হিলি স্থলবন্দর প্রতিনিধি
চালের দর স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারি পর্যায়ে শুল্ক হার ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশে নামানোর পর ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি বাড়লেও সেগুলো খালাস করা হচ্ছে না। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরে প্রায় ২৩০টি ট্রাকে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল আটকা আছে। চালের ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহারের আশায় চাল খালাসে ব্যবসায়ীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে আমদানি করা চালের দাম দেশি চালের চেয়ে বেশি। এর মধ্যে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি করে তাঁরা লোকসানের মুখে পড়েছেন। ছাড়ের পর যতটুকু শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে, তাতেও তাঁরা লোকসানের মধ্যে পড়বেন। বন্দর থেকে চাল খালাস করার সঙ্গে সঙ্গেই আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা বেকায়দায় পড়েছেন। সরকার চালের ওপর থেকে শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে না নিলে তাঁরা চাল খালাস করতে পারছেন না।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক ও আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক সেরেগুল ইসলাম জানান, চাল খালাস কম হওয়ার কারণ হচ্ছে ডলারের বাজারে ওঠানামা। বাড়তি দামের ডলার দিয়ে আমদানির বিল পরিশোধ করলে তাঁরা লোকসানে পড়বেন। এর মধ্যে দেশি চালের দাম কম। তাই বেশি দামের ভারতীয় চাল বাজারে তেমন যাচ্ছে না।
সেরেগুল ইসলাম আরও জানান, আমদানি করা প্রতি কেজি চালে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে ৯ থেকে ১১ টাকা। শুল্ক পুরো প্রত্যাহার করা হলে বন্দর থেকে চাল যেমন দ্রুত খালাস হবে, তেমনি অনুমোদিত আমদানিকারকেরা আরও বেশি করে চাল আনবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বন্দরের একজন আমদানিকারক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার চালের ওপর থেকে শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নিলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের চেয়ে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বেশি লাভবান হবেন। কারণ, শুল্ক সুবিধার কারণে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চালের দাম বাড়িয়ে দিলে হিতে বিপরীত হবে। বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিলে প্রথম দিকে বাজার ঠিক রেখে তাঁরা চাল রপ্তানি করেন, কিন্তু পরে ধীরে ধীরে চালের দাম বাড়িয়ে দেন। এখন চালে ২৫ শতাংশ শুল্ক থাকার কারণে তাঁরা ইচ্ছা করে চালের রপ্তানিমূল্য বেশি চাচ্ছেন, যাতে সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য চালের ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিলে তাঁরা শুল্ক সুবিধার পুরোটা ভোগ করতে পারেন।
গত ২৩ জুন বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানিতে শুল্ক হার ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি ২৩ জুলাই থেকে শুরু হলেও আগস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহে পুরোদমে আসা শুরু হয়।
পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকাল পর্যন্ত বন্দরে আটকা আছে প্রায় ২৩০টি গাড়ি। এসব গাড়িতে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল। তিনি বলেন, আমদানির চেয়ে খালাস কম হচ্ছে। কী কারণে ব্যবসায়ীরা চাল খালাস করছেন না, তা জানি না। তবে বন্দর থেকে যেন দ্রুত চাল খালাস করতে পারেন, তার ব্যবস্থা করা আছে।
চালের দর স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারি পর্যায়ে শুল্ক হার ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশে নামানোর পর ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি বাড়লেও সেগুলো খালাস করা হচ্ছে না। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরে প্রায় ২৩০টি ট্রাকে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল আটকা আছে। চালের ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহারের আশায় চাল খালাসে ব্যবসায়ীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে আমদানি করা চালের দাম দেশি চালের চেয়ে বেশি। এর মধ্যে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি করে তাঁরা লোকসানের মুখে পড়েছেন। ছাড়ের পর যতটুকু শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে, তাতেও তাঁরা লোকসানের মধ্যে পড়বেন। বন্দর থেকে চাল খালাস করার সঙ্গে সঙ্গেই আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা বেকায়দায় পড়েছেন। সরকার চালের ওপর থেকে শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে না নিলে তাঁরা চাল খালাস করতে পারছেন না।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক ও আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক সেরেগুল ইসলাম জানান, চাল খালাস কম হওয়ার কারণ হচ্ছে ডলারের বাজারে ওঠানামা। বাড়তি দামের ডলার দিয়ে আমদানির বিল পরিশোধ করলে তাঁরা লোকসানে পড়বেন। এর মধ্যে দেশি চালের দাম কম। তাই বেশি দামের ভারতীয় চাল বাজারে তেমন যাচ্ছে না।
সেরেগুল ইসলাম আরও জানান, আমদানি করা প্রতি কেজি চালে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে ৯ থেকে ১১ টাকা। শুল্ক পুরো প্রত্যাহার করা হলে বন্দর থেকে চাল যেমন দ্রুত খালাস হবে, তেমনি অনুমোদিত আমদানিকারকেরা আরও বেশি করে চাল আনবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বন্দরের একজন আমদানিকারক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার চালের ওপর থেকে শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নিলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের চেয়ে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বেশি লাভবান হবেন। কারণ, শুল্ক সুবিধার কারণে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চালের দাম বাড়িয়ে দিলে হিতে বিপরীত হবে। বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিলে প্রথম দিকে বাজার ঠিক রেখে তাঁরা চাল রপ্তানি করেন, কিন্তু পরে ধীরে ধীরে চালের দাম বাড়িয়ে দেন। এখন চালে ২৫ শতাংশ শুল্ক থাকার কারণে তাঁরা ইচ্ছা করে চালের রপ্তানিমূল্য বেশি চাচ্ছেন, যাতে সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য চালের ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিলে তাঁরা শুল্ক সুবিধার পুরোটা ভোগ করতে পারেন।
গত ২৩ জুন বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানিতে শুল্ক হার ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি ২৩ জুলাই থেকে শুরু হলেও আগস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহে পুরোদমে আসা শুরু হয়।
পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকাল পর্যন্ত বন্দরে আটকা আছে প্রায় ২৩০টি গাড়ি। এসব গাড়িতে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল। তিনি বলেন, আমদানির চেয়ে খালাস কম হচ্ছে। কী কারণে ব্যবসায়ীরা চাল খালাস করছেন না, তা জানি না। তবে বন্দর থেকে যেন দ্রুত চাল খালাস করতে পারেন, তার ব্যবস্থা করা আছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫