কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ৬৭টি অভিযানে ২৩৮ প্রতিষ্ঠানকে ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত বছরের জুন থেকে চলতি বছরের গতকাল বুধবার পর্যন্ত এ জরিমানা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কুমিল্লা কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া ভোক্তাদের আবেদন করা ৮৫ অভিযোগের মধ্যে ৮৩টি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বুধবার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে আদর্শ সদর উপজেলার কালির বাজার এলাকায় তদারকি অভিযান পরিচালনা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় দুই প্রতিষ্ঠানকে ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম ইসলাম এ তদারকি অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে মেসার্স নিউ বাংলা রেস্তোরাঁকে চার হাজার টাকা ও মেসার্স জিহাদ ব্রেড এন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় তিন কোটা রং ও ১০ কেজি পোড়া তেল জব্দ করা হয়। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে স্বাস্থ্য পরিদর্শক একে আজাদ ও জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করেন।
অভিযানে ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ, দৃশ্যমান স্থানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। যাতে কেউ অযাচিতভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি না করতে পারে এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের সচেতন করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে কুমিল্লায় এ প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৬৫৪টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এতে এক হাজার ৯৩২টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি ১২ লাখ আট হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভোক্তাদের ৯১৯টি অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৪০ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করে ৯১৭টি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
কুমিল্লার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের লোকবলের সংকট। জেলা কার্যালয়ে দুজন মাত্র লোক দিয়ে পুরো জেলায় সঠিকভাবে তদারকি করা যায় না। তা ছাড়া একটি অভিযান পরিচালনা করতে হলে, বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে তাদের সহযোগিতা নিয়ে করতে হয়। ফলে বিভিন্ন অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক আরও লোকবল থাকলে আমরা মাঠে আরও বেশি কাজ করতে পারব। সীমাবদ্ধতার পরও আমরা কোটি টাকার ওপর জরিমানা করেছি। ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় আমরা সব সময় কাজ করে যাব।’
কুমিল্লায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ৬৭টি অভিযানে ২৩৮ প্রতিষ্ঠানকে ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত বছরের জুন থেকে চলতি বছরের গতকাল বুধবার পর্যন্ত এ জরিমানা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কুমিল্লা কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া ভোক্তাদের আবেদন করা ৮৫ অভিযোগের মধ্যে ৮৩টি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বুধবার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে আদর্শ সদর উপজেলার কালির বাজার এলাকায় তদারকি অভিযান পরিচালনা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় দুই প্রতিষ্ঠানকে ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম ইসলাম এ তদারকি অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে মেসার্স নিউ বাংলা রেস্তোরাঁকে চার হাজার টাকা ও মেসার্স জিহাদ ব্রেড এন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় তিন কোটা রং ও ১০ কেজি পোড়া তেল জব্দ করা হয়। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে স্বাস্থ্য পরিদর্শক একে আজাদ ও জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করেন।
অভিযানে ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ, দৃশ্যমান স্থানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। যাতে কেউ অযাচিতভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি না করতে পারে এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের সচেতন করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে কুমিল্লায় এ প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৬৫৪টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এতে এক হাজার ৯৩২টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি ১২ লাখ আট হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভোক্তাদের ৯১৯টি অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৪০ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করে ৯১৭টি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
কুমিল্লার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের লোকবলের সংকট। জেলা কার্যালয়ে দুজন মাত্র লোক দিয়ে পুরো জেলায় সঠিকভাবে তদারকি করা যায় না। তা ছাড়া একটি অভিযান পরিচালনা করতে হলে, বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে তাদের সহযোগিতা নিয়ে করতে হয়। ফলে বিভিন্ন অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক আরও লোকবল থাকলে আমরা মাঠে আরও বেশি কাজ করতে পারব। সীমাবদ্ধতার পরও আমরা কোটি টাকার ওপর জরিমানা করেছি। ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় আমরা সব সময় কাজ করে যাব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪