নাজমুস সাকিব সোহান, মিরপুর
স্কুলের দেয়াল দেখলে মনে হবে এটি কোনো রিকশার গ্যারেজ। প্রবেশপথে ঢোকার সময় চোখে পড়বে ময়লার ভাগাড়। উৎকট গন্ধে নাক না চেপে চলা যায় না এখান দিয়ে। দেয়ালসংলগ্ন ফুটপাতের জায়গা কমে যাওয়ায় চলাফেরায় অসুবিধা হয় শিক্ষার্থীদের। যদিও ভেতরে সুন্দর পরিবেশেই চলছে পাঠদান। আর বাইরের পরিবেশ নিয়ে সিটি করপোরেশনকেই দুষলেন মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
স্কুলসূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক বিদ্যালয় হলেও এখানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। স্কুলটিতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। নিম্ন আয়ের মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুন্দর পরিবেশ দেওয়ার কারণে একসময় সুনাম ছিল স্কুলটির। কিন্তু করোনায় দীর্ঘদিন স্কুলটি বন্ধ থাকার সুযোগে ময়লার ভাগাড় ও রিকশার গ্যারেজ হয়েছে এখানে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, স্কুলটির পাশেই ফকিরবাড়ি কাঁচাবাজার। বাজারের সব ময়লা স্কুলের সামনেই এনে ফেলেন দোকানিরা। ফুটপাতে গড়ে ওঠা রিকশার গ্যারেজে অনেকে মল-মূত্র ত্যাগ করেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী অনামিকা বলে, ‘ময়লার দুর্গন্ধ পার হয়েই স্কুলে প্রবেশ করতে হয়। দুর্গন্ধের কারণে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে বসে কিছু খাওয়া যায় না। ফুটপাতে থাকা রিকশা-ভ্যানের চিপায় মানুষ বাথরুমের কাজ করে। আমরা এই অবস্থার প্রতিকার চাই।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়টির শিক্ষক রেবেকা রানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাইরের নোংরা পরিবেশ দেখলে কেউই বুঝবে না এখানে পড়াশোনা করানো হয়। কিছুদিন পরপর অভিযান চালানো হয়। তখন সব উচ্ছেদ হয়। আবার চলে আসে দখলদারেরা।’
প্রধান শিক্ষক জিনাত মহল বেলি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্যারেজ আর ময়লার ভাগাড় ছাড়াও রাস্তার অপর পাশে চলছে মেট্রোরেলের কাজ। যার কারণে রাস্তা সরু হয়ে গেছে। এখান দিয়ে পার হওয়াই ঝুঁকিপূর্ণ। কাউন্সিলরের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন বাজারের ময়লা ফেলার জন্য একটি জায়গা করে দেবেন। সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে ময়লা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অথচ বাস্তবে ময়লা সরেনি।’
৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ময়লার গাড়ির সঙ্গে একজন হেলপার ছিল। তখন সেই হেলপারসহ ময়লা পরিষ্কার করা হতো। সম্প্রতি দক্ষিণ সিটির গাড়ির দ্বারা দুর্ঘটনা হওয়ায় চালক ছাড়া আর কেউ থাকে না। এখন আসলে আগের মতো ময়লা পরিষ্কার করা হয় না। আমরা গ্যারেজ সরিয়ে মেইন রোডে নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে দৃষ্টিকটু লাগায় ফের এখানে আনা হয়। আশা করি, সবার সঙ্গে আলোচনা করে এটার একটা সমাধান করা যাবে।’
স্কুলের দেয়াল দেখলে মনে হবে এটি কোনো রিকশার গ্যারেজ। প্রবেশপথে ঢোকার সময় চোখে পড়বে ময়লার ভাগাড়। উৎকট গন্ধে নাক না চেপে চলা যায় না এখান দিয়ে। দেয়ালসংলগ্ন ফুটপাতের জায়গা কমে যাওয়ায় চলাফেরায় অসুবিধা হয় শিক্ষার্থীদের। যদিও ভেতরে সুন্দর পরিবেশেই চলছে পাঠদান। আর বাইরের পরিবেশ নিয়ে সিটি করপোরেশনকেই দুষলেন মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
স্কুলসূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক বিদ্যালয় হলেও এখানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। স্কুলটিতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। নিম্ন আয়ের মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুন্দর পরিবেশ দেওয়ার কারণে একসময় সুনাম ছিল স্কুলটির। কিন্তু করোনায় দীর্ঘদিন স্কুলটি বন্ধ থাকার সুযোগে ময়লার ভাগাড় ও রিকশার গ্যারেজ হয়েছে এখানে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, স্কুলটির পাশেই ফকিরবাড়ি কাঁচাবাজার। বাজারের সব ময়লা স্কুলের সামনেই এনে ফেলেন দোকানিরা। ফুটপাতে গড়ে ওঠা রিকশার গ্যারেজে অনেকে মল-মূত্র ত্যাগ করেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী অনামিকা বলে, ‘ময়লার দুর্গন্ধ পার হয়েই স্কুলে প্রবেশ করতে হয়। দুর্গন্ধের কারণে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে বসে কিছু খাওয়া যায় না। ফুটপাতে থাকা রিকশা-ভ্যানের চিপায় মানুষ বাথরুমের কাজ করে। আমরা এই অবস্থার প্রতিকার চাই।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়টির শিক্ষক রেবেকা রানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাইরের নোংরা পরিবেশ দেখলে কেউই বুঝবে না এখানে পড়াশোনা করানো হয়। কিছুদিন পরপর অভিযান চালানো হয়। তখন সব উচ্ছেদ হয়। আবার চলে আসে দখলদারেরা।’
প্রধান শিক্ষক জিনাত মহল বেলি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্যারেজ আর ময়লার ভাগাড় ছাড়াও রাস্তার অপর পাশে চলছে মেট্রোরেলের কাজ। যার কারণে রাস্তা সরু হয়ে গেছে। এখান দিয়ে পার হওয়াই ঝুঁকিপূর্ণ। কাউন্সিলরের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন বাজারের ময়লা ফেলার জন্য একটি জায়গা করে দেবেন। সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে ময়লা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অথচ বাস্তবে ময়লা সরেনি।’
৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ময়লার গাড়ির সঙ্গে একজন হেলপার ছিল। তখন সেই হেলপারসহ ময়লা পরিষ্কার করা হতো। সম্প্রতি দক্ষিণ সিটির গাড়ির দ্বারা দুর্ঘটনা হওয়ায় চালক ছাড়া আর কেউ থাকে না। এখন আসলে আগের মতো ময়লা পরিষ্কার করা হয় না। আমরা গ্যারেজ সরিয়ে মেইন রোডে নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে দৃষ্টিকটু লাগায় ফের এখানে আনা হয়। আশা করি, সবার সঙ্গে আলোচনা করে এটার একটা সমাধান করা যাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪