সব সময় অগ্রগামী ছিল। ভাষা আন্দোলনেও কুমিল্লার মানুষ সংগঠিত হয়। ভাষা আন্দোলনে কুমিল্লা একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামসহ অনেকের অবদান অবিস্মরণীয়। তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখতে এ প্রয়াস। নিজস্ব অর্থায়নে নগরীর সৌন্দর্যবর্ধন, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, শিল্প-সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করতে সব সময় চেষ্টা করি।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের গণপরিষদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব করেন কুমিল্লা নগরীর ঝাউতলার বাসিন্দা শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। তিনি কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। নগরীর উজিরদিঘীর পাড়ের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রূপকার। মৃত্যুর তিন বছর পর ২০১৬ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪