জিয়াউল হক, যশোর
বোরোর মতো আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েও চিন্তিত যশোর খাদ্য বিভাগ। খোলা বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি হওয়ায় এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যশোর খাদ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য গুদামের জন্য চলতি মৌসুমে জেলায় ৮ হাজার ১৫৫ টন আমন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমনের মৌসুমে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৯১ টন। কিন্তু সেবার মাত্র ৪৪ টন ৮০০ কেজি ধান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় খাদ্য বিভাগ।
এদিকে গত ৭ নভেম্বর থেকে সারা দেশে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে সরকার। যা চলবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কিন্তু এই অভিযান শুরুর ১৫ দিন অতিবাহিত হলেও কোনো ধান সংগ্রহ শুরুই করতে পারেনি জেলা খাদ্য বিভাগ। তাঁরা ফেব্রুয়ারির মধ্যে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আশাবাদী হলেও ধান নিয়ে শঙ্কায় আছেন।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ৬৮ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। সে অনুযায়ী জেলায় এবার ১ কোটি ৮ হাজার টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ইতিমধ্যে আমনের প্রায় ৩৬ ভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। আগামী এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হবে।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের প্রধান সহকারী উজ্জল কুমার দাস বলেন, ‘আবাদ এবং উৎপাদনের ভিত্তিতে জেলায় এবার ৮ হাজার ১৫৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমনের মৌসুমে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৯১ টন। কিন্তু সেবার মাত্র ৪৪ টন ৮০০ কেজি ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল।’
প্রধান সহকারী উজ্জল কুমার দাস আরও বলেন, ‘চলতি মৌসুমে যশোরে ১১ হাজার ২৪৪ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু গতবার ২ হাজার ৪৫৬ টন বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৩ হাজার ৭০০ টন। তবে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল মাত্র ৫ হাজার ৩৩৭ টন ৩৯০ কেজি।’
সেই হিসেবে গত মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার ৫ হাজার ১৪৬ টন ২ কেজি আমান ধান সংগ্রহ করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। একই ভাবে লক্ষ্যমাত্রার ৮ হাজার ৩৬২ টন ৬১ কেজি চাল সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয় জেলা খাদ্য বিভাগ।
খাদ্য দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোর সদরে ১ হাজার ৭০৮, বাঘারপাড়ায় ১ হাজার ৬১, অভয়নগরে ৪৫৩, মনিরামপুরে ১৪ শ ৪৫, কেশবপুরে ৫৬৯, ঝিকরগাছায় ৭৯৯, শার্শায় ১১ শ ৮০ ও চৌগাছায় ৭৯৩ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যশোর সদরে ২ হাজার ৭২৬, বাঘারপাড়ায় ৪১৭, অভয়নগরে ৩ হাজার ৩৭, মনিরামপুরে ৪৮২, কেশবপুরে ৪৭৭, ঝিকরগাছায় ৭০১, শার্শায় ২ হাজার ৬১১ এবং চৌগাছায় ৭৯৩ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যশোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে খোলা বাজারে ধান-চালের দাম বেশি পাচ্ছেন কৃষক ও মিল মালিকেরা। যে কারণে তাঁরা খাদ্য বিভাগের কাছে ধান–চাল বিক্রিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তবুও আমরা সমন্বয় করে ধান-চাল সংগ্রহ করেছি।’
খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান আরও বলেন, ‘গত ৭ নভেম্বর সারা দেশে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। যা শেষ হবে ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। চলতি মৌসুমে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান এবং ৪০ টাকা দরে চাল সংগ্রহের নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।’
খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘সবেমাত্র ধান ওঠা শুরু হয়েছে। যেহেতু এখনো বাজারে পর্যাপ্ত ধান ওঠেনি, এ জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। কিছুদিনের মধ্যে জেলায় এ অভিযান শুরু করা হবে। সেই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য অভিযানের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে।’
এদিকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সরকার ধানের দাম কেজি প্রতি ২৭ এবং চালের দাম ৪০ টাকা বেঁধে দিলেও খোলা বাজারে তা ৩ থেকে অন্তত ৮ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষক নাজমুল হোসেন বলেন, ‘সরকারি দরের চয়ে বাজারে চালের দাম ৩-৪ টাকা বেশি। আবার আমাদের মণে ৪০ কেজির পরিবর্তে দিতে হচ্ছে ৪১ বা ৪২ কেজি। এতে কৃষকের সব দিক থেকেই লোকসান। ফলে কেউ এখন সরকারের কাছে ধান–চাল বিক্রি করতে চাচ্ছেন না। অন্তত মণে ৪০ কেজি ধরলেও অনেক কৃষকই সরকারকে ধান দিত।’
একই অভিযোগ তোলেন মিল মালিক ইমরান হোসেন। তিনি বলেন, ‘মণে ২ কেজি তো বেশি দিতেই হয়, সঙ্গে চাল নিয়ে নানা খুঁত ধরা হয়। এতে ঝামেলা এড়াতে অনেক চালকল মালিক সরকারকে চাল দিতে চান না।’
আলাপকালে খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘কৃষক কিংবা মিল মালিকেরা হয়রানির শিকার হলে এবং অভিযোগ এলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বোরোর মতো আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েও চিন্তিত যশোর খাদ্য বিভাগ। খোলা বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি হওয়ায় এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যশোর খাদ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য গুদামের জন্য চলতি মৌসুমে জেলায় ৮ হাজার ১৫৫ টন আমন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমনের মৌসুমে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৯১ টন। কিন্তু সেবার মাত্র ৪৪ টন ৮০০ কেজি ধান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় খাদ্য বিভাগ।
এদিকে গত ৭ নভেম্বর থেকে সারা দেশে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে সরকার। যা চলবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কিন্তু এই অভিযান শুরুর ১৫ দিন অতিবাহিত হলেও কোনো ধান সংগ্রহ শুরুই করতে পারেনি জেলা খাদ্য বিভাগ। তাঁরা ফেব্রুয়ারির মধ্যে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আশাবাদী হলেও ধান নিয়ে শঙ্কায় আছেন।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ৬৮ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। সে অনুযায়ী জেলায় এবার ১ কোটি ৮ হাজার টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ইতিমধ্যে আমনের প্রায় ৩৬ ভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। আগামী এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হবে।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের প্রধান সহকারী উজ্জল কুমার দাস বলেন, ‘আবাদ এবং উৎপাদনের ভিত্তিতে জেলায় এবার ৮ হাজার ১৫৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমনের মৌসুমে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৯১ টন। কিন্তু সেবার মাত্র ৪৪ টন ৮০০ কেজি ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল।’
প্রধান সহকারী উজ্জল কুমার দাস আরও বলেন, ‘চলতি মৌসুমে যশোরে ১১ হাজার ২৪৪ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু গতবার ২ হাজার ৪৫৬ টন বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৩ হাজার ৭০০ টন। তবে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল মাত্র ৫ হাজার ৩৩৭ টন ৩৯০ কেজি।’
সেই হিসেবে গত মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার ৫ হাজার ১৪৬ টন ২ কেজি আমান ধান সংগ্রহ করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। একই ভাবে লক্ষ্যমাত্রার ৮ হাজার ৩৬২ টন ৬১ কেজি চাল সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয় জেলা খাদ্য বিভাগ।
খাদ্য দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোর সদরে ১ হাজার ৭০৮, বাঘারপাড়ায় ১ হাজার ৬১, অভয়নগরে ৪৫৩, মনিরামপুরে ১৪ শ ৪৫, কেশবপুরে ৫৬৯, ঝিকরগাছায় ৭৯৯, শার্শায় ১১ শ ৮০ ও চৌগাছায় ৭৯৩ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যশোর সদরে ২ হাজার ৭২৬, বাঘারপাড়ায় ৪১৭, অভয়নগরে ৩ হাজার ৩৭, মনিরামপুরে ৪৮২, কেশবপুরে ৪৭৭, ঝিকরগাছায় ৭০১, শার্শায় ২ হাজার ৬১১ এবং চৌগাছায় ৭৯৩ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যশোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে খোলা বাজারে ধান-চালের দাম বেশি পাচ্ছেন কৃষক ও মিল মালিকেরা। যে কারণে তাঁরা খাদ্য বিভাগের কাছে ধান–চাল বিক্রিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তবুও আমরা সমন্বয় করে ধান-চাল সংগ্রহ করেছি।’
খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান আরও বলেন, ‘গত ৭ নভেম্বর সারা দেশে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। যা শেষ হবে ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। চলতি মৌসুমে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান এবং ৪০ টাকা দরে চাল সংগ্রহের নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।’
খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘সবেমাত্র ধান ওঠা শুরু হয়েছে। যেহেতু এখনো বাজারে পর্যাপ্ত ধান ওঠেনি, এ জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। কিছুদিনের মধ্যে জেলায় এ অভিযান শুরু করা হবে। সেই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য অভিযানের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে।’
এদিকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সরকার ধানের দাম কেজি প্রতি ২৭ এবং চালের দাম ৪০ টাকা বেঁধে দিলেও খোলা বাজারে তা ৩ থেকে অন্তত ৮ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষক নাজমুল হোসেন বলেন, ‘সরকারি দরের চয়ে বাজারে চালের দাম ৩-৪ টাকা বেশি। আবার আমাদের মণে ৪০ কেজির পরিবর্তে দিতে হচ্ছে ৪১ বা ৪২ কেজি। এতে কৃষকের সব দিক থেকেই লোকসান। ফলে কেউ এখন সরকারের কাছে ধান–চাল বিক্রি করতে চাচ্ছেন না। অন্তত মণে ৪০ কেজি ধরলেও অনেক কৃষকই সরকারকে ধান দিত।’
একই অভিযোগ তোলেন মিল মালিক ইমরান হোসেন। তিনি বলেন, ‘মণে ২ কেজি তো বেশি দিতেই হয়, সঙ্গে চাল নিয়ে নানা খুঁত ধরা হয়। এতে ঝামেলা এড়াতে অনেক চালকল মালিক সরকারকে চাল দিতে চান না।’
আলাপকালে খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রহমান বলেন, ‘কৃষক কিংবা মিল মালিকেরা হয়রানির শিকার হলে এবং অভিযোগ এলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫