আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া
রংপুর-বড়াইবাড়ি সড়কের পাশের মরা ও পুরোনো গাছের কারণে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সামান্য বাতাসে গাছের ডালপালা ভেঙে যাচ্ছে। মাঝেমধ্যে পুরো গাছই রাস্তার ওপর উপড়ে পড়ছে। এতে সড়কের পাশের বাসিন্দা ও পথচারীরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, কিছু অসাধু ব্যক্তি রাস্তার পাশের গাছের ডালপালা কেটে নেন। এতে করে গাছগুলো ধীরে ধীরে মরে যায়। সেই সঙ্গে গাছগুলো গোড়ার দিকে আংশিক কেটে রেখা দেওয়া হয়। একসময় সুযোগ বুঝে মরা গাছগুলো উপড়ে নেওয়া হয়। এসব গাছ দ্রুত অপসারণ করার দাবি জানিয়েছেন পথচারীরা।
গঙ্গাচড়ার বড়বিল ইউনিয়নের আজিজার রহমান বলেন, ‘এটি খুবই ব্যস্ত একটি সড়ক। মরা গাছের কারণে আতঙ্কের মধ্য দিয়ে এই সড়কে যাতায়াত করতে হয়। সামান্য বাতাসে ডালপালা ভেঙে পড়ে। কিছুদিন আগে বাজারে যাওয়ার পথে মরা ডাল ভেঙে আমার বাইসাইকেলের হ্যান্ডেলে পড়ে। হ্যান্ডেলটি ভেঙে যায়। ওই দিন আমি বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে যাই। সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন দ্রুত এই গাছগুলো কেটে নেয়। না হলে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
কিছুদিন আগে রাস্তার পাশের একটি গাছ উপড়ে কোলকোন্দ ইউনিয়নের আলকাছ মিয়ার ধানখেতে পড়ে। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির বেশ কিছু গাছ অনেক দিন থেকে মরে আছে। এখন এসব গাছ ও ডালপালা যখন-তখন ভেঙে সড়কের ওপর পড়ছে। রাস্তার ধারে মরা প্রায় ১০০ গাছ রয়েছে। এসব গাছ দ্রুত কেটে নেওয়া উচিত।
গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা রকি প্রামাণিক জানান, কয়েক দিন আগে রাতের বেলা সামান্য ঝড়ে একটি গাছ উপড়ে তাঁর ঘরের ওপরে পড়ে। সেই দিন পরিবারের সদস্যরা কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে যান। ওই গাছ উপড়ে পড়ে ঘরের দেড় লাখ টাকার জিনিসপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন এসে গাছটি সরিয়ে নেন।
এ বিষয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এসব গাছ দ্রুত অপসারণ করে সেই জায়গায় ফলদ ও বনজ গাছের চারা লাগানো যেতে পারে। মারা গাছগুলোর কারণে প্রতিনিয়ত নানা দুর্ঘটনা ঘটছে। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন গাছগুলো দ্রুত অপসারণের ব্যবস্থা নেয়।’
যোগাযোগ করা হলে রংপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুব আলম জানান, দ্রুতই মরা গাছগুলো কেটে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
রংপুর-বড়াইবাড়ি সড়কের পাশের মরা ও পুরোনো গাছের কারণে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সামান্য বাতাসে গাছের ডালপালা ভেঙে যাচ্ছে। মাঝেমধ্যে পুরো গাছই রাস্তার ওপর উপড়ে পড়ছে। এতে সড়কের পাশের বাসিন্দা ও পথচারীরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, কিছু অসাধু ব্যক্তি রাস্তার পাশের গাছের ডালপালা কেটে নেন। এতে করে গাছগুলো ধীরে ধীরে মরে যায়। সেই সঙ্গে গাছগুলো গোড়ার দিকে আংশিক কেটে রেখা দেওয়া হয়। একসময় সুযোগ বুঝে মরা গাছগুলো উপড়ে নেওয়া হয়। এসব গাছ দ্রুত অপসারণ করার দাবি জানিয়েছেন পথচারীরা।
গঙ্গাচড়ার বড়বিল ইউনিয়নের আজিজার রহমান বলেন, ‘এটি খুবই ব্যস্ত একটি সড়ক। মরা গাছের কারণে আতঙ্কের মধ্য দিয়ে এই সড়কে যাতায়াত করতে হয়। সামান্য বাতাসে ডালপালা ভেঙে পড়ে। কিছুদিন আগে বাজারে যাওয়ার পথে মরা ডাল ভেঙে আমার বাইসাইকেলের হ্যান্ডেলে পড়ে। হ্যান্ডেলটি ভেঙে যায়। ওই দিন আমি বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে যাই। সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন দ্রুত এই গাছগুলো কেটে নেয়। না হলে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
কিছুদিন আগে রাস্তার পাশের একটি গাছ উপড়ে কোলকোন্দ ইউনিয়নের আলকাছ মিয়ার ধানখেতে পড়ে। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির বেশ কিছু গাছ অনেক দিন থেকে মরে আছে। এখন এসব গাছ ও ডালপালা যখন-তখন ভেঙে সড়কের ওপর পড়ছে। রাস্তার ধারে মরা প্রায় ১০০ গাছ রয়েছে। এসব গাছ দ্রুত কেটে নেওয়া উচিত।
গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা রকি প্রামাণিক জানান, কয়েক দিন আগে রাতের বেলা সামান্য ঝড়ে একটি গাছ উপড়ে তাঁর ঘরের ওপরে পড়ে। সেই দিন পরিবারের সদস্যরা কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে যান। ওই গাছ উপড়ে পড়ে ঘরের দেড় লাখ টাকার জিনিসপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন এসে গাছটি সরিয়ে নেন।
এ বিষয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এসব গাছ দ্রুত অপসারণ করে সেই জায়গায় ফলদ ও বনজ গাছের চারা লাগানো যেতে পারে। মারা গাছগুলোর কারণে প্রতিনিয়ত নানা দুর্ঘটনা ঘটছে। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন গাছগুলো দ্রুত অপসারণের ব্যবস্থা নেয়।’
যোগাযোগ করা হলে রংপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুব আলম জানান, দ্রুতই মরা গাছগুলো কেটে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪