হোসাইন ময়নুল, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০১৯ সালের শুরুতেই ডিজিটাল হাজিরা (ফিঙ্গার রিকগনাইজেশন) মেশিন স্থাপন করা হয়। কিন্তু যথাযথ পরিকল্পনা ও সঠিক সিদ্ধান্তের অভাবে বেশির ভাগ মেশিনই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এতে গচ্চায় যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দকৃত স্লিপ ফান্ডের ২৯ লাখ ১৯ হাজার টাকা। এ ছাড়া মেশিন ক্রয়েও অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উল্লাপাড়া উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নে মোট ২৭৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এ সব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঠিক সময়ে প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়ার বিষয়টি নজরদারির জন্য ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মেশিন কেনার সময় মোটা অঙ্কের টাকার অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, মৌখিক আদেশের মাধ্যমে তৎকালীন সময়ের বাজার মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণ দামে কেনা হয়েছে এ সব মেশিন। পরে বিদ্যালয়ে স্থাপন করা হলেও সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে কদিন পরেই মেশিনগুলো বিকল হয়ে যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিছু প্রতিষ্ঠানে কোনো দিনই ব্যবহার হয়নি ডিজিটাল হাজিরা মেশিন। কেউবা আবার বাসায় নিয়ে পরিবারের শিশুদের খেলনা হিসেবে ব্যবহার করছেন।
উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও মাহমুদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন জানান, ২০১৯ সালের প্রথমদিকে এই ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়। এ জন্য স্কুলের উন্নয়নের জন্য সরকারিভাবে আসা স্লিপ প্রকল্পের বরাদ্দ থেকে ১০ হাজার ৫০০ টাকা শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হয়েছিল।
উল্লাপাড়া পৌরশহরের আইটি ব্যবসায়ী সঞ্জয় কুমার কুন্ডু জানান, ২০১৯ সালের দিকে সিনটেক ব্যান্ডের ডিজিটাল হাজিরা মেশিনের বাজার মূল্য ছিল ২ হাজার ৯০০ টাকা। যার বর্তমান বাজার মূল্য এক হাজার ৮০০ টাকা।
উপজেলার পারসোনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কবির উদ্দিন বলেন, প্রথম দিকে ডিজিটাল হাজিরা মেশিনের ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে এর আর কোনো কার্যক্রম নেই। স্থানীয় শিক্ষা কমিটির সিদ্ধান্তে এই মেশিন স্থাপন করা হয়। বিষয়টি নিয়ে এখন আর কর্তৃপক্ষের কোনো তদারকি নেই।
উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলায় ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করার সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। এ বিষয়ে সঠিক জানা নেই। তবে অনেক প্রতিষ্ঠানের হাজিরা মেশিনে সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০১৯ সালের শুরুতেই ডিজিটাল হাজিরা (ফিঙ্গার রিকগনাইজেশন) মেশিন স্থাপন করা হয়। কিন্তু যথাযথ পরিকল্পনা ও সঠিক সিদ্ধান্তের অভাবে বেশির ভাগ মেশিনই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এতে গচ্চায় যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দকৃত স্লিপ ফান্ডের ২৯ লাখ ১৯ হাজার টাকা। এ ছাড়া মেশিন ক্রয়েও অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উল্লাপাড়া উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নে মোট ২৭৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এ সব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঠিক সময়ে প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়ার বিষয়টি নজরদারির জন্য ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মেশিন কেনার সময় মোটা অঙ্কের টাকার অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, মৌখিক আদেশের মাধ্যমে তৎকালীন সময়ের বাজার মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণ দামে কেনা হয়েছে এ সব মেশিন। পরে বিদ্যালয়ে স্থাপন করা হলেও সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে কদিন পরেই মেশিনগুলো বিকল হয়ে যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিছু প্রতিষ্ঠানে কোনো দিনই ব্যবহার হয়নি ডিজিটাল হাজিরা মেশিন। কেউবা আবার বাসায় নিয়ে পরিবারের শিশুদের খেলনা হিসেবে ব্যবহার করছেন।
উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও মাহমুদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন জানান, ২০১৯ সালের প্রথমদিকে এই ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়। এ জন্য স্কুলের উন্নয়নের জন্য সরকারিভাবে আসা স্লিপ প্রকল্পের বরাদ্দ থেকে ১০ হাজার ৫০০ টাকা শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হয়েছিল।
উল্লাপাড়া পৌরশহরের আইটি ব্যবসায়ী সঞ্জয় কুমার কুন্ডু জানান, ২০১৯ সালের দিকে সিনটেক ব্যান্ডের ডিজিটাল হাজিরা মেশিনের বাজার মূল্য ছিল ২ হাজার ৯০০ টাকা। যার বর্তমান বাজার মূল্য এক হাজার ৮০০ টাকা।
উপজেলার পারসোনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কবির উদ্দিন বলেন, প্রথম দিকে ডিজিটাল হাজিরা মেশিনের ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে এর আর কোনো কার্যক্রম নেই। স্থানীয় শিক্ষা কমিটির সিদ্ধান্তে এই মেশিন স্থাপন করা হয়। বিষয়টি নিয়ে এখন আর কর্তৃপক্ষের কোনো তদারকি নেই।
উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলায় ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করার সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। এ বিষয়ে সঠিক জানা নেই। তবে অনেক প্রতিষ্ঠানের হাজিরা মেশিনে সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪